ধানসিঁড়ি নদী
ধানসিঁড়ি নদী বাংলাদেশের ঝালকাঠি জেলায় অবস্থিত। একদা প্রমত্তা নদীটি এখন ক্ষীণকায়া।[1]
ধানসিঁড়ি নদী | |
শীতকালে ধানসিঁড়ি নদী শীতকালে ধানসিঁড়ি নদী | |
দেশ | বাংলাদেশ |
---|---|
অঞ্চল | বরিশাল বিভাগ |
জেলাসমূহ | বরিশাল জেলা,, ঝালকাঠি জেলা, |
উৎস | আড়িয়াল খাঁ নদ |
মোহনা | সুগন্ধা নদী |
দৈর্ঘ্য | ১৬০ কিলোমিটার (৯৯ মাইল) |
প্রবাহ
নদীটির দৈর্ঘ্য ১৩০ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৪৯০ মিটার এবং প্রকৃতি সর্পিলাকার। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা "পাউবো" কর্তৃক কীর্তনখোলা নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের নদী নং ২৬। এই নদীর তীরে ঝালকাঠি শহর অবস্থিত।
সাহিত্যে
বাংলা সাহিত্যে ধানসিঁড়ি নদীটি প্রেম এবং ভালোবাসার প্রতীক হিসেবে ব্যবহৃত হয়। বিখ্যাত প্রকৃতিবাদী কবি জীবনানন্দ দাশ রূপসী বাংলা কবিতায় ধানসিঁড়ি নদীটির সাথে পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন। এই নদীর সৌন্দর্যে তিনি এতটাই বিমোহিত হয়েছিলেন যে তার সবচেয়ে জনপ্রিয় কবিতা রচনার পেছনে এই নদীটি ছিল প্রধান অনুপ্রেরনা। তার বিখ্যাত লাইন:
আবার আসিব ফিরে ধানসিঁড়িটির তীরে এই বাংলায়
তথ্যসূত্র
- "প্রমত্তা ধানসিঁড়ি নদী এখন মৃতপ্রায়"। প্রথম আলো। ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২০ আগস্ট ২০১৮।
This article is issued from
Wikipedia.
The text is licensed under Creative
Commons - Attribution - Sharealike.
Additional terms may apply for the media files.