ধর্মের মনস্তত্ব
যথাযথ ভাবে বলতে গেলে ধর্মের মনস্তত্ব গঠিত হয় মনস্তাত্বিক প্রক্রিয়ার প্রয়োগ এবং গঠনমুলক ফ্রেমওয়ার্ক নিয়ে যা ধর্মীয় ঐতিহ্যকে ধার্মিক ও নিধার্মিক উভয় দিক থেকেই বিচিত্র ভাবে বিবেচনা করে।
মনোবিজ্ঞান |
---|
![]() |
|
মৌলিক ধরন |
|
ফলিত মনোবিজ্ঞান |
|
তালিকা |
|
|
ধর্মের মনস্তত্ববিদরা তিনটি মেজর প্রজেক্টে ধর্ম নিয়ে গবেষণা করেন। ১) পদ্ধতিগত বর্ণনা, বিশেষ করে ধর্মীয় বিষয়বস্তু, ধর্মের আচরণ, অভিজ্ঞিতা এবং অভিব্যক্তি নিয়ে; ২) মানবজাতির সুচনার যে ইতিহাস তাতে ধর্মের প্রভাবের যে ব্যখ্যা তা নিয়ে; ৩) ধর্মীয় মনোভাব ও আচরণের জন্য সমাজ ও ব্যক্তিতে কি প্রভাব পরে তার মানচিত্র তৈরী নিয়ে। ১৯ শতকের শেষের দিকে ধর্মীয় মনস্তত্বের স্ব সচেতনীয় মুলনীতির উথ্থান ঘটে। কিন্তু এই তিনটি কাজ নিয়ে ইতিহাসে অনেক শতক পুর্ব থেকে আলোচনা চলে আসছে।[1]
ধর্মের ভূমিকা নিয়ে হাইপোথিসিস
আধুনিক বিশ্বে ধর্মের ভূমিকা নিয়ে তিনটি প্রধান হাইপোথিসিস আছে।
তথ্যসূত্র
- Wulff, D. M. (2010). Psychology of Religion. In D. A. Leeming, K. Madden, & S. Marian (Eds.), Encyclopedia of Psychology and Religion (pp. 732–735). New York; London: Springer.
- Gill, R. (২০০১)। "The future of religious participation and belief in Britain and beyond"। R. K. Fenn। The Blackwell companion to the sociology of religion। Oxford: Blackwell। পৃষ্ঠা 279–291। আইএসবিএন 978-0-631-21241-6। সংগ্রহের তারিখ ২৫ এপ্রিল ২০১০।
- Taylor, C. (২০০৭)। A secular age। Cambridge, MA: Belknap। আইএসবিএন 978-0-674-02676-6। সংগ্রহের তারিখ ২৫ এপ্রিল ২০১০।
This article is issued from
Wikipedia.
The text is licensed under Creative
Commons - Attribution - Sharealike.
Additional terms may apply for the media files.