অখিল পাল

অখিল পাল (জন্ম: অক্টোবর ১৮, ১৯৭৪) বাংলাদেশের একজন খ্যাতিমান ভাস্কর শিল্পী। তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের উপর বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে অনেকগুলো ভাস্কর্য তৈরি করেছেন। [1]

অখিল পাল
জন্ম
পরিচিতির কারণভাস্কর
দাম্পত্য সঙ্গীআদ্রিতা পাল রীমা
পুরস্কারগুণীজন সংবর্ধনা

জন্ম ও পারিবারিক জীবন

অখিল পাল জন্মগ্রহণ করেন ১৯৭৪ সালের ১৮ অক্টোবর নেত্রকোনা জেলার আটপাড়া উপজেলার লুনেশ্বর গ্রামে। বাবার নাম নরেন্দ্র পাল এবং মাতার নাম সুধারানী পাল। তিনি বাবা মায়ের আট সন্তানের মধ্যে সপ্তম। তার স্ত্রীর নাম আদ্রিতা পাল রীমা এবং এক কন্যা সন্তান যার নাম অরুন্ধতি পাল।

শিক্ষাজীবন

অখিল পাল শিক্ষা জীবনের শুরু গ্রামের লুনেশ্বরি সরকারি প্রাথমিক স্কুলে। মাধ্যমিক নাজিরগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ে। তারপর কলেজ জীবন কাটান আটপাড়া কলেজে। এরপর নারায়ণগঞ্জ চারুকলা ইনস্টিটিউট থেকে বিএফএ করেন।

কর্মজীবন

অখিল পাল মূলত বাংলাদেশের একজন খ্যাতিমান ভাস্কর এবং তার কর্মজীবনও এই ভাস্কর্যের উপর। তিনি এই পর্যন্ত বাংলাদেশের ইতিহাসের উপর তৈরি করা অনেক খ্যাতিসম্পূর্ণ ভাস্কর্য তৈরি করেছেন। যার ফলে তিনি অনেক সু-খ্যাতি অর্জন করেছেন। ছোটবেলা থেকে তার এই কাজের প্রতি অনেক আগ্রহ ছিল। প্রথমে তিনি মা এবং বড় ভাইয়ের কাছ থেকে প্রতিমা বানানো শিখেছেন। এরই ধারাবাহিকতায় পরবর্তীতে তিনি বিভিন্ন ভাস্কর্য তৈরিতে পারদর্শী হয়ে উঠেন।

তৈরিকৃত ভাস্কর্যসমূহ

অখিল পাল বাংলাদেশের ইতিহাসের উপর বিভিন্ন ধরনের এই পর্যন্ত অনেকগুলো ভাস্কর্য তৈরি করেছেন। যেগুলো তাকে ভাস্কর্য শিল্পের শ্রেষ্ঠত্বের আসনে নিয়ে গেছে। অখিল পালের তৈরিকৃত এই পর্যন্ত যতগুলো ভাস্কর্য আছে, সেগুলোর তালিকা নিচে দেওয়া হলো।

  • নটরাজের ভাস্কর্য,
  • মোদের গরব,
  • বিজয়োল্লাস,
  • ওনুয়া স্মৃতি ভাস্কর্য (ওনুয়া স্মৃতি স্তম্ভ),
  • ফিরে দেখা একাত্তর,
  • শ্রেষ্ঠ সন্তান,
  • স্বাধীনতা চত্বর,
  • অদম্য বিজয়,
  • ভাস্কর্য প্রজন্ম

.............আরো অনেক।

পুরস্কার ও সম্মাননা

বাংলাদেশ মানবাধিকার নাট্য পরিষদ থেকে ২০১৪ সালে গুণীজন সংবর্ধনা পুরস্কার লাভ করেন।

তথ্যসূত্র

  1. খ্যাতিমান ভাস্কর অখিল পাল
This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.