মোঘল-এ-আযম
মোঘল-এ-আযম ২০১০ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত বাংলাদেশী চলচ্চিত্র। ছায়াছবিটি পরিচালনা করেছেন মিজানুর রহমান দীপু। বিশাল ফিল্মসের ব্যানারে ছায়াছবিটি প্রযোজনা করেছেন পরিচালক মিজানুর রহমান দীপু নিজেই। যুবরাজ সেলিম আর নর্তকী আনারকলির প্রেমকাহিনী নিয়ে নির্মিত এ ছায়াছবির প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন সোহেল রানা, মান্না, ও শাবনূর। এছাড়া অন্যান্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন নাসিমা খান, চন্দ্রিমা, টেলি সামাদ, নাসরীন, নাসির খান এবং অনেকে।[1] এটি চিত্রনায়ক মান্না অভিনীত সর্বশেষ চলচ্চিত্র।[2] ছায়াছবিটি ২০১২ সালে প্রদত্ত জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে ১ টি বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করে।[3]
মোঘল-এ-আযম | |
---|---|
পরিচালক | মিজানুর রহমান দীপু |
প্রযোজক | মিজানুর রহমান দীপু |
চিত্রনাট্যকার | মিজানুর রহমান দীপু |
শ্রেষ্ঠাংশে |
|
সুরকার | আলাউদ্দিন আলী |
চিত্রগ্রাহক | রেজা লতিফ |
পরিবেশক | বিশাল ফিল্মস |
মুক্তি | ১৫ অক্টোবর, ২০১০ |
দেশ | বাংলাদেশ |
ভাষা | বাংলা ভাষা |
কাহিনী সংক্ষেপ
শ্রেষ্ঠাংশে
- সোহেল রানা - সম্রাট জাহাঙ্গীর
- মান্না - যুবরাজ সেলিম
- শাবনূর - আনারকলি
- নাসিমা খান
- চন্দ্রিমা
- টেলি সামাদ
- নাসরীন
- নাসির খান
নির্মাণ নেপথ্য
মোঘল-এ-আযম ছায়াছবিটির শ্যুটিং শুরু হয় ২০০৩ সালে এবং শ্যুটিং শেষ হয় ২০০৭ সালে। কিছু অংশের শ্যুটিং ও ডাবিং শেষ করতে আরও তিন বছর লেগে যায়। অবশেষে ২০১০ সালের ১৫ অক্টোবর চলচ্চিত্রটি সারাদেশে মুক্তি পায়।[1]
সঙ্গীত
মোঘল-এ-আযম ছায়াছবিটির সঙ্গীত পরিচালনা করেছেন আলাউদ্দিন আলী।[1]
গানের তালিকা
- এ জীবন তুচ্ছ
- গোধুলি চলে যেওনা
- প্রেম করেছি ভয় কেন আর
আরও দেখুন
- শিরি ফরহাদ
তথ্যসূত্র
- "৭ বছর পর মোঘল-এ-আযম"। বাংলানিউজ। ১১ অক্টোবর ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুলাই ২০১৬।
- দিপংকর দিপক। "এখনো মান্না"। দৈনিক যায় যায় দিন। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুলাই ২০১৬।
- "প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান: ইতিহাস ও ঐতিহ্যের আলোকে চলচ্চিত্র নির্মাণ করুন"। দৈনিক প্রথম আলো। ৪ এপ্রিল ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুলাই ২০১৬।
- "ভালো ছবি বানান : জাতীয় চলচ্চিত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান"। দৈনিক যায় যায় দিন। ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুলাই ২০১৬।