লোজান
লোজান (ফরাসি: Lausanne; আ-ধ্ব-ব: [loˈzan]) পশ্চিম সুইজারল্যান্ডের ভো (Vaud) কান্টনের একটি শহর। এটি জেনেভা শহরের কাছেই জেনেভা হ্রদের তীরে অবস্থিত। লোজান একটি গুরুত্বপূর্ণ রেল জংশন এবং হ্রদ বন্দর। এটি একটি সমৃদ্ধ কৃষি অঞ্চলের বাণিজ্যকেন্দ্র এবং একই সাথে একটি গুরুত্বপূর্ন অবকাশযাপন কেন্দ্র। এখানে প্রায় ১ লক্ষ ৩০ হাজার লোকের বাস। লোকেরা প্রধানত ফরাসি ভাষায় কথা বলে।
এক্সপ্রেশন ত্রুটি: অপরিচিত বিরামচিহ্ন অক্ষর "১"।
লোজান | ||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
| ||||||||||
জনসংখ্যা | (ত্রুটি: অবৈধ সময়)টেমপ্লেট:Swiss populations data CH-VD | |||||||||
- Density | /বর্গকিলোমিটার ( /বর্গমাইল) | |||||||||
Area | ৪১.৩৮ কিমি২ (১৫.৯৮ মা২)[1] | |||||||||
উচ্চতা | ৪৯৫ মি (১,৬২৪ ফু) | |||||||||
- সর্বোচ্চ | 929.4 মিটার - Jorat | |||||||||
- সর্বনিম্ন | 372 মিটার - Lake Geneva | |||||||||
পোস্টাল কোড | 1000-1018 | |||||||||
SFOS number | 5586 | |||||||||
Mayor (list) | Daniel Brélaz (as of 2008) GPS | |||||||||
Demonym | Les Lausannois | |||||||||
জায়গা | Le Chalet-à-Gobet, Montblesson, Montheron, Ouchy, Vernand-Dessous, Vernand-Dessus, Vers-chez-les-Blanc | |||||||||
বেষ্টিত | Bottens, Bretigny-sur-Morrens, Chavannes-près-Renens, Cheseaux-sur-Lausanne, Crissier, Cugy, Ecublens, Epalinges, Évian-les-Bains (FR-74), Froideville, Jouxtens-Mézery, Le Mont-sur-Lausanne, Lugrin (FR-74), Maxilly-sur-Léman (FR-74), Montpreveyres, Morrens, Neuvecelle (FR-74), Prilly, Pully, Renens, Romanel-sur-Lausanne, Saint-Sulpice, Savigny | |||||||||
ওয়েবসাইট | www.lausanne.ch Profile, SFSO statistics | |||||||||
![]() ![]() লোজান | ||||||||||
Map of লোজান
|
লোজানে কোন ভারী শিল্প কারখানা নেই; এখানে খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ, মুদ্রণ ও সুক্ষ্ম যন্ত্রপাতির শিল্পকারখানা আছে। এই শহরে সুইজারল্যান্ডের সুপ্রিম কোর্ট বা সর্বোচ্চ বিচারালয় অবস্থিত। এখানে অবস্থিত লোজান বিশ্ববিদ্যালয় ১৫৩৭ সালে একটি ধর্মশিক্ষালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল; ১৮৯১ সালে এটিকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরিত করা হয়। এখানে আরও আছে ১৩শ শতকে নির্মিত নোত্র দাম ক্যাথিড্রাল।
বর্তমান লোজান এলাকায় প্রাচীনকাল থেকেই একটি লোকালয় ছিল। পরবর্তীতে এটি একটি রোমান সেনাশিবিরে পরিণত হয়। ৬ষ্ঠ শতকের শেষভাগ থেকে ১৬৬৩ পর্যন্ত এটি রোমান ক্যাথলিক বিশপের আবাসস্থল ছিল। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর তুরস্ক ও মিত্রশক্তিদের মধ্যে শান্তিচুক্তি ১৯২৩ সালে এই লোজানেই স্বাক্ষরিত হয়। ১৯৩২ সালে এখানেই জার্মানরা একটি সম্মেলনে যুদ্ধের ক্ষতিপূরণ প্রদান করে। ২য় বিশ্বযুদ্ধের পর লোজান একটি আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক কেন্দ্রে পরিণত হয়।
