জাতীয় পরিবেশ পদক

বাংলাদেশ সরকার ২০০৯ সালে জাতীয় পরিবেশ পদক প্রবর্তন করে।

নিন্মলিখিত শ্রেণীতে পুরস্কার প্রদান করা হয়:

• ব্যক্তিগত পর্যায়ে পরিবেশ সংরক্ষণ ও দূষণ নিয়ন্ত্রণ
• দেশেরশের পরিবেশ উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান
• পরিবেশগত মান উন্নয়নে কর্মসূচি গ্রহণ ও সহায়তা প্রদান
• দূষণ নিয়ন্ত্রণে উল্লেখযোগ্য অবদান
• দূষণ নিয়ন্ত্রণে কর্মসূচি গ্রহণ ও সহায়তা প্রদান
• পরিবেশ সংরক্ষণ ও দূষণ নিয়ন্ত্রণে দৃষ্টান্ত স্থাপন
• জাতীয়, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক অর্জন
• পরিবেশ বিষয়ক সচেতনতা সৃষ্টিতে উল্লেখযোগ্য অবদান
• পরিবেশ বিষয়ক সচেতনতা সৃষ্টিতে দৃষ্টান্ত স্থাপন
• পরিবেশ সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও প্রকাশ
• পরিবেশ বিষয়ক প্রকাশিত মৌলিক প্রবন্ধ/গ্রন্থ/পত্রিকা/ সাময়িকী
• পরিবেশ বিষয়ক শিক্ষা সম্প্রসারণে উল্লেখযোগ্য অর্জন
• ব্যক্তিগত পর্যায়ে পরিবেশ বিষয়ক গবেষণা ও প্রযুক্তি উদ্ভাবন
• পরিবেশগত সমস্যা সমাধানে প্রযুক্তি উদ্ভাবন
• উদ্ভাবিত প্রযুক্তির কার্যকারিতা, সহজলভ্যতা, স্বল্প ব্যয় সাপেক্ষতা এবং স্থায়ীত্ব।

• ২০০৫-
• ২০০৬-
• ২০০৭-
• ২০০৮-
• ২০০৯- ব্যক্তিগত ক্যাটাগরীতে নওগাঁর মহাদেবপুর উপজেলার শিকারপুর গ্রামের গহের আলীকে পদক দেওয়া হয়। ব্যক্তি উদ্যোগে ভিক্ষুক গহের আলী একাই রাজশাহী- নওগাঁ মহাসড়কের দুপাশে ১২,০০০ তালগাছ লাগিয়েছিলেন। চারা কেনার টাকা না থাকলেও বাড়ি বাড়ি গিয়ে তালের আঁটি সংগ্রহ করে এতগুলো তালগাছ লাগিয়েছিলেন তিনি। পদক পাবার কিছুদিন পরই পরলোকগমন করেন এই কৃতি সন্তান। তার বয়স হয়েছিল ১০৮ বছর। এছাড়া প্রাতিষ্ঠানিক ক্যাটাগরীতে পদক পেয়েছে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইন্সটিটিউট।
• ২০১০-
• ২০১১-
• ২০১২-
• ২০১৩-
• ২০১৪- পরিবেশ সংরক্ষণ, মান উন্নয়ন ও দূষণ নিয়ন্ত্রণে অবদান রাখার জন্য এ বছর জাতীয় পরিবেশ পদক পেয়েছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. খবির উদ্দিন। কম খরচে শিল্প কল-কারখানার তরল বর্জ্য পরিশোধনের জন্য গবেষণা করছেন তিনি।
• ২০১৫- হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশের (এইচআরপিবি) প্রেসিডেন্ট, মানবাধিকার ও পরিবেশবাদী আইনজীবী অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ 'পরিবেশ সংরক্ষণ ও দূষণ নিয়ন্ত্রণ' ব্যক্তিগত ক্যাটাগরীতে পদল লাভ করেন। উচ্চ আদালতে নিয়মিত পেশায় নিয়োজিত কোনো আইনজীবীর এ ধরনের পদক প্রাপ্তি এটাই প্রথম।
• ২০১৬- 'পরিবেশ সংরক্ষণ ও দূষণ নিয়ন্ত্রণ' প্রাতিষ্ঠানিক ক্যাটাগরীতে প্লামি ফ্যাশনস লিমিটেড, উত্তর নরসিংহপুর, কাশিপুর, ফতুল্লা, নারায়ণগঞ্জ এবং 'পরিবেশ বিষয়ক গবেষণা ও প্রযুক্তি উদ্ভাবন' প্রাতিষ্ঠানিক ক্যাটাগরীতে পদক লাভ করে 'বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইন্সটিটিউট, ময়মনসিংহ।
• ২০১৭- 'পরিবেশ সংরক্ষণ ও দূষণ নিয়ন্ত্রণ' ব্যক্তিগত ক্যাটাগরিতে বরিশালের জেলা প্রশাসক ড. গাজী মো. সাইফুজ্জামান, 'পরিবেশগত শিক্ষা ও প্রচার' ক্যাটাগরিতে গ্রিণরোডের বাসিন্দা মোকাররম হোসেন এবং 'পরিবেশ সংরক্ষণ ও দূষণ নিয়ন্ত্রণ' প্রাতিষ্ঠানিক ক্যাটাগরিতে গাজীপুরের কালিয়াকৈরে প্রতিষ্ঠিত স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস পদক লাভ করে।
• ২০১৮- ওয়ালটন গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ‘পরিবেশ সংরক্ষণ ও দূষণ নিয়ন্ত্রণ’ ক্যাটাগরিতে পদক লাভ করে।
• ২০১৯- ‘পরিবেশ বিষয়ক শিক্ষা ও প্রচার’ ক্যাটাগরিতে পদকের জন্য মনোনীত হয়েছেন ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ ও ড. আইনুন নিশাত। ‘পরিবেশ বিষয়ক গবেষণা ও প্রযুক্তি উদ্ভাবন’ ব্যক্তিগত পর্যায়ে বাংলাদেশ পাটকল কর্পোরেশনের (বিজেএমসি) বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মোবারক আহমদ খান এবং প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে চট্টগ্রামের বাংলাদেশ বন গবেষণা ইনস্টিটিউট পদক পাচ্ছে। ‘পরিবেশ সংরক্ষণ ও দূষণ নিয়ন্ত্রণ’ ক্যাটাগরিতে পদকের জন্য মনোনীত হয়েছে ময়মনসিংহের ভালুকায় অবস্থিত এনভয় টেক্সটাইলস লিমিটেড।