নবীনচন্দ্র দাশ
নবীনচন্দ্র দাশ (১৮৪৫-১৯২৫) ছিলেন একজন উল্লেখযোগ্য বাঙালি আবিষ্কারক, উদ্যোক্তা, ব্যবসায়ী এবং ১৯ শতকের দ্বিতীয়ার্ধের ও ২০ শতকের প্রথম দিকে বাংলা সাংস্কৃতিক প্রতীক। [1][2] উত্থাপিত সময়ে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির ভারতীয় সম্পদের রাজধানী হিসাবে পরিচিত কলকাতা শহরে জন্মগ্রহণ। বাংলা সংস্কৃতি ও সমাজে নবীন চন্দ্র দাশের উল্লেখযোগ্য প্রধান অবদান ছিল তার উদ্ভাবনী মিষ্টান্ন যা বাঙালির জন্য পুরোপুরি নতুন মিষ্টি তৈরি করে। তার সৃষ্টিকে আজকের বাঙালি রন্ধনপ্রণালী একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং দীর্ঘস্থায়ী উপাদান গঠন। ব্যাপকভাবে পরিচিত বাঙালি মিষ্টি "রসোগোল্লা" বা "রসগোল্লা", ১৯ শতকের বাংলার জনপ্রিয় লিমারিকের সৃষ্টিকর্তা হিসেবে পরিচিত নবীনচন্দ্র দাশ। তাকে রসগোল্লার কলম্বাস হিসাবে উল্লেখ করা হয়। [3][4] তার অন্যান্য সৃষ্টির মধ্যে রয়েছে "আবার খাবো", "দেদো সন্দেশ" এবং "বৈকুন্ঠ ভোগ" (উভয়ই "কাচা পাক" বেস উপাদান হিসাবে ব্যবহার করে), সুপরিচিত "কস্তুরি পাক" "আতা (কাস্টার্ড আপেল) সন্দেশ" এবং "কাঠাল (কাঁঠাল) সন্দেশ"।
নবীন চন্দ্র দাশ | |
---|---|
নবীন চন্দ্র দাশ | |
জন্ম | ১৮৪৫ |
মৃত্যু | ১৯২৫ (৮০ বছর) |
জাতীয়তা | ব্রিটিশ ভারত |
অন্যান্য নাম | বাগবাজারের নবীন ময়রা, রসগোল্লার কলম্বাস |
পেশা | ব্যবসায়ী, পরিপূরক, উদ্যোক্তা |
কার্যকাল | ১৮৬৪-১৯২৫ |
পরিচিতির কারণ | রসগোল্লা, দেদো সন্দেশ, আতা সন্দেশ, কাঠাল সন্দেশ, আবার খাবো, সন্দেশ, কাস্তুরা পাক, বৈকুণ্ঠ ভোগ |
উত্তরসূরী | কৃষ্ণচন্দ্র দাস (কে.সি. দাস) |
আন্দোলন | বাংলা নবজাগরণ |
দাম্পত্য সঙ্গী | ক্ষীরদমনি দেবী |
সন্তান | ১ |
আত্মীয় | ভোলা ময়রা (পিতামহ) |
ওয়েবসাইট | www |
তথ্যসূত্র
- "The Telegraph - Calcutta : Metro"। Telegraphindia.com। সংগ্রহের তারিখ ৫ অক্টোবর ২০১৪।
- "Nobin Chandra Das Inventor of Rossogolla"। YouTube। সংগ্রহের তারিখ ৫ অক্টোবর ২০১৪।
- http://timesofindia.indiatimes.com/entertainment/bengali/movies/news/Calcutta-celebrates-Madly-Mishti/articleshow/4902875.cms
- http://www.newindianexpress.com/education/student/article1350608.ece?service=print