টেলিপ্যাথি

টেলিপ্যাথি হচ্ছে এক ব্যক্তি থেকে অন্য ব্যক্তির কাছে বার্তা প্ররণের মাধ্যম যেখানে কোনো সাধারণ মাধ্যম অথবা শারীরের বাহ্যিক অঙ্গ ব্যবহার করা হয় না। টেলিপ্যাথিতে শারীরিক কার্যকলাপের তেমন কোনো ভূমিকা নেই। এটি সাধারণত মনের ক্ষমতা ব্যবহার করে করা হয় যাকে অনেকে ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় বা তৃতীয় নয়ন বলে থাকে।[1]

টেমপ্লেট:Paranormal

ইতিহাস

অধিকাংশ ঐতিহাসিক এবং বিজ্ঞানীদের মতে টেলিপ্যাথি ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষের দিকে আবিষ্কৃত হতে পারে [2]

বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি

টেলিপ্যাথি বোঝার জন্য বরাবরই বিজ্ঞানীগণ নানা গবেষণা করে আসছেন তবে এখনও এর পক্ষে শক্ত কোনো বৈজ্ঞানিক যুক্তি খুজে পাওয়া যায়নি যার দ্বারা এটা প্রমাণিত হয় যে এটি বাস্তবেই রয়েছে [3][4]। তবে কিছু দার্শনিক গবেষক এবং বিজ্ঞানীগণ বিশ্বাস করেন যে এটি কোনো কল্পণা নয় যদিও তারা এর পক্ষে কোনো অকাট্য যুক্ত ও প্রমাণ দিতে পারেন নি।

কল্পকাহিনীতে ব্যবহার

টেলিপ্যাথি বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীতে জনপ্রিয়তার সাথে ব্যবহার করা হয়। এটি জন্যপ্রিয়তা পাওয়ার কারণে বিভিন্ন কল্পকাহিনীমূলক চলচ্চিত্র এবং গল্পেও ব্যবহার করা হয়।

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. "এবার আসছে টেলিপ্যাথি মেইল"বাংলাদেশ প্রতিদিন। এপ্রিল ১, ২০১৭।
  2. Oppenheim, Janet. (১৯৮৫)। The Other World: Spiritualism and Psychical Research in England, ১৮৫০-১৯১৪. কেমব্রীজ ইউনিভার্সিটি প্রেস। পৃ. ১৩৫-২৪৯। আইএসবিএন ৯৭৮-০৫২১২৬৫০৫৮ ISBN বৈধ নয়
  3. Simon Hoggart, Mike Hutchinson. (১৯৯৫). Bizarre Beliefs. Richard Cohen Books. পৃ. ১৪৫। আইএসবিএন ৯৭৮-১৫৭৩৯২১৫৬৫ ISBN বৈধ নয়
  4. Robert Cogan. (১৯৯৮). Critical Thinking: Step by step. ইউনিভার্সিটি প্রেস অব আমেরিকা। পৃ. ২২৭। আইএসবিএন ৯৭৮-০৭৬১৮১০৬৭৪ ISBN বৈধ নয়

টেমপ্লেট:Parapsychology টেমপ্লেট:Pseudoscience

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.