e (গাণিতিক ধ্রুবক)

e হলো প্রাকৃতিক লগারিদমের ভিত্তি। এটি একটি বাস্তব সংখ্যা যার সংখ্যাগত মান হলো ২.৭১৮ ২৮১ ৮২৮ ৪...[1]

সংজ্ঞা

অর্থাৎ e হলো প্রদত্ত রাশিটির সীমা, যখন n এর মান অসীম পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়। অন্য কথায়, n এর মান যত বৃদ্ধি পায়, রাশিটির মান তত e এর কাছাকাছি যেতে থাকে।

মান নির্ণয়

১ + ১/১! + ১/২! + ১/৩! + ১/৪! + ... অসীম ধারাটির সমষ্টি e এর সমান।[2]

প্রমাণটাও সহজ, প্যাসক্যালের বাইনোমিয়াল সূত্র বলে,

সুতরাং, যখন , তখন,

যার সীমা হলো e (কারণ n এর মান যত বৃদ্ধি পায়, এর মান তত শুন্যের দিকে কমতে থাকে)।

সূচক ফাংশন

এর চরম মান x = e এ ঘটে

রাশিটিকে x এর ফাংশন হিসেবে ধরে একে সূচক ফাংশন বলা হয়। একে ও লেখা হয়।

ফাংশনটিকে একটি অসীম ধারা হিসেবে লেখা যায় (এই ধারাটি কোন নির্দিষ্ট x এর জন্য ফাংশনটির মান নির্ণয়েও ব্যবহৃত হয়),

অয়লারের অভেদ

সমীকরণটি e কে ১, π এবং i এর মতন গুরুত্বপূর্ণ সংখ্যার সাথে সম্পর্কিত করে। ১৭৩৭ সালে অয়লার[3] দেখান যে, e একটি অমূলদ সংখ্যা। ১৮৭৩ সালে হেরমিট প্রমাণ করেন যে, e একটি তুরীয় সংখ্যা(π পাই এর মত)

তথ্যসূত্র

  1. Oxford English Dictionary, 2nd ed.: natural logarithm
  2. Encyclopedic Dictionary of Mathematics 142.D
  3. Sondow, Jonathan। "e"Wolfram MathworldWolfram Research। সংগ্রহের তারিখ ১০ মে ২০১১

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.