নিউটনের মহাকর্ষ সূত্র
১৬৮৭ সালে স্যার আইজাক নিউটন মহাবিশ্বের যে কোন দুটি বস্তুর মধ্যকার আকর্ষণ বলকে একটি সূত্রের সাহায্যে ব্যাখ্যা করেন।একে সার্বজনীন আখ্যা দেওয়া হয়েছে। এটি নিউটনের মহাকর্ষ সূত্র নামে পরিচিত। সূত্রটি হলো:
"এই মহাবিশ্বের প্রতিটি বস্তুকণা একে অপরকে নিজের দিকে আকর্ষণ করে এবং এই আকর্ষণ বলের মান বস্তু কণাদ্বয়ের ভরের গুণ ফলের সমানুপাতিক, এদের মধ্যবর্তী দূরত্বের বর্গের ব্যাস্তানুপাতিক এবং এই বল বস্তুদ্বয়ের কেন্দ্র সংযোজক সরলরেখা বরাবর ক্রিয়া করে।"
ভৌত বিশ্বতত্ত্ব |
---|
ধারাবাহিকের অংশ |
![]() |
|
আদি মহাবিশ্ব
|
সম্প্রসারণশীল মহাবিশ্ব |
কাঠামো গঠন
|
মহাবিশ্বের ভবিষ্যৎ
|
উপাদানসমূহ |
বিশ্বতাত্ত্বিক তত্ত্বসমূহের ইতিহাস
|
পরীক্ষণসমূহ
|
সামাজিক প্রভাব
|
|
মহাকর্ষীয় ধ্রুবক
একক ভরের দুইটি বস্তু একক দুরত্ব থেকে যে বলে পরস্পরকে আকর্ষণ করে,তাকে মহাকর্ষীয় ধ্রুবক বলে।
মহাকর্ষ সূত্রের ভেক্টর রূপ

ম্যাক্রোস্কপিক দৃশ্যানুযায়ী পথিবীর ওপর অন্য বস্তুর মাধ্যাকর্ষণ

এখানে একটি পৃষ্ঠের ওপর মাধ্যাকর্ষণ দেখানো হয়েছে,যেখানে পৃথিবীর বৃত্তচাপ অনুল্লেখ্য এবং বলের ক্রিয়া রেখা পরস্পরের সমান্তরাল ধরা হয়েছে। ক্রিয়া রেখা পৃথিবীর কেন্দ্র বরাবর ক্রিয়া করছে।
আরো দেখুন
- আইজাক নিউটন
- অভিকর্ষ
- মহাকর্ষ
This article is issued from
Wikipedia.
The text is licensed under Creative
Commons - Attribution - Sharealike.
Additional terms may apply for the media files.