মুসলিম শিক্ষা সংস্থা

মুসলিম শিক্ষা সংস্থা সংক্ষেপে (ইংরেজি: Muslim Educational Society) (MES) হল একটি ইসলামিক শিক্ষাভিত্তিক প্রতিষ্ঠান যেটি বিশেষ করে ভারতের কেরালা রাজ্যের মুসলমানদের শিক্ষার সাহায্যে প্রতিষ্ঠিত করা হয়।[2]

মুসলিম শিক্ষা সংস্থা
প্রতিষ্ঠাকাল১৯৬৪
প্রতিষ্ঠাতাডঃ পি কে আব্দুল গফুর
ধরণশিক্ষাবিষয়ক
অবস্থান
  • কোজ়িকোড, কেরালা
এলাকাগত সেবা
ভারত
মূল ব্যক্তিত্ব
সভাপতি

পি এ ফজল গফুর

ভাইস প্রেসিডেন্ট
টি আব্দুল আজিজ
এম আব্দুল করিম
এ এম আবু বক্কর
এম সায়েদ মোহাম্মদ

সাধারণ সম্পাদক
পি ও জে লাববা

সচিব
এম এম রশীদ
এ হাবীব মুহাম্মদ
কে জাইনী
সি টি জাকির হুসেন

কোষাধ্যক্ষ
এ মোহাম্মদ

রাজ্য নির্বাহী কমিটি
ভি এ জামাল মুহাম্মদ
ভি এইচ মজীদ
এম আব্দুল রহিম
আই জালালউদ্দীন
সি কে মুহাম্মদ
কে পি আবু বক্কর
সি এ মুহাম্মদ
কে ভি মুহাম্মদ
এম বাভা মোপান
এ মইনুদ্দীন কুট্টি

Source:[1]
ওয়েবসাইটhttp://www.meskerala.com

ইতিহাস

মুসলিম শিক্ষা সংস্থা ডঃ পি কে আব্দুল গফুর কর্তৃক সর্বপ্রথম কোজ়িকোডে ১৯৬৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, (তারপর কালিকাট)-এ প্রতিষ্ঠা করা হয়।[2] গফুরের পুত্র পি এ ফজল গফুর ওসমানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন স্নাতক করেন। তিনি মুসলিম শিক্ষা সংস্থা এর ইতিহাসে প্রথম নির্বাচনে তিন বছর মেয়াদের জন্য নির্বাচিত হন ২০০৭ সালের মার্চ মাস থেকে।[1][3] ৭২ বছর বয়সে হাসপাতালে তার পিতার মৃত্যুর পরে ২০০৭ সাল থেকে তিনি দায়িত্ব গ্রহণ করেন।[3][4]

বিদ্যালয়ের তালিকা

মুসলিম শিক্ষা সংস্থা কেরালার স্কুলের পাশাপাশি ভারতের অন্যান্য কয়েকটি অংশে পরিচালনা করা হয় এবং কাতার শহরেও একটি প্রতিষ্ঠা করা হয়।[5][6]

স্কুল অবস্থান নোট ওয়েবসাইট
ডঃ এন.কে. মোহাম্মদ মেমোরিয়াল এমইএস সেন্ট্রাল স্কুল ভ্যালেন্সারী ভ্যালেন্সারী
এমইএস এ.এ. রাশিম মেমোরিয়াল স্কুল অথোলী অথোলী
এমইএস বাভা মেমোরিয়াল আবাসিক ইংরেজি মাধ্যম স্কুল থালস্সের্য থালস্সের্য
এমইএস সেন্ট্রাল স্কুল সিকুন্নু সিকুন্নু
এমইএস সেন্ট্রাল স্কুল চেনকোটুনকাবু চেনকোটুনকাবু
এমইএস সেন্ট্রাল স্কুল কুন্নুমপুরাম কুন্নুমপুরাম
এমইএস সেন্ট্রাল স্কুল মঙ্গলাম মঙ্গলাম

তথ্যসূত্র

  1. "MES office-bearers elected", The Hindu, ২০০৭-০৩-১৩, সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৪-০৮
  2. Profile, Muslim Educational Society, সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৪-০৮
  3. "MES efforts draw praise", The Hindu, ২০০৭-০৮-১৭, সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৪-০৮
  4. "MES founder chairman dead", The Hindu, ২০০৭-০৮-১৭, সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৪-০৮
  5. "MES schools' fete at Tirur", The Hindu, ২০০৭-১১-২০, সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৪-০৮
  6. Schools, Muslim Educational Society, সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৪-০৮

আরও পড়ুন

  • "Muslim Educational Society offers formula for admissions", The Hindu, ২০০৬-০৮-০৪, সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৪-০৮
  • "Contribution of MES in educating Muslims hailed", The Hindu, ২০০৭-০৭-০৩, সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৪-০৮

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.