পীর সাবির শাহ

সৈয়দ মুহাম্মদ সাবির শাহ যিনি পীর সাবির শাহ নামে বেশি পরিচিত, পাকিস্তানের একজন রাজনীতিবিদ এবং পিএমএল(এন) খাইবার পাখতুনখোয়া (কেপিকে)'র সাবেক সভাপতি। তিনি ঐ প্রদেশের ১৯৯৩ সালের ২০ অক্টোবর থেকে ১৯৯৪ সালের ২০ অক্টোবর পর্যন্ত ১৮তম মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি ১৯৯৭ থেকে ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নাওয়াজ শরীফের উপদেষ্টা ছিলেন। [1]

পীর সাবির শাহ
پير صابر شاہ
জন্ম১৯৫৫
অন্যান্য নামসৈয়দ মুহাম্মদ সাবির শাহ
পেশারাজনীতিবিদ
পরিচিতির কারণকাদরি পীর, সাবেক মুখ্যমন্ত্রী এবং সভাপতি পিএমএল(এন),খাইবার পাখতুনখোয়া (কেপিকে),সিনেটর (অফিস), সিনিয়র সহ-সভাপতি পিএমএল(এন) পাকিস্তান
সন্তানসৈয়দ মুহাম্মদ মেহমুদ শাহ
সৈয়দ মুহাম্মদ আকিব শাহ
পিতা-মাতাসৈয়দ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ
আত্মীয়সৈয়দ মুহাম্মদ তাহের শাহ (ভাই)

জন্ম

পীর সাবির শাহ পাকিস্তানের হরিপুরের সিরিকোটে বসবাসরত সৈয়দ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতামহ কুতুুুবুল আউলিয়া সৈয়দ আহমদ শাহ সিরিকোটি রহিমাহুল্লাহ্ একজন আধ্যাত্মিক সুফি সাধক এবং বাংলাদেশে ইসলামের সঠিক রূপরেখা আহলে সুুুুন্নাত ওয়াল জা'মাআত প্রতিষ্ঠায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। তার পিতার নাম সৈয়দ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ এবং তিনিও যুগশ্রেষ্ঠ একজন অলিয়ে কামেল ছিলেন।

শিক্ষা

তিনি সিরিকোটে একটি স্কুলে অধ্যয়ন করেন। এরপর অ্যাবটোবাদ গভর্নমেন্ট কলেজ থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের পর পেশোয়ার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন।

রাজনীতি

পীর সাবির শাহ ১৯৮৫ সালের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন এবং স্বাধীন প্রার্থী হিসেবে জয়ী হন। তিনি প্রাদেশিক ফ্রন্টিয়ার হিসেবে ১৯৮৮, ১৯৯০, ১৯৯৩ ও ১৯৯৭ সালে নির্বাচনে জয়ী হন।

মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন

২০ অক্টোবর ১৯৯৩ সাল থেকে ২৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৪ সাল পর্যন্ত খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের ১৮ তম মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

তথ্যসূত্র

রাজনৈতিক দপ্তর
পূর্বসূরী
মুফতি মুহাম্মদ আব্বাস (তত্ত্বাবধায়ক)
খাইবার-পাখতুনখোয়ার মুখ্যমন্ত্রী
১৯৯৩–১৯৯৪
উত্তরসূরী
আফতাব আহমদ শেরপাও
  1. http://www.pap.gov.pk/pro-ass/nwfp.htm#cm ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৯ ডিসেম্বর ২০০৭ তারিখে pap.gov.pk
This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.