প্যাপিরাস
মিশরীয় সভ্যতায় নীল নদের তীরে নলখাগড়া জাতীয় গাছ পাওয়া যেত।সেই গাছ কেটে প্রাপ্ত খোলকে পাথর চাপা দিয়ে রোদে শুকানো হতো।ফলে খোলগুলো শুকিয়ে যেত এবং পাথরের চাপে সোজা হয়ে লেখার উপযোগী হতো।পরবর্তীতে আঠা দিয়ে জোড়া দিয়ে রোল আকারে সংরক্ষন করা হতো।এভাবে তৈরী প্রাচীন লেখার উপযোগী মাধ্যমকে প্যাপিরাস বলা হয়।বর্ণমালার সৃষ্টির ক্ষেত্রে মিশরীয়দের যেমন বিশেষ অবদান ছিল,তেমনি তারা আবিষ্কার করেছিলেন লেখার উপযোগী এই চমৎকার উপাদানটি।

প্যাপিরাসে লেখা অফিসিয়াল চিঠি
ইতিহাস
ব্যবহার
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
![]() |
উইকিমিডিয়া কমন্সে Papyrus সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে। |
![]() |
উইকিমিডিয়া কমন্সে প্যাপিরাস সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে। |
This article is issued from
Wikipedia.
The text is licensed under Creative
Commons - Attribution - Sharealike.
Additional terms may apply for the media files.