ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ২০১৮

তথ্যপ্রযুক্তি আইনের ৫৪, ৫৫, ৫৬, ৫৭ ও ৬৬ সহ মোট ৫টি ধারা বিলুপ্ত করে[1][2] ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তে, বাংলাদেশের সংসদে কণ্ঠভোটে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ২০১৮ পাস হয়। এ আইনটি প্রস্তাবের পর গণমাধ্যম এবং সামাজিক মাধ্যমের কর্মী সহ বিভিন্ন মহল তীব্র সমালোচনা করে।[3] তাদের মতে ৫৭ ধারায় অপরাধের ধরনগুলো একসঙ্গে উল্লেখ ছিল, নতুন আইনে শুধুমাত্র সেগুলো বিভিন্ন ধারায় ভাগ করে দেয়া হয়েছে।[2] ৩২ ধারায় সাংবাদিকরা হয়রানির শিকার হতে পারে বলে আশঙ্কা করেন সাংবাদিকরা।[1]

ইতিহাস

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন প্রথম করা হয় ২০০৬ সালে। পরবর্তীতে ২০১৩ সালে শাস্তি বাড়িয়ে আইনটিকে আরও কঠোর করা হয়।[2]

আইন

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ২০১৮ এর আলোচিত সমালোচিত কিছু উল্লেখযোগ্য ধারা নীচে তুলে ধরা হলোঃ

