সি.আই.ডি. (ভারতীয় টেলিভিশন ধারাবাহিক)

সি.আই.ডি স্যাটেলাইট টিভি চ্যানেল সনি এন্টারটেইনমেন্ট টেলিভিশনের একটি সিরিজ। এ সিরিজে একদল গোয়েন্দা মুম্বাইয়ের ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্টে কাজ করে। এ সিরিজের পরিচালক শিভাজী সত্যম। ভারতের মধ্যে এটি সবচেয়ে লম্বা টিভি সিরিজ। [2] প্রথম ভারতীয় গোয়েন্দা ভিত্তিক টিভি সিরিজ সি.আই.ডি যা বর্তমানে ভারতের মধ্যে বেশ জনপ্রিয়। এসিপি প্রদিউমান, সিনিয়র ইন্সপেক্টর দায়া সিনিয়র ইন্সপেক্টর অভিজিৎ, ইন্সপেক্টর ফ্রেডরিকস এবং ডাক্তার সালোংকি এ সিরিজের মূল চরিত্রে অভিনয় করছেন।

সি.আই.ডি.
সি.আই.ডি
ফরম্যাটঅ্যাকশন (ফিকশন
নির্মাতাবি.পি.সিং
প্রদীপ উপার
পরিচালকবি.পি.সিং
অভিনয়েসি.আই.ডি (টিভি সিরিজ)
প্রস্তুতকারক দেশভারত
মূল ভাষাহিন্দী, ইংরেজি ভাষা
মৌসুম সংখ্যা
পর্বসংখ্যা১২১৫ (as of 12 April 2015)[1]
নির্মাণ
প্রযোজকপ্রদীপ উপার
বি.পি. সিং
ব্যাপ্তিকাল২০-২২ মিনিট(২৯ এপ্রিল, ১৯৯৭ - ৩ মার্চ, ২০০৬)
৪০-৪৩ মিনিট(১০ মার্চ, ২০০৬ - ১৭ জুলাই, ২০০৯)
৪৬-৪৯ মিনিট(২৪ জুলাই, ২০০৯ - ৫ মার্চ, ২০১০)
৫৮-৬০ মিনিট(১২ মার্চ, ২০১০ - বর্তমান)
প্রোডাকশন কোম্পানিফায়ারওয়ার্কস প্রোডাকশন
সম্প্রচার
মূল চ্যানেলসনি এন্টারটেইনমেন্ট টেলিভিশন (ভারত)
ছবির ফরম্যাট৪৮০আই (এসডিটিভি)
মূল প্রদর্শনী– বর্তমান সি.আই.ডি সিরিস সমাপ্ত হল
বহিঃসংযোগ
ওয়েবসাইট

১৯৯৮ সালের ২১ জানুয়ারি এটি এন্টারটেইনমেন্ট টেলিভিশন এবং ফায়ারওয়ার্কস প্রোডাকশন সাপ্তাহিক ভাবে গোয়েন্দা সিরিজ সি.আই.ডি চালু করে।[3] সি.আই.ডি সিরিজটি ২০০৪ সালের ৭ নভেম্বর আরেকটি রেকর্ড অর্জন করে যখন পরিচালক বি পি সিং কোন রকমের বিরতি ছাড়াই ১১১ মিনিটের "The Inheritance" / C.I.D. 111 সি.আই.ডি'র পর্ব তৈরী করে গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে নিজেদের নাম তুলে নেয়।

বি.পি সিংয়ের এক ইন্টারভিউর তথ্য অনুযায়ী তিনি ১৯৮৬ সালে দূরদর্শন (ডিডি) তে সি.আই.ডি ছয় পর্ব তৈরী করেছিলেন সনি টেলিভিশনে করার আগে।

২০০৫ সালের ৩ জানুয়ারি সনি এন্টারটেইনমেন্ট টেলিভিশন এবং ফায়ারওয়ার্কস প্রোডাকশন মিলে প্রতিদিনের জন্য সি.আই.ডি স্প্যাশাল ব্যুরো নামে ১৬৮ পর্ব তৈরী করেন। যা ২০০৬ সালের ২৭ এপ্রিল শেষ হয়।

