হেলিকোব্যাক্টার পাইলোরি

হেলিকোব্যাক্টার পাইলোরি, (ইংরেজি: Helicobacter pylori) যা পূর্বে ক্যাম্পাইলোব্যাক্টার পাইলোরি, নামে পরিচিত ছিলো, একটি গ্রাম-নেগেটিভ মাইক্রো-এরোফিলিক ব্যাক্টেরিয়াম। এটা সাধারণত পাকস্থলীতে পাওয়া যায়।এই ব্যাক্টেরিয়া দ্বারা আক্রান্ত ৮০ শতাংশ লোক কোনো উপসর্গ ছাড়ায় স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারে। এটি পেপটিক আলসার ও পাকস্থলীর ক্যান্সার করতে পারে।[3]

হেলিকোব্যাক্টার পাইলোরি
পাকস্থলীর বায়োপসি নিয়ে ইমিউনোহিস্টোকেমিক্যাল স্টেইনিং করে হেলিকোব্যাক্টার পাইলোরি শনাক্তকরণ।
শ্রেণীবিভাগ এবং বহিঃস্থ সম্পদ
উচ্চারণ/ˈhɛlɪkˌbæktər pˈlɔːr, pɪ-, -ri/[1][2]
বিশিষ্টতাগ্যাস্ট্রোএন্টারোলজি, সংক্রামক ব্যাধি।
আইসিডি-১০B৯৮.০
আইসিডি-৯-সিএম০৪১.৮৬
ওএমআইএম৬০০২৬৩
ডিজিসেসডিবি৫৭০২
মেডলাইনপ্লাস০০০২২৯
ইমেডিসিনmed/962
পেশেন্ট ইউকেহেলিকোব্যাক্টার পাইলোরি
মেএসএইচD০১৬৪৮১ (ইংরেজি)

হেলিকোব্যাক্টার পাইলোরি
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস
ক্ষেত্র: Bacteria
পর্ব: Proteobacteria
শ্রেণী: Epsilonproteobacteria
বর্গ: Campylobacterales
পরিবার: Helicobacteraceae
গণ: Helicobacter
প্রজাতি: H. pylori
দ্বিপদী নাম
Helicobacter pylori
(Marshall et al. 1985) Goodwin et al., 1989
H. pylori এর ইলেকট্রন মাইক্রোগ্রাফ
ছকের মাধ্যমে দেখানো হয়েছে কিভাবে H. pylori পাকস্থলীর আবরণী কলায় পৌছায়
H. pylori colonized on the surface of regenerative epithelium (image from ভার্দিন-স্ট্যারি সিলভার স্টেইন)

সারা বিশ্বে ৫০ শতাংশের বেশি ব্যক্তির পাকস্থলীতে এই ব্যাক্টেরিয়ার উপস্থিতি রয়েছে। উন্নত দেশগুলোর তুলনায় উন্নয়নশীল দেশে এর প্রাদুর্ভাব বেশি।[4][5]

১৯৮২ সালে অস্ট্রেলিয়া-র ডাক্তার ব্যারি মার্শাল ও রবিন ওয়ারেন গ্যাস্ট্রাইটিস ও আলসারে আক্রান্ত রোগীর পাকস্থলী-তে হেলিকোব্যাক্টার পাইলোরি শনাক্ত করেন, এজন্য ২০০৫ সালে তাদের নোবেল পুরস্কার প্রদান করা হয়। সেসময় একটা সাধারণ ধারণা প্রচলিত ছিলো যে পাকস্থলীর অম্লীয় পরিবেশে কোনো ব্যাক্টেরিয়া বাঁচতে পারবে না।[6]

তথ্যসূত্র

  1. "Helicobacter"মেরিয়াম ওয়েব মাস্টার ডিকশনারী, "pylori"মেরিয়াম ওয়েব মাস্টার ডিকশনারী.
  2. "pylori"ডিকশনারী.কম। র‍্যান্ডম হাউজ।
  3. Blaser MJ (২০০৬)। "Who are we? Indigenous microbes and the ecology of human diseases" (PDF)EMBO Reports7 (10): 956–60। doi:10.1038/sj.embor.7400812। PMID 17016449পিএমসি 1618379
  4. Yamaoka, Yoshio (২০০৮)। Helicobacter pylori: Molecular Genetics and Cellular Biology। Caister Academic Pr। আইএসবিএন 1-904455-31-X।
  5. Brown LM (২০০০)। "Helicobacter pylori: epidemiology and routes of transmission" (PDF)Epidemiol Rev22 (2): 283–97। doi:10.1093/oxfordjournals.epirev.a018040। PMID 11218379
  6. "The Nobel Prize in Physiology or Medicine 2005"। সংগ্রহের তারিখ ২ আগস্ট ২০০৮

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.