বোসন
বোসন হলো পূর্ণসংখ্যক স্পিনবিশিষ্ট একটি মৌলিক কণিকা। এই কণিকা বোস-আইনস্টাইন পরিসংখ্যান মেনে চলে। প্রখ্যাত ভারতীয় বাঙালি তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানী এবং কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের[1][2] উন্নয়নশীল পদার্থবিজ্ঞানের অধ্যাপক সত্যেন বোসের (বোস-আইনস্টাইন পরিসংখ্যানের বোস) নামানুসারে পল ডিরাক[3][4] এই কণিকার নাম প্রদান করেন[5]। বোসনদের বেশিরভাগই হল যৌগিক কণা।
এক শক্তিস্তরে অনেকগুলি বোসন একসঙ্গে থাকতে পারে, যা পাউলির বর্জন নীতি মেনে চলা ফার্মিয়নদের পক্ষে সম্ভব নয়।
ইতিহাস
প্রকারভেদ
বোসন কণাদের মধ্যে যৌগিক (Composite) ও মৌলিক দুই প্রকারের কণাই আছে। মৌলিক কণাদের (Composite Particles) মধ্যে আছে তিনটি যথা হিগস বোসন, গেজ বোসন। এছাড়াও আছে গ্র্যাভিটন এখনও স্বীকৃত নয়। যৌগিক বোসন কণারা হল মেসন, ডিউটেরিয়াম, হিলিয়াম-৪, লেড-২০৪ ইত্যাদি।[5]
তথ্যসূত্র
- Daigle, Katy (১০ জুলাই ২০১২)। "India: Enough about Higgs, let's discuss the boson"। AP News। সংগ্রহের তারিখ ১০ জুলাই ২০১২।
- Bal, Hartosh Singh (১৯ সেপ্টেম্বর ২০১২)। "The Bose in the Boson"। The New York Times blog। সংগ্রহের তারিখ ২১ সেপ্টেম্বর ২০১২।
- Notes on Dirac's lecture Developments in Atomic Theory at Le Palais de la Découverte, 6 December 1945। UKNATARCHI Dirac Papers। BW83/2/257889।
- Farmelo, Graham (২০০৯-০৮-২৫)। The Strangest Man: The Hidden Life of Paul Dirac, Mystic of the Atom (ইংরেজি ভাষায়)। Basic Books। পৃষ্ঠা 331। আইএসবিএন 9780465019922।
- http://www.thinkermahmud.com/2014/03/bosons.html%5B%5D
This article is issued from
Wikipedia.
The text is licensed under Creative
Commons - Attribution - Sharealike.
Additional terms may apply for the media files.