কুষাণ সাম্রাজ্য
খ্রিষ্টপূর্ব ২য় শতাব্দীর প্রথমার্ধে শুংনু (চৈনিক: 匈奴, ফিনিন: Xiōngnú শুংনু) নামে এক উপজাতি তাদের প্রতিবেশী ইউয়েচি (চৈনিক: 月支, ফিনিন: Yuèzhī উ্যয়েট্ষ্র্) নামে অপর এক উপজাতিকে হারিয়ে দেয়। দীর্ঘ সংঘর্ষের পর য়ুঝি উপজাতির লোকেরা পশ্চিমদিকে সরে যেতে বাধ্য হয়। তারা পশ্চিমদিকে সরে ইলি নদীর উপত্যকা পেরিয়ে ইস্সিক কুল হ্রদের (ইংরাজীতে Lake Issyk Kul) দক্ষিণতীর ধরে এগোতে থাকে। তাদের এই স্থান পরিবর্তন শকসহ বেশ কিছু উপজাতিকে তাদের সামনে এগোতে বাধ্য করে। ১৪৫-১২৫ খ্রীষ্টপূর্বাব্দের মধ্যবর্তী কোন সময়ে তারা ব্যাকট্রিয় ও পার্থিয়ায় বসতি স্থাপন করে। এক প্রজন্ম পর তারা সেই জায়গা ত্যাগ করে কাবুল উপত্যকা পেরিয়ে পাঞ্জাব সমভূমিতে প্রবেশ করে। খ্রীষ্টাব্দ শুরুর দিকে য়ুঝি উপজাতির নেতা কিউ-সিউ-কিও (ইংরাজীতে K'iu-tsiu-k'io) বাকী চার নেতাকে মেরে সমগ্র উপজাতির প্রধান হয়ে বসে। তার নাম থেকেই নাম হয় কিউই-শাং (ইংরাজীতে Kuei-shang), বা কুষাণ।
কুষাণ সাম্রাজ্য | |||||
Κυϸανο (ব্যাক্ট্রিয়) कुषाण राजवंश (সংস্কৃত) | |||||
| |||||
![]() অবস্থান কণিষ্কের রাজত্বকালে কুষাণ সাম্রাজ্যের বিস্তার | |||||
রাজধানী | কপিশা পুরুষপুর তক্ষশিলা মথুরা | ||||
ভাষাসমূহ | গ্রিক(১২৭ খ্রিস্টাব্দ পর্য্যন্ত) ব্যাক্ট্রিয় (১২৭ খ্রিস্টাব্দ থেকে) | ||||
ধর্ম | বৌদ্ধ ধর্ম হিন্দু ধর্ম[1] Shamanism জরাথ্রুস্টবাদ Manichaeism various Bactrian-Indian religions | ||||
সরকার | রাজতন্ত্র | ||||
সম্রাট | |||||
- | ৩০–৮০ | কুজুল কদফিসেস | |||
ঐতিহাসিক যুগ | প্রাচীন ইতিহাস | ||||
- | কুজুল কদফিসেস দ্বারা পাঁচটি ইউয়েঝি গোষ্ঠীকে একত্র করে রাজ্য প্রতিষ্ঠা | ৩০ | |||
- | Subjugated by the Sassanians, Guptas and Hepthalites[2] | ৩৭৫ | |||
আয়তন | ৩৮,০০,০০০ বর্গ কি.মি. (১৪,৬৭,১৮৮ বর্গ মাইল) | ||||
মুদ্রা | কুষাণ দ্রাখ্মা | ||||
বর্তমানে অংশ | ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() | ||||
সতর্কীকরণ: "common_name" জন্য উল্লিখিত মান নয়।|- style="font-size: 85%;" | সতর্কীকরণ: "মহাদেশের" জন্য উল্লিখিত মান সম্মত নয় |
তথ্যসূত্র
- André Wink, Al-Hind, the Making of the Indo-Islamic World: The Slavic Kings and the Islamic conquest, 11th-13th centuries, (Oxford University Press, 1997), 57.
- "Afghanistan: Central Asian and Sassanian Rule, ca. 150 B.C.-700 A.D."। United States: Library of Congress Country Studies। ১৯৯৭। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৮-১৬।