জুলিয়া লুই-ড্রাইফাস
জুলিয়া স্কারলেট এলিজাবেথ লুই-ড্রাইফাস[1] (ইংরেজি: Julia Scarlett Elizabeth Louis-Dreyfus; জন্ম: ১৩ জানুয়ারি ১৯৬১)[2] হলেন একজন মার্কিন অভিনেত্রী, কৌতুকাভিনেত্রী ও প্রযোজক। তিনি টেলিভিশনে হাস্যরসাত্মক স্যাটারডে নাইট লাইভ (১৯৮২-১৯৮৫), সিনফেল্ড (১৯৯০-১৯৯৮), ভিপ (২০১২-বর্তমান)-এ অভিনয়ের জন্য সর্বাধিক পরিচিত। তিনি টেলিভিশনে অভিনয়ের জন্য সর্বাধিক পুরস্কারপ্রাপ্ত অভিনয়শিল্পীদের একজন। তিনি সর্বাধিক এমি পুরস্কার ও স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড পুরস্কার বিজয়ী।
জুলিয়া লুই-ড্রাইফাস | |
---|---|
Julia Louis-Dreyfus | |
![]() ২০১৭ সালের মে মাসে লুই-ড্রাইফাস | |
জন্ম | জুলিয়া স্কারলেট এলিজাবেথ লুই-ড্রাইফাস ১৩ জানুয়ারি ১৯৬১ নিউ ইয়র্ক সিটি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
যেখানের শিক্ষার্থী | নর্থওয়েস্টার্ন বিশ্ববিদ্যালয় |
পেশা | অভিনেত্রী, কৌতুকাভিনেত্রী, প্রযোজক |
কার্যকাল | ১৯৮২-বর্তমান |
দাম্পত্য সঙ্গী | ব্র্যাড হল (বি. ১৯৮৭) |
সন্তান | ২ |
পিতা-মাতা | জেরার লুই-ড্রাইফাস (পিতা) জুডিথ লেফেভার বাউয়েলস (মাতা) |
আত্মীয় | লরেন বাউয়েলস সৎ বোন পিয়ের লুই-ড্রাইফাস (পিতামহ) লেওপল্ড লুই-ড্রাইফাস (প্র-প্র-পিতামহ) |
জুলিয়া তার কর্মজীবনে ১১টি এমি পুরস্কার অর্জন করেছেন, যার ৮টি অভিনয়ের জন্য ও ৩টি প্রযোজনার জন্য এবং মোট ২৪টি মনোনয়ন লাভ করেছেন।[3] এছাড়া তিনি একটি গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার, ৯টি স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড পুরস্কার, ৫টি আমেরিকান কমেডি পুরস্কার ও ২টি ক্রিটিকস চয়েস টেলিভিশন পুরস্কার অর্জন করেছেন। টেলিভিশনে অবদানের জন্য ২০১০ সালে হলিউড ওয়াক অব ফেমে তার নামাঙ্কিত তারকা খচিত করা হয় এবং ২০১৪ সালে টেলিভিশন একাডেমি হল অব ফেমে তার নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ২০১৬ সালে টাইমস সাময়িকী তাদের ১০০ প্রভাবশালী ব্যক্তির তালিকায় তার নাম অন্তর্ভুক্ত করে।[4]
চলচ্চিত্রের তালিকা
টেলিভিশন
বছর | শিরোনাম | ভূমিকা | টীকা |
---|---|---|---|
১৯৮২–৮৫ | স্যাটারডে নাইট লাইভ | বিভিন্ন চরিত্র | ৫৭ পর্ব |
১৯৮৮ | ফ্যামিলি টাইজ | সুজান হোয়াইট | পর্ব: "রিড ইট অ্যান্ড উইপ: পার্ট টু" |
১৯৮৮–৮৯ | ডে বাই ডে | এইলিন সুইফট | ৩৩ পর্ব |
১৯৯০–৯৮ | সিনফেল্ড | এলাইন বেনস | ১৭৮ পর্ব |
১৯৯২ | ডাইনোসরস | হিদার ওয়ার্দিংটন | কণ্ঠ পর্ব: "স্লেভ টু ফ্যাশন" |
১৯৯৫ | দ্য সিঙ্গল গাই | টিনা | পর্ব: "মাগিং" |
১৯৯৬ | লন্ডন সুয়িট | ডেব্রা ডলবি | টেলিভিশন চলচ্চিত্র |
১৯৯৭ | ডক্টর কাটজ, প্রফেশনাল থেরাপিস্ট | জুলিয়া | কণ্ঠ পর্ব: "বেন ট্রিটস" |
১৯৯৭ | হেই আরনল্ড! | মিস ফেল্টার | কণ্ঠ পর্ব: "ক্রাশ অন টিচার" |
১৯৯৯ | অ্যানিমেল ফার্ম | মলি | কণ্ঠ টেলিভিশন চলচ্চিত্র |
২০০০ | গেপ্পেট্টো | নীল পরী | টেলিভিশন চলচ্চিত্র |
তথ্যসূত্র
- "Julia Louis-Dreyfus"। বায়োগ্রাফি (ইংরেজি ভাষায়)। এঅ্যান্ডই টেলিভিশন নেটওয়ার্কস। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জানুয়ারি ২০১৯।
- "Julia Louis-Dreyfus Biography (1961-)"। ফিল্ম রেফারেন্স। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জানুয়ারি ২০১৯।
- "Julia Louis-Dreyfus"। এমিস। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জানুয়ারি ২০১৯।
- ডানাম, লিনা (২১ এপ্রিল ২০১৬)। "Julia Louis-Dreyfus: The World's 100 Most Influential People"। টাইমস। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জানুয়ারি ২০১৯।
বহিঃসংযোগ
![]() |
উইকিমিডিয়া কমন্সে জুলিয়া লুই-ড্রাইফাস সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে। |