লেজার

লেজার একটি আক্ষরিক নাম। ইংরেজি অক্ষর LASER এর L হল Light, A হল Amplification, S হল Stimulated, E হল Emission, R হল Radiation; LASER এর পূর্ণ শব্দটি হল Light Amplification by Stimulated Emission Radiation. অর্থাৎ উত্তেজিত বিকিরণের সাহায্যে আলোক বিবর্ধন। লেজার আবিস্কার করেন (টি এইচ মাইম্যান ১৯৬০ সালে) সাধারন আলোতে বিভিন্ন মাপের তরঙ্গ থাকে। একই বর্ণের আলোতে একই মাপের তরঙ্গ থাকলেও তারা বিভিন্ন তলে চলে। কিন্ত লেজারে সব তরঙ্গই হয় একই মাপের এবং তারা চলে একই তলে অর্থাৎ লেজার রশ্মি সংসক্ত। এ রশ্মি অত্যন্ত ঘন সংবদ্ধ একমুখী বলে তা অনেক পথ অতিক্রম করতে পারে এবং এরা মাত্র কয়েক মাইক্রন (১ মাইক্রন = ১০-৩ মি. মি.) চওড়া। এজন্য এতে প্রচণ্ড তাপশক্তি সঞ্চার করা সম্ভব হয় এবং তাপমাত্রা সূর্যের ওপরকার তাপমাত্রাও বেশি হয়। ফলে লেজার রশ্মি দিয়ে মানুষের একটা চুলকেও ছিদ্র করা সম্ভব।[1]

লাল (635 nm), সবুজ (532 nm), এবং নীল-ভায়োলেট (445 nm) লেজার

তথ্যসূত্র

  1. উচ্চ মাধ্যমিক পদার্থবিজ্ঞান দ্বিতীয় পত্র-মোঃ আব্দুল গনি, সুশান্ত সরকার, অচিন্ত্য দত্ত

বহিঃসংযোগ

    ১.* অর্ধপরিবাহী লেজার - বিভিন্ন ধরনের ' - অর্ধপরিবাহী লেজার পাওয়া যায় তরঙ্গদৈর্ঘ্যের

    This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.