গ্রিনপিস

গ্রিনপিস হল একটি বেসরকারী[2] আন্তর্জাতিক পরিবেশবাদি সংস্থা। বিশ্বের চল্লিশটি দেশে এর শাখা রয়েছে যা নেদারল্যান্ডসের আমস্টারডাম থেকে পরিচালিত হয়।[3] এই সংস্থাটির মূল উদ্দেশ্য পৃথিবী নামক এই গ্রহের সব ধরনের জীববৈচিত্রের পরতিপালনের জন্য প্রাকৃতিক পরিবেশ নিশ্চিত করা।[4] সংস্থাটি সারা বিশ্বে বন্য পরিবেশ ধ্বংশ, গ্লোবাল ওয়ার্মিং, অধিক হারে মাৎস্য শিকার, বাণিজ্যিক ভাবে তিমি শিকার এবং পারমানবিক শক্তির বিরুদ্ধে প্রচারনা চালিয়ে আসছে। এই লক্ষ্যে সংস্থাটি উচ্চপর্যায়ে লবিং এবং সরাসরি পদক্ষেপ গ্রহণ গ্রহণ করে থাকে। গ্রিনপিস কোন সরকারি অনুদান গ্রহণ না করে এর প্রায় তিন কোটি সমর্থকদের কাছ থেকে অর্থ গ্রহণ করে থাকে।[5][6]

গ্রিনপিস
গ্রিনপিসের লোগো
এক্সোমোবিলের বিরুদ্ধে গ্রিনপিসের প্রতিবাদ
গঠিত১৯৬৯-১৯৭২
ধরণবেসরকারী
উদ্দেশ্যপরিবেশবাদ
সদরদপ্তরআমস্টারডাম, নেদারল্যান্ডস, ইউরোপিয়ো ইউনিয়ন
যে অঞ্চলে কাজ করে
আন্তর্জাতিক
নির্বাহি পরিচালক
কুমি নাইডু
সভাপতি
আনা টনি
প্রধান অঙ্গ
পরিচালনা পর্ষদ
বাজেট
€236.9 million (2011)
স্টাফ
২,৪০০ (২০০৮)
স্বেচ্ছাকর্মী
১৫,০০০[1]
ওয়েবসাইটwww.greenpeace.org
প্রাক্তন নাম
ডোন্ট মেক এ ওয়েভ

ষাট এবং সত্তোরের দশকে কানাডার ব্রিটিশ কলম্বিয়ার ভ্যানকুভারে পারমানবিক শক্তির বিরোধিতা করার মাধ্যমে এই সংস্থাটিস সূচনা ধটে। আলাস্কায় যুক্তরাষ্টের পারমানবিক পরীক্ষার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার জন্য ১৫ই সেপ্টেম্বর ১৯৭১ সালে সদ্য প্রতিষ্ঠিত ডোন্ট মেক এ ওয়েভ কমিটি ফিলিস কোরম্যাক নামের একটি জাহাজ ভ্যানকুভার থেকে পাঠায়। ফিলিস কোরম্যাক জাহাজটির নাম সেসময় পরিবর্তন করে গ্রিনপিস রাখা হয়। পরবর্তীতে ডোন্ট মেক এ ওয়েভ কমিটিও গ্রিনপিস নামটি ধারন করে।[7]

তথ্যসূত্র

  1. "Greenpeace International home page, Get involved"। Greenpeace.org। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-১১-২৩
  2. "United Nations, Department of Economic and Social Affairs, NGO Branch"। Esango.un.org। ২০১০-০২-২৪। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-১১-২৩
  3. Background – January 7, 2010 (২০১০-০১-০৭)। "Greenpeace International: Greenpeace worldwide"। Greenpeace.org। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-২১
  4. Background – January 8, 2009 (২০০৯-০১-০৮)। "Greenpeace International FAQ: Questions about Greenpeace in general"। Greenpeace.org। ২০১০-০৪-১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-২১
  5. Sarah Jane Gilbert (২০০৮-০৯-০৮)। "Harvard Business School, HBS Cases: The Value of Environmental Activists"। Hbswk.hbs.edu। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-২১
  6. Greenpeace, Annual Report 2011 (pdf)
  7. Robert Hunter: Greenpeace to Amchitka, An Environmental Odyssey

বহিঃসংযোগ

{{উইকিসংবাদ}} টেমপ্লেটে একটি নিবন্ধের লিঙ্ক দেয়া প্রয়োজন। একটি বিষয়শ্রেণীর সংযোগ করতে {{উইকিসংবাদ বিষয়শ্রেণী}} ব্যবহার করুন।

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.