শাটার আইল্যান্ড (চলচ্চিত্র)

শাটার আইল্যান্ড (বাংলা: ঝিলমিল দ্বীপ) রহস্য ও থ্রিলারধর্মী চলচ্চিত্র। এটি ২০১০ সালে মুক্তি পায়। চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেন মার্টিন স্কোরসেসে।[3]

শাটার আইল্যান্ড
শাটার আইল্যান্ড চলচ্চিত্র এর বানিজ্যিক পোষ্টার
পরিচালকমার্টিন স্কোরসেসে
প্রযোজকমাইক মেডাভয়, আর্নল্ড ডব্লিউ মেসার, ব্রেডলি জে ফিস্চার, মার্টিন স্কোরসেসে
চিত্রনাট্যকারলিয়েটা কালোগ্রিডস
স্টিভেন নাইটস(uncredited)
উৎসশাটার আইল্যান্ড (ডেনিস লেহান)
শ্রেষ্ঠাংশেলিওনার্দো ডিক্যাপ্রিও
মার্ক রাফালো
বেন কিংসলে
Michelle Williams
Patricia Clarkson
Max von Sydow
চিত্রগ্রাহকRobert Richardson
সম্পাদকThelma Schoonmaker
প্রযোজনা
কোম্পানি
পরিবেশকপ্যারামাউন্ট পিকচার্স
মুক্তি
  • ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১০ (2010-02-19)
দৈর্ঘ্য১৩৮ মিনিট
দেশমার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
ভাষাইংরেজি
নির্মাণব্যয়$৮০ মিলিয়ন[1]
আয়$২৯৪ মিলিয়ন[2]

রহস্য ও থ্রিলারধর্মী এই মুভিতে ইউ এস মার্শাল টেডি ডেনিয়েলের (লিউনার্দো ডি ক্রেপিও) মানুষিক হাসপাতাল থেকে লাপাওা হওয়া এক খুনির খোঁজে শাটার আইল্যান্ডের আগমন। অতঃপর হাসপাতালে সেবার আড়ালে ভয়াবহ কার্যক্রমের রহস্য উদঘাটনের নিমিওে প্রমাণ খো্ঁজার ব্যর্থ প্রচেষ্টা । অবশেষে নিজেই হাসপাতালটির হারিয়ে যাওয়া মোষ্ট-ওয়ান্টেড রোগী হয়ে যাওয়া নিয়ে এ মুভির কৌতুহলউদ্দীপ্ত কাহিনী।

কাহিনী সংক্ষেপ

১৯৫৪ সাল। একজন ইউ.এস.মার্শাল টেডি ড্যানিয়েলস বোস্টন হার্বার এর শাটার আইল্যান্ডের অ্যাশক্লিফ হাসপাতালে যায়। তার সঙ্গী চাককে নিয়ে। তার এই সঙ্গী সদ্যপরিচিত। হাসপাতালটিতে সব মানসিক রোগী এবং ভয়ংকর ক্রিমিনালদের চিকিৎসা করা হয়,যারা মানসিকভাবে অসুস্থ হলেও অনেক সময় ক্ষতিকর হিসেবে প্রমাণিত হতে পারে।সেই হাসপাতালের ৬৭ নং রোগী পলাতক। তাকে খুঁজে বের করতেই তাদের এই যাত্রা। এছাড়াও টেডির আরেকটি উদ্দেশ্য হল তার স্ত্রীর খুনিকে খুঁজে বের করা , যে ঐ হাসপাতালে ভর্তি। খুনির নাম অ্যান্ড্রু লেডিস।হাসপাতালের সাথে বাইরের দুনিয়ার কোন সংযোগ নেই, যেহেতু দ্বীপে তা অবস্থিত।সেখান থেকে পালানোর কোন উপায় নেই। জাহাজ যায় দ্বীপটিতে, তাও নিয়ন্ত্রণ করা হয় দ্বীপ থেকে। দ্বীপ থেকে পালানো প্রায় অসম্ভব। টেডি তার তদন্ত শুরু করে।কিন্তু কোথায় যেন কি মিল নেই!! সে ঠিক বুঝে উঠতে পারে না। সে ঘন ঘন অসুস্থ হয়ে পরে, মাথাব্যথায় কাতরায়। ধীরে ধীরে বুঝতে পারে চমৎকার এক ষড়যন্ত্র চলছে তাকে নিয়ে। সে নিজ ইচ্ছায় তার বউয়ের খুনিকে ধরতে আসেনি, বরং যেন তাকে নিয়ে আসা হয়েছে প্লান করে। সে বিশ্বাস হারাতে শুরু করে হাসপাতালের প্রধানদের উপর। সাহায্যকারী কেউ নেই। নিজের জীবন নিজেকেই বাঁচাতে হবে! এক সময় সে বিশ্বাস হারিয়ে ফেলে নিজের অস্তিত্বের উপর, নিজের পরিচয়ের উপর।

তথ্যসূত্র

  1. "Films | Shutter Island"। DarkHorizons.com। সংগ্রহের তারিখ মে ১৬, ২০১৬
  2. "Shutter Island (2010)"Box Office MojoAmazon.com। সংগ্রহের তারিখ মে ১৬, ২০১৬
  3. Finke, Nikki (আগস্ট ২১, ২০০৯)। "SHOCKER! Paramount Moves Scorsese's 'Shutter Island' To February 19, 2010"। DeadlineHollywoodDaily.com। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১৮, ২০১০

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.