টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয় এর অধিভূক্ত একটি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ।
![]() | |
ধরন | সরকারি |
---|---|
স্থাপিত | ২০০৬ |
চেয়ারম্যান | প্রফেসর ইঞ্জিনিয়ার মোঃ আবুল কাশেম |
অধ্যক্ষ | ইসমাইল মোল্লা |
শিক্ষার্থী | ৩০০ |
ঠিকানা | জোরাগঞ্জ, মিরসরাই, চট্টগ্রাম। , , |
শিক্ষাঙ্গন | মিরসরাই, চট্টগ্রাম ১০ একর (বর্গমিটার) |
সংক্ষিপ্ত নাম | চিটেক |
অধিভুক্তি | বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয় |
ওয়েবসাইট | www.ctec.gov.bd |
ইতিহাস
চট্টগ্রাম জেলার ভিতর অবস্থিত জোরাগঞ্জ হচ্ছে এমন একটি গ্রাম, যা বিস্ময়কর সব প্রাকৃতিক দৃশ্যে পরিপূর্ণ। চট্টগ্রাম টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজটি জোরাগঞ্জ বাজারের মধ্য দিয়ে অতিক্রমকারী পুরাতন ঢাকা ট্র্যাঙ্ক রোড এর পাশে অবস্থিত। এটি প্রথমে ১৯১১ সালে পেরি প্যাটেটিক বুনন স্কুল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। যা ব্রিটিশ রাজত্বকালে স্বদেশী আন্দোলনের ফসল ছিল। একে তারপর ১৯৬০ সালে দেওয়ানপুরের নিকটে অবস্থিত মহুরী প্রোজেক্ট রোডে স্থানান্তরিত করা হয়। ১৯৮০ সালে পেরি প্যাটেটিক বুনন স্কুলে টেক্সটাইল প্রযুক্তিতে ২ বছর মেয়াদী সার্টিফিকেট কোর্স চালু করা হয়। তখন একে বিভাগীয় টেক্সটাইল ইনস্টিটিউট বলা হত। সময়ের চাহিদা মেটানোর তাগিদে ১৯৯৩ সালে এই ইনস্টিটিউটে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড এর অধীনে তিন বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা কোর্স চালু করা হয়। ২০০১ সাল থেকে একে চার বছর মেয়াদী করা হয়। টেক্সটাইল প্রকৌশলীদের উচ্চ চাহিদার কথা বিবেচনা করে ২০০৬-২০০৭ সেশনে টেক্সটাইল ডিপ্লোমা কোর্স বাতিল করে সরকার একে বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয় এর আওতায় নিয়ে টেক্সটাইল প্রকৌশলে চার বছর মেয়াদী বিএসসি ইন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স চালু করে।
আবাসিক সুবিধা ও হল
বর্তমানে এই কলেজটিতে ছেলেদের জন্য ৬০ সীটের একটি হল রয়েছে। ১৮০ জন ছাত্রের ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন নতুন একটি ভবন জুন ২০১৩ সালে নির্মাণ করা হয়েছে।
কোর্স সমূহ
বর্তমানে বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে এই কলেজটিতে যেসব বিষয়ে চার বছর মেয়াদী বিএসসি ইন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স চালু রয়েছেঃ-
- ইয়ার্ন ম্যানুফ্যাকচারিং টেকনোলজি
- ফেব্রিক ম্যানুফ্যাকচারিং টেকনোলজি
- ওয়েট প্রোসেসিং টেকনোলজি
- গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারিং টেকনোলজি