শাহজাহান চৌধুরী
শাহজাহান চৌধুরী (ইংরেজি: Shahjahan Chowdhury), তিনি বাংলাদেশের একজন বিখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক। তিনি ১৯৬৩ সাল থেকে মাত্র ১৭ বছর বয়সে সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ শুরু করেন। এছাড়াও তিনি চলচ্চিত্র ও নাটকের সংলাপ রচনা, নাটক নির্মাণ, গীত রচনা ও লেখালেখির সঙ্গে জড়িত রয়েছেন। তিনি বেশ কয়েকটি দর্শকনন্দিত চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছেন। তিনি ১৯৬৩ সাল থেকে চলচ্চিত্রের সাথে জড়িয়ে আছেন, তত্কালীন পূর্ব পাকিস্তান আমলে পরিচালক কায়সার পাশা-এর সহকারী হিসেবে তার প্রথম কাজ উর্দু চলচ্চিত্রে নাম মালান (১৯৬৩)। তিনি ১৯৭৩ সালে কবি আবুল হাসান-এর গল্প অবলম্বনে পিঞ্জর ছবিটি পরিচালনা করেন, এটি মুক্তি পায় ১৯৭৬ সালে।
শাহজাহান চৌধুরী | |
---|---|
জন্ম | শাহজাহান চৌধুরী ৩ জুলাই ১৯৪৬ |
পেশা | চলচ্চিত্র পরিচালক |
কার্যকাল | ১৯৭৪ – বর্তমান |
তার পরিচালিত সর্বশেষ চলচ্চিত্র রাবেয়া খাতুন-এর জনপ্রিয় (উপন্যাস) 'মধুমতি' অবলম্বনে একই শিরোনামে নির্মিত মধুমতি মুক্তি পায় ২০১১-এর পহেলা বৈশাখে।[1] এবং নির্মানাধীন রয়েছে সরকারী অনুদানের চলচ্চিত্র আত্মদান[2]
জীবনী
কর্ম জীবন
পরিচালিত চলচ্চিত্রসমূহ
সহকারী পরিচালক
- মালান (১৯৬৫), পরিচালক- কায়সার পাশা ।
- আখেরী স্টেশন (১৯৬৬), পরিচাক- সুরুর বাবা বাংকভি ।
- নবাব সিরাজউদ্দৌলা (১৯৬৭), পরিচালক- খান আতাউর রহমান ।
- তুম মেরী হো (১৯৬৭)
- নতুন নামে ডাকো (১৯৬৯), পরিচালক - মমতাজ আলী ।
- ঘূর্ণিঝড় (১৯৭০), পরিচালক- আসাদ ।
- চৌধুরী বাড়ি (১৯৬৯)
- বলাকা মন (১৯৬৯)
- আনাড়ী (১৯৬৯)
- শপথ নিলাম (১৯৭০)
- অরুণোদয়ের অগ্নিসাক্ষী (১৯৭২), পরিচালক- সুভাষ দত্ত ।
- ডুমুরের ফুল (১৯৭৮), পরিচালক- সুভাষ দত্ত ।
পরিচালক
- পিঞ্জর (১৯৭৬)
- শত্রু (১৯৭৮)
- উত্তরের খেপ (২০০০)[3]
- এক খন্ড জমি (২০০৪)
- মধুমতি (২০১১)
- রক্তের অক্ষর
- আত্মদান (২০১২)[4]
পরিচালিত নাটকসমূহ
- প্রতিপক্ষ
- দীঘল গাঁয়ের কন্যা
- ভালোবাসার মুকুর
- শেষ বিকেলের মায়া
- রুমালী অন এয়ার (টেলিফিল্ম)
- অন্তহীন ভালোবাসা (টেলিফিল্ম)
- নীল আকাশের নীল তারা
সম্মাননা
আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উত্সবে অংশগ্রহণ
আন্তর্জাতিক সম্মাননা
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
- ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজে শাহজাহান চৌধুরী (ইংরেজি) - এ