বিবির পারা কন্তারলা

বিবির পারা কন্তারলা (ইংরেজি: Living to Tell the Tale) বা বেঁচে আছি গল্পটা বলব বলে নোবেলবিজয়ী কলম্বিয়ান সাহিত্যিক গাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেসের একটি আত্মজীবনী

বিবির পারা কন্তারলা (লিভিং টু টেল দ্য টেল)
লেখকগাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেস
মূল শিরোনামবিবির পারা কন্তারলা
অনুবাদকএডিথ গ্রসম্যান
দেশ কলম্বিয়া
ভাষাস্প্যানিশ
ধরনআত্মজীবনী
প্রকাশকদিয়ানা
প্রকাশনার তারিখ
২০০২
পৃষ্ঠাসংখ্যা৫৭৮
আইএসবিএন[[Special:BookSources/আইএসবিএন ৯৬৮-১৩-৩৬০৮-৯|আইএসবিএন ৯৬৮-১৩-৩৬০৮-৯]]

গ্রন্থটি ২০০২ খ্রিষ্টাব্দে প্রথম স্প্যানিশ ভাষায় প্রকাশিত হয়। পরে এডিথ গ্রসম্যান অনুদিত বইটি পেঙ্গুইন বুকস প্রকাশ করে ২০০৩ সালে। এর বাংলা অনুবাদটি প্রকাশ করেছে ঢাকা থেকে ঐতিহ্য। অনুবাদ করেছেন তপন শাহেদ।

মার্কেজের জন্ম থেকে ২৮ বছর বয়স পর্যন্ত ঘটনাবলী এই বইয়ে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। লাতিন আমেরিকার ইতিহাস ও সংস্কৃতির মতই মার্কেসের ব্যক্তিগত জীবন বৈচিত্র্যময়। নানার বর্ণাঢ্য জীবন, ব্যক্তিত্ব ও ভালবাসা মার্কেজের জীবনে গভীর ছাপ ফেলেছে। কলম্বিয়ার রক্তাক্ত ইতিহাসের মধ্যে বেড়ে ওঠা মার্কেজের ব্যক্তিগত জীবনের ভীতি, বাবা-মার দারিদ্র্য এবং তার বিরুদ্ধে সংগ্রাম, সাহিত্যের জন্য তার উন্মত্ততা ও আত্মোৎসর্গ, তৃপ্তিহীন যৌনজীবনের বিশদ ছবি উঠে এসেছে এ গ্রন্থে।

মার্কেস বিংশ শতাব্দীর শেষভাগে এসে আত্মজীবনী লেখার সিদ্ধান্ত নেন। এই সিদ্ধান্তেরই ফলশ্রুতি বিবির পারা কন্তারলা।, কিন্তু মার্কেস চেযেছিলেন মোট তিন খণ্ডে আত্মজীবনী লিখবেন। এটি প্রথম খণ্ড। কিন্তু ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার কারণে তিনি পরবর্তী খণ্ডদ্বয় রচনা করে যেতে পারেন নি।

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.