কিয়োটো
কিয়োটো (জাপানি: 京都) হল জাপানের শহরএই শহরটি ৭৯৪ থেকে১৮৬৮ সাল পর্যন্ত জাপানের রাজধানী ছিল।[1]


কিয়োটা জাপানের কানসাই অঞ্চলের অন্যতম শহর।এটার জনসংখ্যা হল ১.৫ মিলিয়ন জন।কিয়োটা কিয়োটা এলাকার রাজধানী। কিয়োটা জাপানের সংস্কৃতি আর শিক্ষার বিরাট অংশ।কিয়োটা এলাকার কিয়োটা বিশ্ববিদ্যালয় জাপানের ২য় পুরাতন বিশ্ববিদ্যালয়।
ইতিহাস
৭৯৪ সালের পরে জাপানের সম্রাটেরা এই শহরে বাস করত।তখন এই শহরকে হেয়াক্যো বলা হত।[2]
১৮৬৮ সালে এই শহর কে সাইক্যো বল হত।("পশ্চিমা রাজধানী")[3]
বাণিজ্য

কিয়োটার ব্যবসা মূলত তথ্যপ্রযুক্তি নিঢ়য়ে।কিয়োটানিনটেন্ডো, ইন্টালিজেন্ট সিস্টেমস,ডেইনিপোন স্ক্রীন[4] টোসে, অমরোন,[5] ক্যোচেরা, শিমাদু কর্প.,[6] রোহম,[7] হারিবা ইত্যাদির প্রধান কার্যালয়।
শিক্ষা

এখান ৩৭টি উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে।কিয়োটা জাপানের অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্টানের শহর।[8] কিয়োটা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা জাপানের সেরা ছাত্রদের মধ্যে অন্যতম।কিয়োটা বিশ্ববিদ্যালয় প্রত্যেক বছরে সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় থাকে।এটি জাপানের ২য় পুরাতন বিশ্ববিদ্যালয়।এটির স্থান টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের পরে।২০১০ সালে এটি সারা বিশ্বে ২৫তম সেরা বিশ্ববিদ্যালয় হয়।[9]
আবহাওয়া
ভূগোল
ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান | |
---|---|
অবস্থান | জাপান ![]() |
আয়তন | |
মানদণ্ড | ii, iv |
তথ্যসূত্র | 688 |
স্থানাঙ্ক | ৩৫°০০′৪২″ উত্তর ১৩৫°৪৬′০৫″ পূর্ব |
শিলালিপির ইতিহাস | 1994 (18th সভা) |
বিপদাপন্ন | – |
ওয়েবসাইট | www |
![]() ![]() কিয়োটোর অবস্থান | |
এই শহরে চারপাশে পাহাড় পর্বতে ঘেরা।বিশেষ করে উত্তর,পশ্চিম আর পূর্ব দিকে।অনেক ব্যক্তি মনে করে গ্রীষ্মের সময় কিয়োটোর পাহাড় কিয়োটোর প্রকৃতিকে অপরূপ করে তোলে।কিয়োটোতে গ্রীষ্মকালে প্রচুর গরম পড়ে আর শীতকালে প্রচুর শীত পড়ে।
কিয়োটোর মন্দির আর প্রাচীন জাপানি স্থপতির নকশার অপরূপ নিদর্শন। এখানকার কিছু দালানইউনেস্কোর ঐতিহাসিক নিদর্শনের তালিকাভুক্ত হয়। ১৯ শতাব্দী থেকে এটি জাপানের সম্পদশীল শহর। জাপানের পুরাতন শহর গুলোর মধ্যে কিয়োটা অন্যতম। প্রতি বছর পৃথিবীর নানা দেশের মানুষেরা কিয়োটার সুন্দর প্রকৃতি উপভোগ করে। জাপানি লোকেরা বসন্তকালে চেরি ব্লোমস এবং শরৎকালের পাতার রং পরিবর্তন দেখতে কিয়োটায় আসে।এখানকার ঐতিহ্যবাহী খাবার শাকসবজি।
চিত্রশালা
- কামিগো শিরিনে
- শিমোগামো শিরিনে
- টো-জি
- কিয়োমেজু-দেরা
- সাইহো-জি
- টেনর্যো-জি
- কিনকাকু-জি
- রিয়্যোন জি
- নিশি হোনগানজি
- নিজো প্রাসাদ
- Umekoji Steam Locomotive Museum
- Kyoto International Manga Museum
- Kyoto Botanical Garden
- Gion Matsuri
- Aoi Matsuri
- Jidai Matsuri
- Gozan Okuribi
তথ্যসূত্র
- Nussbaum, Louis-Frédéric. (2002). "Kyoto" in Japan Encyclopedia, pp. 585-587.
- Nussbaum, "Heian-kyō" at pp. 303-304.
- Nussbaum, "Saikyō" at p. 807.
- "Dainippon Screen corporate profile"। সংগ্রহের তারিখ মার্চ ৬, ২০১৪।
- "OMRON corporate data"। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ১৩, ২০১৪।
- "Shimadzu corporate profile"। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ১৬, ২০১৪।
- "Rohm corporate data"। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ১৩, ২০১৪।
- "Kyoto Uses Its Many Charms to Attract Foreign Students"। The New York Times। জুন ২৯, ২০১৪।
- "The Times Higher Education Supplement World University Rankings"। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০২-১০।
বহিঃযোগ
![]() |
উইকিমিডিয়া কমন্সে কিয়োটো সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে। |
![]() |
উইকিঅভিধানে 京都 বা Kyōto শব্দটি খুঁজুন। |
![]() |
উইকিমিডিয়া কমন্সে কিয়োটো সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে। |
- Kyoto Travel Guide — City of Kyoto and Kyoto Tourism Council
- Kyoto City Local Government
- Kyoto Guide including map with 300+ points of interest
- Photos of Kyoto, mostly temples and shrines