বৈদুর্য রহস্য

বৈদুর্য রহস্য একটি রহস্যকাহিনীমূলক বাংলা চলচ্চিত্র যা ১৯৮৫ সালে প্রকাশিত হয়। এই ছবির পরিচালক, কাহিনীকার ও সঙ্গীত পরিচালক তপন সিংহ। সরস্বতী চিত্রমের ব্যানারে ছবিটির প্রযোজক ছিলেন সুখেন্দু বিকাশ গোপ।[1][2]

বৈদুর্য রহস্য
পরিচালকতপন সিংহ
রচয়িতাতপন সিংহ
শ্রেষ্ঠাংশেমুনমুন সেন, তাপস পাল, বসন্ত চৌধুরী, মনোজ মিত্র, আলপনা গোস্বামী, দুলাল লাহিড়ী
মুক্তি১৯৮৫
দেশভারত
ভাষাবাংলা

অভিনয়

বসন্ত চৌধুরী, মুনমুন সেন, তাপস পাল, মনোজ মিত্র, দুলাল লাহিড়ী, রমেন রায়চৌধুরী, আলপনা গোস্বামী, ভীষ্ম গুহঠাকুরতা, নির্মলকুমার।[1]

কাহিনী

একটি বিখ্যাত কৃষ্ণমন্দিরে রক্ষিত মহামূল্যবান বৈদুর্য মণি চুরি হয়ে গেলে ইনসুরেন্স কোম্পানি তদন্ত করার ভার দেয় হিন্দুস্থান ডিটেকটিভ এজেন্সিকে। সংস্থার প্রধান মদন বোস তার সহকারীকে নিয়ে মন্দিরে আসেন এবং দেখেন বহু মানুষ কৃষ্ণমন্দিরে নিয়মিত আসে ভক্তিভরে, যাদের মধ্যে দুজন তরুনী মন্দিরেই থাকা শুরু করে। মন্দিরে থাকে অপর এক তরুন গবেষক। মদন বোস ফিরে যান এবং তদন্তের ভার নেয় পুলিশ। ইতিমধ্যে দুই তরুনী নিজেরাই গোপনে খোঁজ নিতে শুরু করে মন্দিরের ভেতর থেকে। তারা বুঝতে পারে বৈদুর্য মণি শুধু নয়, মূর্তির গায়ের মূল্যবান মুক্তোও ক্রমশ বাইরে পাচার হচ্ছে এবং ভেতরের কোনো ক্ষমতাবান ব্যক্তি এর সাথে জড়িত। মন্দিরের প্রধান মোহান্ত মহারাজের চালচলনের সম্প্রতি পরিবর্তন হয়েছে তা জানায় বৃদ্ধ মালি চরনদাস। এরপরই চরনদাস এক রাত্রে খুন হয় অজ্ঞাত মুখোশধারী আততায়ীর হাতে। পুলিশ এবং গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান শেষ দৃশ্যে আততায়ী ও চোরকে চিহ্নিত করেন। দুই তরুনীর আসল নাম সঙ্গীতা ও রংগিতা। তারা আসলে গোয়েন্দা সংস্থার তুখোড় কর্মী।[1]

তথ্যসূত্র

  1. "Baidurya Rahasya (1985 - Bengali)"www.gomolo.com। ৮ মে ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মার্চ ২০১৭
  2. "Baidurya Rahasya (1985)"moviebuff.com। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মে ২০১৭
This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.