  • ১৭ ধারা অনুযায়ী, যদি কোনো ব্যক্তি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পরিকাঠামোয় বেআইনি প্রবেশ করে ক্ষতিসাধন,বিনষ্ট বা অকার্যকরের চেষ্টা করে, তাহলে অনধিক সাত বছরের জেল; জরিমানা ২৫ লাখ টাকা।ক্ষতিসাধন করলে সর্ব্বোচ ১৪ বছরের কারাদন্ড। জরিমানা এক কোটি টাকা।
  • ১৮ ধারা অনুযায়ী, ইলেকট্রনিক ডিভাইস, কম্পিউটার সিস্টেমে বেআইনি প্রবেশ বা সহায়তা করলে সর্ব্বোচ তিন বছরের কারাদণ্ড। জরিমানা ১০ লাখ টাকা।
  • ১৯ ধারা অনুযায়ী, বেআইনিভাবে যদি কোনো ব্যক্তি কোনো কম্পিউটার বা কম্পিউটার সিস্টেম হতে কোনো উপাত্ত, উপাত্ত ভাণ্ডার, তথ্য বা উদ্বৃতাংশ সংগ্রহ করেন বা কোনো উপাত্তের অনুলিপি সংগ্রহ করেন, তাহলে সর্ব্বোচ সাত বছরের কারাদণ্ড; জরিমানা ১০ লাখ টাকা।
  • ২০ ধারা অনুযায়ী, কম্পিউটার সোর্স কোড পরিবর্তন, ধ্বংস করলে সর্ব্বোচ তিন বছরের সাজা। জরিমানা তিন লাখ টাকা।
  • ২১ ধারা অনুযায়ী, যদি কোনো ব্যক্তি ডিজিটাল মাধ্যমে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, জাতির পিতা, জাতীয় সংগীত বা জাতীয় পতাকার বিরুদ্ধে কোনো প্রকার প্রপাগান্ডা ও প্রচার চালানো বা উহাতে মদদ প্রদান করেন, তাহা হইলে উক্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে অনুরূপ কার্য ইইবে একটি অপরাধ।এই অপরাধের শাস্তি অনধিক ১০ বছরের কারাদণ্ড বা অনধিক ৩ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয়দণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে।দ্বিতীয়বার বা পুনঃপুনঃ অপরাধের জন্য যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও এক কোটি টাকা জরিমানা বা উভয়দণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে।
  • ২৫ ধারায় আক্রমণাত্মক, মিথ্যা ও ভীতি প্রদর্শন, তথ্য-উপাত্ত প্রেরণ, প্রকাশ, ইত্যাদি বিষয়ে (ক) উপধারায় বলা হয়েছে, যদি কোনো ব্যক্তি ইচ্ছাকৃতভাবে বা জ্ঞাতসারে, এমন কোনো তথ্য-উপাত্ত প্রেরণ করেন, যাহা আক্রমণাত্মক বা ভীতি প্রদর্শক অথবা মিথ্যা বলিয়া জ্ঞাত থাকা সত্ত্বেও, কোনো ব্যক্তিকে বিরক্ত, অপমান, অপদস্ত বা হেয়প্রতিপন্ন করিবার অভিপ্রায়ে কোনো তথ্য-উপাত্ত প্রেরণ, প্রকাশ বা প্রচার করেন, বা খ) রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি বা সুনাম ক্ষুণ্ণ করিবার, বা বিভ্রান্তি ছড়াইবার, বা তদুদ্দেশ্যে অপপ্রচার বা মিথ্যা বলিয়া জ্ঞাত থাকা সত্ত্বেও, কোনো তথ্য সম্পূর্ণ বা আংশিক বিকৃত আকারে প্রকাশ, বা প্রচার করেন বা করিতে সহায়তা করেন, তাহা হইলে উক্ত ব্যক্তির অনুরূপ কার্য হইবে একটি অপরাধ। এই অপরাধের শাস্তি অনধিক ৩ বছরের কারাদণ্ড বা অনধিক ৩ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয়দণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে। দ্বিতীয়বার বা পুনঃপুনঃ অপরাধের জন্য ৫ বছরের কারাদণ্ড ও ৫ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয়দণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে।
  • ২৭ ধারা অনুযায়ী, যদি কোনো ব্যক্তি রাষ্ট্রীয় অখণ্ডতা,নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন করে এবং জনগণের মাঝে ভয়ভীতি সঞ্চারের জন্য কোনো ডিজিটাল মাধ্যমে বৈধ প্রবেশে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে বা করায়, তাহলে সর্ব্বোচ সাজা ১৪ বছর কারাদণ্ড। জরিমানা এক কোটি টাকা।
  • ২৮ ধারা অনুযায়ী, যদি কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠী ইচ্ছাকৃতভাবে বা জ্ঞাতসারে ধর্মীয় মূল্যবোধ বা অনুভূতিতে আঘাত করে এমন কিছু ডিজিটাল মাধ্যমে প্রচার করে, তাহলে সর্ব্বোচ ১০ বছরের সাজা। জরিমানা ২০ লাখ টাকা।
  • ২৯ ধারা অনুযায়ী, যদি কোনো ব্যক্তি ওয়েবসাইট বা অন্য কোনো ইলেকট্রনিক বিন্যাসে পেনাল কোডের ৪৯৯ ভঙ্গ করে কোনো অপরাধ করেন তাহলে সর্ব্বোচ তিন বছরের কারাদণ্ড ভোগ করবেন। জরিমানা পাঁচ লাখ টাকা।
  • ৩০ ধারা অনুযায়ী, কোন ব্যাংক, বীমা বা আর্থিক সেবা প্রতিষ্ঠান থেকে কোন ইলেকট্রনিক বা ডিজিটাল মাধ্যম ব্যবহার করে আইনানুগ কর্তৃত্ব ছাড়া অনলাইন লেনদেন করলে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড, পাঁচ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ড হতে পারে।
  • ৩২ ধারা অনুযায়ী যদি কোনো ব্যক্তি বেআইনি প্রবেশের মাধ্যমে সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত বা সংবিধিবদ্ধ সংস্থার কোনো ধরনের গোপনীয় বা অতি গোপনীয় তথ্য-উপাত্ত কম্পিউটার, ডিজিটাল ডিভাইস, কম্পিউটার নেটওয়ার্ক বা অন্য কোনো ইলেকট্রনিক মাধ্যমে ধারণ, প্রেরণ বা সংরক্ষণ করেন বা সংরক্ষণে সহায়তা করেন তাহলে কম্পিউটার বা ডিজিটাল গুপ্তচরবৃত্তির অপরাধ বলে গণ্য হবে। এজন্য সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির শাস্তি অনধিক ১৪ বছর কারাদণ্ড বা অনধিক ২৫ লাখ টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবে। আর এই অপরাধ যদি একই ব্যক্তি দ্বিতীয়বার করেন বা বারবার করেন তাহলে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বা এক কোটি টাকা অর্থদণ্ড অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন।[1][4]
  • ৩৪ ধারা অনুযায়ী, যদি কোনো ব্যাকিং করেন তাহলে সর্ব্বোচ ১৪ বছরের সাজা। জরিমানা এক কোটি টাকা।[5]

