ফ্রাঙ্কেনস্টাইন (উপন্যাস)

ফ্রাঙ্কেনস্টাইন মেরী শেলী রচিত উপন্যাসের একটি বিখ্যাত চরিত্র। উপন্যাসটির নাম ফ্রাঙ্কেনস্টাইন: অর দ্য মডার্ন প্রমিথিউস (Frankenstein: or, The Modern Prometheus) হলেও ফ্রাঙ্কেনস্টাইন নামে সমধিক পরিচিত।

ফ্রাঙ্কেনস্টাইন;
অথবা, দ্য মডার্ণ প্রমিথিউস।
১৮৩১ সালে প্রকাশিত সংস্করণের প্রচ্ছদচিত্র, এঁকেছেন থিয়োডোর ফন হলস্ট[1]
লেখকমেরি শেলি
দেশসংযুক্ত যুক্তরাজ্য
ভাষাইংরেজি ভাষা
ধরনভৌতিক উপন্যাস, গথিক উপন্যাস, রোমান্স, বিজ্ঞান কল্পকাহিনি
প্রকাশকল্যাকিংটন, হিউস, হার্ডিং, ম্যাভর & জোনস
প্রকাশনার তারিখ
১ জানুয়ারি ১৮১৮
পৃষ্ঠাসংখ্যা২৮০
আইএসবিএনN/A

কাহিনী সংক্ষেপ

এক জার্মান গবেষক, ফ্রাঙ্কেনস্টাইন নিরলস গবেষণার মাধ্যমে একটি বিশেষ ধরনের বিজ্ঞান আয়ত্ত করতে সমর্থ হয়। যার মাধ্যমে মৃত ব্যক্তির মধ্যে প্রাণসঞ্চার করা সম্ভব। সে তার এই পরীক্ষাটি এক মৃত ব্যক্তির উপর করলে মৃত ব্যক্তি ঠিকই বেঁচে উঠে, কিন্তু পরিনত হয় এক ভয়ঙ্কর দানবে। প্রচন্ড শক্তিশালী এই দানবটি দেখতে কুৎসিত। ফ্রাঙ্কেনস্টাইন ভয় পেয়ে এই দানবের প্রতি অত্যন্ত দুর্ব্যবহার করলে দানবটি হিংস্র হয়ে ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের প্রতি প্রতিশোধ গ্রহণের সংকল্প করে । সে বনে গিয়ে আশ্রয় নেয়। তার প্রতিশোধ সে শুরু করে ফ্রাংকেনস্টাইন এর সহকারী ড. নীল ও একজন আয়া হত্যার মাধ্যমে। এতপর সে হত্যা করে তার সৃষ্টিকর্তার ভাইকে। তখন সে বনে আশ্রয় নেয় এবং শত শত সাধারণ লোক হত্যা করে। সে ফ্রাংকেন এর বিয়ের রাতে আবারো হত্যা করে তার স্ত্রীসহ তার পরিবারের বাকী সদস্যদের। ফ্রাঙ্কেনস্টাইন তাকে হত্যার জন্য ধাওয়া করত থাকেন। এক পর্যায়ে সে ক্লান্ত হয়ে মারা যায়। ফ্রাঙ্কেনস্টাইন মারা যাবার পর সে আত্মহত্যার চিন্তা করে হারিয়ে যায়। পরে আর তাকে কখনও দেখা যায়নি।

তথ্যসূত্র

  1. This illustration is reprinted in the frontpiece to the 2008 edition of Frankenstein

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.