২০০৬ সালের ৭ জুলাই থেকে ১ সেপ্টেম্বর "সি.আই.ডি অপরেশন তালাশ" নামের একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়, যার উদ্দেশ্য ছিলো সিআইডি টিমে নতুন অফিসার নেয়া। [4] এ আয়োজনের মাধ্যমে বিজয়ী বিবেক বি মাশরুকে সিআইডিতে যুক্ত করা হয় যার চরিত্রের নাম বিবেক।[5] সফল এ আয়োজনের পর "'সিআইডি"' প্রযোজক একটি অ্যাওয়ার্ড প্রতিযোগিতার আয়োজন করেন। "সিআইডি গ্যালেন্ট্রি অ্যাওর্য়াড" নামের এ পুরস্কার বিতরনী অনুষ্ঠান ২০১০ সালের ২৬ জানুয়ারি নিজেদের একযুগ পূর্তি পালন করে।

বর্তমানে সিআইডি টিমের অফিসার হিসেবে আছেন এসিপি প্রাদিউমান, সিনিয়র ইন্সপেক্টর অভিজিৎ, সিনিয়র ইন্সপেক্টর দায়া, ইন্সপেক্টর ফ্রেডরিক্স, ইন্সপেক্টর শচীন, সাব-ইন্সপেক্টর বিবেক, সাব-ইন্সপেক্টর কাজল এবং ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ ডা.সালোঙ্কি এবঙ ডা. তারিকা। ২৭ সেপ্টেমবর ২০১৮ সি.আই.ডি সিরিজ শেষ হয়।

