আলমগীর ফরিদ

আলমগীর মোহাম্মদ মাহফুজুল্লাহ ফরিদ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের রাজনীতিবিদ এবং কক্সবাজার -২ এর (মহেশখালী, কুতুবদিয়া) প্রাক্তন সংসদ সদস্য ছিলেন। এ আসন থেকে বিএনপির হয়ে দুইবারের এমপি ও কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ছিলেন।

আলমগীর মোহাম্মদ মাহফুজুল্লাহ ফরিদ
জাতীয় সংসদের সদস্য
কাজের মেয়াদ
১৯৯৬  ২০০৬
ব্যক্তিগত বিবরণ
রাজনৈতিক দলবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল

পেশা

আলমগীর ফরিদ ১৯৯৬ সালে কক্সবাজার-২ থেকে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের প্রার্থী হিসাবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০০১ সালে তিনি কক্সবাজার -২ থেকে পুনরায় নির্বাচিত হন। [1] তিনি সংসদে পাবলিক আন্ডারটেকিং কমিটিতে কাজ করেছেন। [2] সোনাদিয়ার আইল্যান্ডের রাজধানী ম্যানগ্রোভ জঙ্গলে হাজার হাজার গাছ কাটাতে তার মেয়াদের সময় তিনি শ্রমিকদের নিয়োগ দেন। [3]

ব্যক্তিগত জীবন

আলমগীর ফরিদের ছোট ভাই শহীদুল্লাহ ১২ নং মহেশখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান। ২ সেপ্টেম্বর ২০০৬ তারিখে চট্টগ্রাম উপকূলীয় বন বিভাগে শহীদুল্লাহর নাম বনভূমি দখলকারী ব্যক্তিদের তালিকায় প্রকাশিত হয়। [4]

মামলা ও গ্রেফতার

২০০৩ সালের ১৩ মে, দুর্নীতির অভিযোগে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন তাকে গ্রেফতার করে। [5] ৫ টি জালিয়াতির মামলায় অভিযুক্ত হিসেবে ১৫ এপ্রিল ২০০৭ তারিখে মহেশখালী থানা পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে। [6] ২৯ এপ্রিল ২০০৮ এ দুর্নীতি দমন কমিশন আলমগীর ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ দায়ের করে। [7]

তথ্যসূত্র

  1. "Parliament Election Result of 1991,1996,2001"Vote Monitor Networks। ২৯ ডিসেম্বর ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ১৫ মার্চ ২০১৮
  2. "JS body to review power sector errs"The Daily Star। ২৭ জুলাই ২০০৩। সংগ্রহের তারিখ ১৫ মার্চ ২০১৮
  3. Christensen, Joseph; Tull, Malcolm (২০১৪)। Historical Perspectives of Fisheries Exploitation in the Indo-Pacific (ইংরেজি ভাষায়)। Springer Science & Business Media। পৃষ্ঠা 124। আইএসবিএন 9789401787277।
  4. "28 on Cox's Bazar land grabbers' list"The Daily Star। সংগ্রহের তারিখ ১৫ মার্চ ২০১৮
  5. "Two ex-lawmakers, Bangla cop jailed on graft charges"Outlook India। সংগ্রহের তারিখ ১৫ মার্চ ২০১৮
  6. "Ex-BNP MP Farid arrested, Abu Zafar sent to jail"The Daily Star। ১৪ মে ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ ১৫ মার্চ ২০১৮
  7. "ACC set to sue Saifur's younger son for illegal wealth"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২৯ এপ্রিল ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ১৫ মার্চ ২০১৮
This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.