এ, জে, মোহাম্মদ আলী
এ, জে, মোহাম্মদ আলী ২০০৫ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের দ্বাদশ অ্যাটর্নি জেনারেল হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। [1]
এ, জে, মোহাম্মদ আলী | |
---|---|
বাংলাদেশের অ্যাটর্নি জেনারেল | |
কাজের মেয়াদ ৩০ এপ্রিল ২০০৫ – ২৪ জানুয়ারি ২০০৭ | |
পূর্বসূরী | এ.এফ. হাসান আরিফ |
উত্তরসূরী | ফিদা এম. কামাল |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
পেশা
এ, জে, মোহাম্মদ আলীর বাবা এম. এইচ. খন্দকার ছিলেন বাংলাদেশের প্রথম অ্যাটর্নি জেনারেল। [1] ১৯৮০ সালে তিনি হাইকোর্টে এবং ১৯৮৫ সালে আপিল বিভাগে অনুশীলনের জন্য তালিকাভুক্ত হন।[2] ২৩ অক্টোবর ২০০১ সালে তিনি অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল নিযুক্ত হন।[3] ৩০ এপ্রিল ২০০৫ সালে অ্যাটর্নি জেনারেল হিসাবে নিযুক্ত হন। তিনি ২৪ জানুয়ারী ২০০৭ সালে অ্যাটর্নি জেনারেল পদ থেকে পদত্যাগ করেন। [1] এ, জে, মোহাম্মদ আলী সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি এবং বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের নির্বাহী কমিটির সভাপতি হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। [4]
এ, জে, মোহাম্মদ আলী জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার আইনজীবী হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। [5][6] তিনি মওদুদ আহমদের আইনজীবীও ছিলেন। [7]
তথ্যসূত্র
- "Attorney General AJ Mohammad Ali quits"। bdnews24.com। জানুয়ারি ২৪, ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ জুন ৯, ২০১৭।
- "Mohammad Ali new Attorney General"। The Daily Star। মে ১, ২০০৫। সংগ্রহের তারিখ জুন ৯, ২০১৭।
- "Attorney general resigns"। The Daily Star। জানুয়ারি ২৫, ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ জুন ৯, ২০১৭।
- "Ill attempt at destroying rule of law"। The Daily Star। জানুয়ারি ৯, ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ জুন ৯, ২০১৭।
- "Graft case: HC sets tomorrow to hear Khaleda's pleas challenging trial court order"। The Daily Star। এপ্রিল ১৯, ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ জুন ৯, ২০১৭।
- "HC adjourns hearing on Khaleda's revision petition"। The Daily Star। ফেব্রুয়ারি ২৭, ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ জুন ৯, ২০১৭।
- "HC keeps Moudud's writ for house waiting"। The Daily Star। জুন ৮, ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ জুন ৯, ২০১৭।