অফিসার

চরিত্র পদবী মূল নাম সময়কাল তথ্য
প্রাদিউমানএসিপিশিবাজী সতম১৯৯৮ – বর্তমানপ্রথম তিনটি মামলায় দায়িত্ব পালন করেছেন ইন্সপেক্টর শ্রীকান্ত পাটকার এবং পরবর্তী তিনটি মামলায় দায়িত্বে ছিলেন এসিপি পৃথ্বিরাজ। পরবর্তী থেকে শুরু করে এখনও দলনেতা হিসেবে কাজ করছেন। তিনি বিশ্বাস করেন সবকিছুর আগের নিজের দায়িত্ব। এক্ষেত্রে নিজের সন্ত্রাসী পুত্র নকুলকে নিজ হাতে গুলি করে মেরে ফেলতেও দ্বিধাবোধ করেননি। তবে তিনি নিজের সকল অফিসারকেই নিজের সন্তানের মতোই দেখেন। ইন্ডাস্ট্রি সূত্রে খবর, এই ধারাবাহিকের প্রতি এপিসোডে অভিনয়ের জন্য শিবাজির পারিশ্রমিক ৫ লক্ষ টাকা।
অভিজিৎসিনিয়র ইন্সপেক্টরআদিত্য শ্রীবাস্তব১৯৯৯ – বর্তমানমূলত দলে যোগ দিয়েছেন ইন্সপেক্টর ভিরেনের স্থলাভিষিক্ত হয়ে। ১৯৯৮ সালের এক মামলায় কাজ করতে গিয়ে আঘাতপ্রাপ্ত হন এবং নিজের আগের সব তথ্য ভুলে যান। আরেক সিনিয়র ইন্সপেক্টর দায়ার সাথে তার গভীর বন্ধুত্ব। বেশ বড় কিছু বিপদে দায়া তার জীবন বাচিয়েছেন। অফিসারদের মধ্যে তিনি সেরা একজন যিনি যথেষ্ট বুদ্ধিমান এবং সৎ সিআইডি অফিসার। পাশাপাশি তিনি সিআইডি সদস্যদের মধ্যে সেরা একজন শুট্যার যিনি চোখ বন্ধ করে আওয়াজ শুনে নিখুত নিশানায় গুলি করতে পারেন। ফরেনসিক ল্যাবের সহকারী ডা. তারিকার প্রতি আলাদা দূর্বলতা আছে তার। অভিজিৎ চরিত্রে অভিনয়ের পূর্বে ১৯৯৮ সালে একটি পর্বে তিনি ভিলেন চরিত্রে অভিনয় করেছেন। প্রতি এপিসোডে অভিনয় করতে আদিত্য শ্রীবাস্তব নেন ৮০ হাজার থেকে ১ লক্ষ টাকা।
দায়াসিনিয়র ইন্সপেক্টরদয়ানন্দ শেঠি১৯৯৮ – বর্তমানমূলত দলে যোগ দিয়েছেন সাব-ইন্সপেক্টর হিসেবে। তিনি সেরা পুরুষ ব্যাক্তিত্ব হিসেবে ২০০২ সালে ইন্ডিয়ান টেলিভিশন থেকে পুরস্কার জিতেছেন। পাশাপাশি তিনি সিআইডি অফিসারদের মধ্যে শক্তিশালী একজন অফিসার যিনি ভিলেনদের থাপ্পড় দেওয়া এবং লাথি মেরে দরজা ভাঙ্গার কাজটি করে বেশ জনপ্রিয়। সিআইডির আরেক অফিসার অভিজিৎয়ের সাথে তার বন্ধুত্ব সম্পর্ক অনেক গভীর এবং অনেকবার তার জীবন রক্ষা করেছেন। এই অভিনেতা প্রতি এপিসোডে অভিনয় করতে ১ লক্ষ টাকা নেন।
ফ্রেডরিক্স (ফ্রেডি)ইন্সপেক্টরদীনেশ ফান্দিস১৯৯৮ – বর্তমানদলে যোগ দিয়েছেন সাব-ইন্সপেক্টর হিসেবে। ১৯৯৮ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত সিরিয়াস চরিত্রে অভিনয় করলেও তিনি কমিডিয়ান চরিত্রের জন্য বেশ জনপ্রিয়। ব্যক্তিগত ভাবে তিনি বেশ নরম-হৃদয়ের অধিকারী যিনি তার স্ত্রীকে মনিষাকে খুব পছন্দ করেন। তার মজার ব্যক্তিত্ব বরাবরই স্ট্রেস রিলিভার। দীনেশ প্রতি পর্বের জন্য নেন ৭০-৮০ হাজার টাকা।
পূর্বীসাব-ইন্সপেক্টরআনশা সায়েদ২০১১- বর্তমান‘সিআইডি’র কঠোর অফিসার আশা সইদ। প্রতি পর্বে রোজগার করেন ৪০ হাজার টাকা।

