বড় চামট সাগর কাছিম

বড় চামট সাগর কাছিম; Leatherback sea turtle; সময়গত পরিসীমা: Holocene ০.০১২–০কোটি প্রাকЄ Є অ সি ডে কা পা ট্রা জু ক্রি প্যা ন ↓
সংরক্ষণ অবস্থা
	; সংকটাপন্ন (আইইউসিএন ৩.১)[1]
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস
অপরিচিত শ্রেণী (ঠিক করুন):	Dermochelys
প্রজাতি:	D. coriacea
দ্বিপদী নাম
	Dermochelys coriacea; (Vandelli, 1761)[2]
প্রতিশব্দ[3]
	List of synonyms Testudo coriacea Vandellius, 1761 ; Testudo coriaceous Pennant, 1769 (ex errore) ; Testudo arcuata Catesby, 1771 ; Testudo lyra Lacépède, 1788 ; Testudo marina Wilhelm, 1794 ; Testudo tuberculata Pennant, 1801 ; Chelone coriacea Brongniart, 1805 ; Chelonia coriacea Oppel, 1811 ; Testudo lutaria Rafinesque, 1814 ; Dermochelys coriacea Blainville, 1816 ; Sphargis mercurialis Merrem, 1820 ; Coriudo coriacea Fleming, 1822 ; Scytina coriacea Wagler, 1828 ; Dermochelis atlantica LeSueur, 1829 (nomen nudum) ; Sphargis coriacea Gray, 1829 ; Sphargis tuberculata Gravenhorst, 1829 ; Dermatochelys coriacea Wagler, 1830 ; Chelyra coriacca Rafinesque, 1832 (ex errore) ; Dermatochelys porcata Wagler, 1833 ; Testudo coriacea marina Ranzano, 1834 ; Dermochelys atlantica Duméril & Bibron, 1835 ; Dermatochelys atlantica Fitzinger, 1835 ; Dermochelydis tuberculata Alessandrini, 1838 ; Sphargis coriacea var. schlegelii Garman, 1884 ; Dermatochaelis coriacea Oliveira, 1896 ; Sphargis angusta Philippi, 1899 ; Dermochelys schlegelii Stejneger, 1907 ; Dermatochelys angusta Quijada, 1916 ; Dermochelys coriacea coriacea Gruvel, 1926 ; Dendrochelys (Sphargis) coriacea Pierantoni, 1934 ; Dermochelys coriacea schlegeli Mertens, Müller & Rust, 1934 (ex errore) ; Chelyra coriacea Bourret, 1941 ; Seytina coriacea Bourret, 1941 ; Sphargis schlegelii Bourret, 1941 ; Dermochelys coriacea schlegelii Carr, 1952 ; Dermochelys coriacea schlegelli Caldwell, 1962 (ex errore) ; Dermochelys schlegeli Barker, 1964 ; Dermochelys coricea Das, 1985 (ex errore) ;

বড় চামট সাগর কাছিম বা পুরুচর্ম পৃষ্ঠ সাগর কাছিম[4] (ইংরেজি: leatherback sea turtle বা lute turtle বা leathery turtle) (দ্বিপদ নাম: Dermochelys coriacea), হচ্ছে একটি কাছিমের প্রজাতি। এরা বিশ্বের সবচেয়ে বড় সামুদ্রিক কাছিম। এই প্রজাতির কাছিম প্রশান্ত মহাসাগর, আটলান্টিক মহাসাগর এবং ভারত মহাসাগরে উষ্ণপ্রধান এবং উপউষ্ণপ্রধান এলাকায় পাওয়া যায়।[5]

বাংলাদেশের ২০১২ সালের বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইনের তফসিল-১ অনুযায়ী এ প্রজাতিটি সংরক্ষিত।[4]

তথ্যসূত্র

Wallace, B.P., Tiwari, M. & Girondot, M. (২০১৩)। "Dermochelys coriacea"। বিপদগ্রস্ত প্রজাতির আইইউসিএন লাল তালিকা। সংস্করণ ২০১৩.২। প্রকৃতি সংরক্ষণের জন্য আন্তর্জাতিক ইউনিয়ন। সংগ্রহের তারিখ ২৭ নভেম্বর ২০১৩।
Rhodin 2010, পৃ. 000.95
Fritz Uwe (২০০৭)। "Checklist of Chelonians of the World"। Vertebrate Zoology। 57 (2): 174–176। ২০১০-১২-১৭ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০১২। অজানা প্যারামিটার |coauthors= উপেক্ষা করা হয়েছে (|author= ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে) (সাহায্য)
বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জুলাই ১০, ২০১২, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার, পৃষ্ঠা-১১৮৪৪২।
জিয়া উদ্দিন আহমেদ (সম্পা.), বাংলাদেশ উদ্ভিদ ও প্রাণী জ্ঞানকোষ: উভচর প্রাণী ও সরীসৃপ, খণ্ড: ২৫ (ঢাকা: বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি, ২০০৯), পৃ. ৮৩-৮৪

পাঠ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.

[iucn-1] Wallace, B.P., Tiwari, M. & Girondot, M. (২০১৩)। "Dermochelys coriacea"। বিপদগ্রস্ত প্রজাতির আইইউসিএন লাল তালিকা। সংস্করণ ২০১৩.২। প্রকৃতি সংরক্ষণের জন্য আন্তর্জাতিক ইউনিয়ন। সংগ্রহের তারিখ ২৭ নভেম্বর ২০১৩।

[Rhodin95-2] Rhodin 2010, পৃ. 000.95

[Fritz_2007-3] Fritz Uwe (২০০৭)। "Checklist of Chelonians of the World"। Vertebrate Zoology। 57 (2): 174–176। ২০১০-১২-১৭ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০১২। অজানা প্যারামিটার |coauthors= উপেক্ষা করা হয়েছে (|author= ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে) (সাহায্য)

[আইন-4] বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জুলাই ১০, ২০১২, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার, পৃষ্ঠা-১১৮৪৪২।

[এশিয়াটিক-5] জিয়া উদ্দিন আহমেদ (সম্পা.), বাংলাদেশ উদ্ভিদ ও প্রাণী জ্ঞানকোষ: উভচর প্রাণী ও সরীসৃপ, খণ্ড: ২৫ (ঢাকা: বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি, ২০০৯), পৃ. ৮৩-৮৪