বাংলাদেশ বা বিশ্বের যেকোনো দেশে বসে বাংলাদেশের কোন নাগরিক যদি এই আইন লঙ্ঘন করেন, তাহলেই তার বিরুদ্ধে এই আইনে বিচার করা যাবে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের বিচার হবে বিশেষ ট্রাইব্যুনালে। অভিযোগ গঠনের ১৮০ কার্যদিবসের মধ্যে মামলার নিষ্পত্তি করতে হবে। তবে এর মধ্যে করা সম্ভব না হলে সর্বোচ্চ ৯০ কার্যদিবস পর্যন্ত বাড়ানো যাবে।[3]

নতুন আইনের বেশিরভাগ ধারাই জামিনঅযোগ্য। তবে এর মধ্যে মানহানির ২৯ ধারাসহ ২০, ২৫ ও ৪৮ ধারার অপরাধে জামিনের বিধান আছে।[6]

সমালোচনা

এ আইন নিয়ে প্রথম থেকে সর্বস্তরের মহলে তীব্র সমালোচনার ঝড় বয়ে গিয়েছে। সম্পাদক পরিষদ এ আইনটি প্রত্যাখ্যান করেছে। তারা আইনের ৮,২১,২৫,২৮,২৯,৩১,৩২ ও ৪৩ ধারা নিয়ে আপত্তি জানায়। সাংবাদিক ইউনিয়নও আইনটি নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে।[4] যদিও আইনমন্ত্রী এ আপত্তিগুলোকে যৌক্তিক বলে জানিয়ে তা সংশোধনের আশ্বাস দিয়েছিলেন[7] কিন্তু সংসদে কন্ঠভোটে পাস করা এ আইনে কার্যত কোনো পরিবর্তনই আসে নি।

তথ্য অধিকার আইন ২০০৯ অনুযায়ী দুর্নীতি ও মানবাধিকার লঙ্ঘন সংক্রান্ত তথ্য জানার আইনী অধিকার থাকলেও ডিজিটাল আইন পাসের ফলে এ সুবিধা সর্বোতভাবে রহিত হয়ে যাবে এবং এর ফলে দুর্নীতি ও মানবাধিকার লঙ্ঘন সুরক্ষিত হয়ে এরূপ অপরাধের অধিকতর বিস্তার ঘটবে বলে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান অভিমত প্রকাশ করেন।[8] ১ ফেব্রুয়ারী ২০১৮ এ আইনের খসড়া মন্ত্রীসভায় উঠার পরপরই আমি গুপ্তচর হ্যাশট্যাগ দিয়ে অসংখ্য সাংবাদিক সামাজিক গণমাধ্যমে প্রতিবাদ করেন।[9]

প্রশাসনের প্রতিক্রিয়া

দশম জাতীয় সংসদের ২২তম অধিবেশনের সমাপনী বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন এই আইনের বিরোধিতা শুধুমাত্র ব্যক্তিস্বার্থেই করা হচ্ছে। তিনি জানান, এই আইনের ফলে সাংবাদিকদের কন্ঠ রোধ হবে না। [10] ২০ সেপ্টেম্বর বিলটি পাসের আগে জনমত যাচাই-বাছাই প্রসঙ্গে ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তিমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার এই বিলটি পাসের জন্য নিজেকে সৌভাগ্যবান মনে করছেন বলে সংসদে বলেন। তার মতে পৃথিবীর বহু দেশ এই আইনটি অনুসরণ করবে।[4]

