বাংলাদেশ শিশু একাডেমী

বাংলাদেশ শিশু একাডেমী বা শিশু একাডেমী (ইংরেজি: Shishu Academy) বাংলাদেশের শিশুদের জন্য জাতীয় একাডেমী। এটা শিশুদের প্রতিভা, সাংস্কৃতিক উন্নয়ন, প্রচার এবং পৃষ্ঠপোষকতার জন্য ১৯৭৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।[1][2] এটি মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনস্ত।

দুরন্ত, একটি শিশুর খেলার ভাস্কর্য, শিশু একাডেমী প্রাঙ্গণ

লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য

বাংলাদেশ শিশু একাডেমীর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যগুলো হলোঃ[3]

  • জাতীয় জীবনের সকল ক্ষেত্রে শিশুদের সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে কাজ করা;
  • শিশুদের জন্য কারিগরী ও বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা;
  • অর্থনৈতিক স্বাবলম্বিতা অর্জনে শিশুদের সহায়তা করা;
  • শিশুদের আইনগত অধিকার রক্ষার্থে সাহায্য করা;
  • শিশুদের কল্যাণে নিয়োজিত সরকারি ও বেসরকারী, দেশী বিদেশী প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করা ও সহযোগিতা করা;
  • জাতীয় উন্নয়ন কর্মকান্ডে শিশুদেরকে সম্পৃক্ত করার জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করা;
  • সমবায় সমিতি গঠন ও কুটির শিল্প স্থাপনে শিশুদেরকে উৎসাহিত করা;
  • ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে শিশুদের অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করা;
  • শিশুদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সম্মেলন, সেমিনার ও কর্মশালার ব্যবস্থা করা।

পুরস্কার

আরও দেখুন

তথ্যসুত্র

  1. "Meena day calls for birth registration for all girls and boys"। UNICEF। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-০৮
  2. "Bangladesh Shishu Academy" (PDF)। Minister for Women and Children Affairs, Republic of Bangladesh। ২০১১-০৭-০৬ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-০৮
  3. বাংলাদেশ শিশু একাডেমী। "প্রতিষ্ঠা, লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য"। মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়। ২৬ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ জানুয়ারী ২০১৫

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.