পূর্বের অফিসারবৃন্দ

৪ বছর বা তার বেশি সময় ধরে থাকা অফিসারদের গাঢ় রঙ দেয়া হলো

চরিত্র পদবী মূল নাম সময়কাল তথ্য
ভিরেন্দ্র (ভিরেন)ইন্সপেক্টরআশুতোষ গৌয়ারকার১৯৯৮-১৯৯৯ট্রান্সপার
আশাইন্সপেক্টরঐশ্বিনি কালেশকার১৯৯৮-২০০৪সিআইডির একজন সেরা মহিলা অফিসার হিসেবে দীর্ঘ সময় সিআইডি টিমে থাকা অফিসারদের মধ্যে একজন।
কে.সুধাকরসাব-ইন্সপেক্টরধনঞ্জয় মান্দ্রেকর১৯৯৮–২০০৫সিআইডিতে কাজ করেছেন এবং ফ্রেডরিকের ভালো বন্ধু হিসেবে পরিচিত
দাকাশইন্সপেক্টরমানব গহিল২০০৪-২০০৫ভাইয়ের খুনিকে ধরার কাজে জড়িত হতে গিয়ে সিআইডিতে যোগ দেন। এক সময়ে এসিপির গুলিতে নিহত হওয়া সন্ত্রাসী ছেলে নকুলের কাছে সিআইডির কিছু গোপন তথ্য প্রকাশ করে দেন।
অদিতিসাব-ইন্সপেক্টরস্মিতা বানসাল২০০৪-২০০৫তিনি একজন সাহসী এবং বুদ্ধিমান অফিসার। তবে তার বোন ছিলেন একজন সন্ত্রাসী। ২০০৫ সালের ১২-১৯ আগষ্ট অনুষ্ঠিত এক পর্বে তিনি মারা যান।
প্রিয়াংকাসাব-ইন্সপেক্টরসাই দেবদর২০০৫হাতে নানা ধরনের কাজে দক্ষতা ছিলো। তবে ২০০৫ সালের ২১ অক্টোবর এবং ২০০৫ সালের ১৮ নভেম্বর দুটি পর্ব অনুষ্ঠিত হওয়ার পর তিনি এসিপি প্রাদিউমানকে একজন খুনি হিসেবে মনে করেন।
আনুস্কাসাব-ইন্সপেক্টরকবিতা কৌশিক২০০৫-২০০৬ট্রান্সফার
মুসকানসাব-ইন্সপেক্টরঅলকা ভার্মা২০০৬-২০০৭সিআইডি দলের মধ্যে তিনি ছিলেন সেরা স্মার্ট একজন নারী অফিসার। ট্রান্সপার
বিবেকসাব-ইন্সপেক্টরবিবেক ভি মাশরু২০০৬–২০১২তিনি নির্বাচিত হয়েছেন সিআইডি প্রোডাকশন আয়োজিত 'অপারেশন তালাশ' নামের একটি প্রতিযোগিতার মাধ্যমে সেরা হয়ে। ২০০৬ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর প্রথমবারের মতো সিআইডিতে অভিনয় করেন।
দিবিয়ানাসাব- ইন্সপেক্টরমেঘা গুপ্ত২০০৭–২০০৮২০০৭ সালের ১০ আগষ্ট একটি পর্বের মাধ্যমে সিআইডিতে যোগ দেন। এসিপি প্রাদিউমান শুরু থেকেই তার উপর ক্ষিপ্ত ছিলেন কারণ তিনি ভাবতেন এ কাজের জন্য তিনি যোগ্য নন। ২০০৭ সালের ৩১ আগষ্ট এক পর্বে নিজের যোগ্যতা বলে একটি মামলায় দারুন ভাবে তথ্য উদ্ধার করেন তিনি এবং নিজের যোগ্যতার প্রমাণ দেন।
কাবেরিসাব-ইন্সপেক্টরপরিণিতা শেঠ২০০৮২০০৮ সালের ২১ মার্চ আরেক অফিসার লাবণ্যের সাথে একটি পর্বের মাধ্যমে সিআইডিতে যোগ দেন। কিছুটা আবেগপ্রবণ এ অফিসার একটি পর্বে আহত হন।
লাবণ্যসাব-ইন্সপেক্টরজিমি কুনাল নন্দা২০০৮-২০০৯২০০৮ সালের ২১ মার্চ প্রথম একটি পর্বে যোগ দেন।
তাশাসাব-ইন্সপেক্টরবৈশ্বভি ধনরাজ২০০৯-২০১০২০০৯ সালের ২৯ মে 'খুন কি রাজ..এক আওয়াজ' নামক পর্বের মাধ্যমে সিআইডিতে যুক্ত হন। শুরুতে তার বহনকৃত ব্যাগে মাদক দ্রব্য পাওয়া গিয়েছিল তখন তিনি সিআইডি দলে যোগ দেওয়ার অযোগ্য বিবেচিত হন। পরবর্তীতে এসিপি উক্ত মাদক পরীক্ষা করে দেখেন তা আসল নয় এবং পরবর্তীতে তাকে সিআইডিতে যোগ দেওয়ার অনুমোদন দেওয়া হয়। মামলার ক্ষেত্রে চালাক হিসেবে তার বেশ গ্রহণযোগ্যতা ছিলো। ২০১০ সালের ৪ ডিসেম্বর এক পর্বে ডিউটি থাকা অবস্থায় তিনি মারা যান। ধারাবাহিকের অন্যতম জনপ্রিয় অফিসার বৈষ্ণবী ধনরাজও প্রতি পর্বে নেন ৪০ হাজার টাকা। [6]
ডা. সোনালী বারোইফরেনসিক এক্সপার্টমানিনি মিশ্রা২০১০-২০১১২০১০ সালের ২১ মে রহস্যময় দরজা শীর্ষক পর্বের মাধ্যমে সিআইডিতে যোগ দেন। গল্পের তথ্য অনুযায়ী ডা. সোনালী এবং ডা. সালোংকি একই কলেজে পড়তেন।
কাজলসাব-ইন্সপেক্টরজাসভীর খের২০১০ –২০১২শুরুতে সিআইডিতে যোগ দেওয়ার অনুমতি পাননি। তার ভাই রাহুল নিহত হন ভিলেনদের হাতে এবং সেই ভিলেনদের ধরতেই তিনি সিআইডিতে যোগ দিতে চেয়েছেন বলে অভিযোগ ছিলো। তবে পরবর্তীতে নিজের কাজের মাধ্যমে সেরাটা দেখিয়ে সিআইডি দলে জায়গা করে নেন।
শচীনইন্সপেক্টরঋষিকেশ পান্ডে২০১০ –২০১৬সিআইডি দলে যোগ দেন ২০১০ সালের ৭মে অনুষ্ঠিত একটি পর্ব থেকে। পরবর্তীতে তিনি বেশ কিছু পর্বে সাদা পোশাকে বেশ কিছু মামলায় কাজ করেন। এক সময়ে সেরা নানা ধরনের কার্যক্রমের মাধ্যমে তিনি নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন একজন সিআইডি অফিসার হিসেবে। শুরুতে তিনি সিদ্ধার্থ নামে যোগ দিলেও পরবর্তীকালে শচীন নামে কাজ শুরু করেন।