রাজনীতিবিদ ও অন্যান্যদের প্রতিক্রিয়া

সংবিধান বিশেষজ্ঞ ড. শাহদীন মালিক এ আইনকে মধ্যযুগে ফিরে যাওয়ার আইন বলে অভিহিত করেন। তার মতে এ আইন বাকস্বাধীনতা বিরোধী।[1] বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে পাস হওয়া ডিজিটাল নিরাপত্তা বিলে সই না করার জন্য রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদকে আহ্বান জানিয়েছে সাংবাদিকদের আন্তর্জাতিক সংগঠন কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্টস (সিপিজে)। সেই চিঠিতে এই বিলটিকে পুনর্বিবেচনার জন্য সংসদে ফেরত পাঠানোরও আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি। সংস্থাটির মতে আইনটি বলবত হয়ে গেলে বাংলাদেশের সংবিধানে গণমাধ্যমের স্বাধীনতার যে নিশ্চয়তা দেয়া হয়েছে তা বিঘ্নিত হবে।[11]

১০টি পশ্চিমা দেশ ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের কূটনীতিকরা আইনের ২১, ২৫, ২৮ ও ৩২ ধারা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।[12] এই আইনকে সংবিধানের মূলনীতির পরিপন্থী আখ্যা দিয়ে টিআইবি আইনটি পাস না করতে অনুরোধ জানান। প্রতিষ্ঠানটির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, বিতর্কিত ৩২ ধারার ডিজিটাল গুপ্তচর বৃত্তির ক্ষেত্রে ঔপনিবেশিক আমলের অফিসিয়াল সিক্রেটস অ্যাক্ট, ১৯২৩ অনুসরণের সুপারিশ করার দৃষ্টান্ত অত্যন্ত হতাশা ও দুঃখজনক[13] এ আইনের কারণে বাক স্বাধীনতা ওপর বিরুপ প্রভাব ও তথ্য জানার অধিকার বিঘ্নিত হবে বলে সুলতানা কামাল অভিমত প্রকাশ করেন।[14] ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনকে কালো আইন বলে আখ্যায়িত করে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল। সংবাদ সম্মেলনে এ দলের প্রতিনিধি রিজভী আহমেদ, এ আইনকে বাকস্বাধীনতা বিরোধী বলে আখ্যায়িত করে।[15]

তথ্যসূত্র

  1. "'গুপ্তচরবৃত্তি' ধারায় হয়রানির আশঙ্কা সাংবাদিকদের"দৈনিক যুগান্তর। ৩০ জানুয়ারি ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৮
  2. "ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন"দৈনিক যুগান্তর। ৩১ জানুয়ারী ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৮
  3. "ডিজিটাল আইনের যে তথ্যগুলো জানা থাকা দরকার"BBC News বাংলা (ইংরেজি ভাষায়)। ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৮
  4. "আপত্তি উপেক্ষা করেই পাস হলো ডিজিটাল নিরাপত্তা বিল"দৈনিক যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮
  5. "ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে তিন মন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে ১২ সম্পাদক"দৈনিক যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮
  6. "কী আছে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে?"দৈনিক যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮
  7. "ছয়টি ধারা নিয়ে সম্পাদকদের আপত্তি, আলোচনার ভিত্তিতে সংশোধনের আশ্বাস আইনমন্ত্রীর"দৈনিক যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮
  8. "১৯২৩ সালের গুপ্তচরবৃত্তির বিধান ভিন্ন মোড়কে 'ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন'"দৈনিক যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮
  9. "'আমি গুপ্তচর'"দৈনিক যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮
  10. "দেশের স্বার্থেই ডিজিটাল সিকিউরিটি আইন"দৈনিক যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮
  11. "ডিজিটাল নিরাপত্তা বিলে সই না করতে রাষ্ট্রপতিকে সিপিজের আহ্বান"দৈনিক যুগান্তর। ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮
  12. "ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে উদ্বেগ কূটনীতিকদের"দৈনিক যুগান্তর। ২৬ মার্চ ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮
  13. "'ডিজিটাল নিরাপত্তা বিল' আইন হিসাবে পাস না করার আহ্বান টিআইবির"দৈনিক যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮
  14. "সাংবাদিকরা ঝুঁকির মধ্যে পড়বেন: সুলতানা কামাল"দৈনিক যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮
  15. "ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাকস্বাধীনতাবিরোধী: রিজভী"দৈনিক যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.