চিকিৎসা রসায়ন
ক্লিনিকাল রসায়ন সাথে সম্পর্কিত নয়। অন্যান্য ব্যবহারের জন্য দেখুন, চিকিৎসা রসায়ন (দ্ব্যর্থতা নিরসন)।
চিকিৎসা রসায়ন ও ফার্মাসিউটিক্যাল রসায়ন, রসায়ন বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখা, বিশেষ করে সাংশ্লেষিক জৈব রসায়ন এবং ফার্মাকোলজি ও অন্যান্য বিভিন্ন জৈবিক বিশেষত্বের সাথে সম্পর্কিত, যেখানে উক্ত বিষয় দুটি, জৈব-সক্রিয় অণু (ওষুধসমূহ) বা ফার্মাসিউটিক্যাল এজেন্টের বাজারের জন্য পরিকল্পনা, রাসায়নিক সংশ্লেষণ এবং বিকাশের সাথে সম্পর্কে জড়িত থাকে।
ওষুধ হিসাবে ব্যবহৃত প্রায় সকল যৌগই সাধারণত জৈব যৌগ হয়ে থাকে, যাদের বেশিরভাগকে ক্ষুদ্র জৈব অণুর বিস্তৃত শ্রেণিতে বিভক্ত করা হয় (উদাঃ, এটোভাস্টাটিন, ফ্লুটিকাসোন, ক্লোপিডোগ্রেল) এবং "বায়োলজিকস" (ইনফিক্সিম্যাব, এরিথ্রোপোয়েটিন, ইনসুলিন গ্লারজিন। এদের মধ্যে বায়োলজিকস দ্বারা বেশিরভাগ সময় প্রোটিনের ঔষধীয় প্রস্তুতি (প্রাকৃতিক এবং রিকম্বিট্যান্ট অ্যান্টিবডিসমুহ, হরমোন, ইত্যাদি) কে বোঝানো হয়। অজৈব এবং জৈব- ধাতব যৌগসমূহও (উদাঃ লিথিয়াম এবং প্ল্যাটিনাম-ভিত্তিক এজেন্ট যেমন লিথিয়াম কার্বোনেট ও সিসপ্ল্যাটিন এবং গ্যালিয়াম) ওষুধ হিসাবে ব্যবহার করা যায়।