ইসলামী সাহিত্য

ইসলামী সাহিত্য' হলো যেকোন ভাষায় ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকে লেখা সাহিত্য।

"আদাব" (আরবি: أدب) নামে একটি শব্দ রয়েছে, বর্তমানে সাহিত্য বোঝাতে এ শব্দটি ব্যবহার করা হলেও, আগে একজন জ্ঞানী লোককে সংস্কৃত ও পরিশুদ্ধ ব্যক্তি হিশেবে সমাজে উতরাতে হলে যা যা জানা লাগতো তাকে আদাব বলতো। আদাব বলতে তাই বুঝায় একজন নাগরিক ভদ্রলোকের সামাজিকভাবে গ্রহীত নৈতিকতা ও মূল্যবোধ, তাই আদাব বলতে আসলে ইসলামের আইনে উল্লেখিত আদাবকেও বুঝাতে পারে। [1] সাম্প্রতিকভাবে ইসলামের সাম্প্রতিক সাহিত্য রাজনীতি দ্বারা এর প্রভাবকে লেখায় আনা হয়েছে। [2][3]

ইসলামী সাহিত্যের কালকে মূলত চারভাগে ভাগ করা যায়- ১) রাশিদী এবং উমাইয়াদ যুগ (৬২২-৭৫০ খ্রিস্টাব্দ / ১-১৩২ হিজরি)। ২) আব্বাসীয় যুগ (৭৫০-১২৫৮ খ্রিস্টাব্দ/ ১৩২-৬৫৬ হিজরি) ৩) তুর্কি যুগ (১২৫৮-১৭৯৮ খ্রিস্টাব্দ / ৬৫৬-১২১৩ হিজরি)। ৪) নবজাগরণের সময়কাল, বিশেষত আঠারো শতকের শেষ থেকে আজ অবধি। [4]

তথ্যসূত্র

  1. ইসা জে বুলাটা, আবদ রাব্বির 'দ্য ইউনিক নেকলেস: আল-ইকদ আল-ফারিদ'- এ 'অনুবাদকের ভূমিকা', ইসলামিক সভ্যতার দুর্দান্ত বই, ৩ বালাম (পঠন: গারনেট, ২০০৭-২০১১), পৃ. xiii.
  2. "The Novelization of Islamic Literatures: Introduction"www.academia.edu। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৩-২৩
  3. "আমার বইয়ের ভূমিকা: জাতীয়তাবাদ, ইসলাম ও বিশ্বসাহিত্য"www.academia.edu। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৩-২৩
  4. تاريخ الأدب العربي(আরবী সাহিত্যের ইতিহাস), হান্না ফখৌরী: পৃষ্ঠা ৪৬, দ্বিতীয় সংস্করণ

বহিঃসংযোগ

  • বাংলাদেশে আরবী, ফার্সী ও উর্দুতে ইসলামী সাহিত্য চর্চা, ডক্টর মুহাম্মদ আবদুল বাকী
  • ইসলামী সাহিত্য সংস্কৃতি, ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ
  • কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামী সাহিত্য
  • বাংলাদেশে ইসলামী সাহিত্য আন্দোলন নিয়ে সংক্ষিপ্ত নিবন্ধ
  • যুক্তরাষ্ট্রে ইসলামি সাহিত্যের বৃদ্ধি ও প্রভাব নিয়ে সংক্ষিপ্ত নিবন্ধ
This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.