ফরেনসিক এক্সপার্ট

চরিত্র মূল নাম সময়কাল তথ্য
ডা. আর পি সালোংকিনীরেন্দ্র গুপ্ত১৯৯৮–২০০৩
২০০৭–বর্তমান
১৯৯৮ সালে তিনি ডা. ভার্মা হিসেবে পরিচিত ছিলেন। শুরু থেকে কয়েক বছর কাজ করলেও মাঝে কয়েক বছর চুল প্রতিস্থাপনের জন্য সিআইডি টিমের বাইরে ছিলেন। পরবর্তীতে ২০০৭ থেকে নিয়মিত হন। তদন্তের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তিনি এসিপি প্রাদিউমান, ডা. সোনালী এবং অভিজিৎতের সাথে যুক্তিতর্ক করেন। তবে সিআইডি টিমের প্রতি তার রয়েছে বিশেষ দরদ।
ডা. সারিকাশ্রাদ্ধ মুশলি২০০৭-বর্তমান২০০৭ সালের ১০ আগষ্ট দ্য ডন ফাইনাল রিভেঞ্জ মামলার মাধ্যমে সিআইডিতে আসেন। ডা. সালোংকির সহকারী হিসেবে ফরেনসিক ল্যাবে কাজ করছেন। সিনিয়র ইন্সপেক্টর অভিজিৎ তার প্রতি দুর্বল এবং একই ভাবে সারিকাও অভিজিৎয়ের উপর দুর্বল।

তথ্যসূত্র

  1. "CID - Golden Eye Gang - सी ई डी - Episode -1547 27 October 2018"Setindia। ২৭ অক্টোবর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মে ২০১৯
  2. "What makes this TV show such a hit with Indians?"। Movies.rediff.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৮-০৬
  3. "Indian Entertainment Channel - Indian Television Shows - Sony TV Live - Bollywood Movie Channel"। SET India। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৮-০৬
  4. "> News >CID Operation Talaash is on!"। Tellychakkar.com। ২০০৬-০৭-০৭। ২০১০-০১-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৮-০৬
  5. "Another hero enters CID - Entertainment - DNA"। Dnaindia.com। ২০০৬-০৯-১৫। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৮-০৬
  6. সিআইডি অভিনেতাদের প্রতি এপিসোড রোজগার কত
This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.