গোয়া গাজাহ

গোয়া গাজাহ, বা এলিফ্যান্ট গুহা, ইন্দোনেশিয়ার বালি দ্বীপে উবুদ এর নিকট অবস্থিত, যা নির্মাণ করা হয় ৯ম শতাব্দীতে। এটি উপাসনার স্থান হিসেবে ব্যবহৃত হয়।[1]

এলিফ্যান্ট গুহার প্রবেশদ্বার
স্নানাগার
স্নানাগারের প্রতিমা

নির্মাণভূমির বর্ণনা

এই গুহার বাইরের অংশে বিভিন্ন ভয়ঙ্কর চেহারা বিশিষ্ট প্রাণী ও রাক্ষসের মূর্তি বিদ্যমান যা ঠিক গুহার প্রবেশদ্বারে ঢুকতে অবস্থিত।এই গুহাটিতে হিন্দু ও বৌদ্ধ চিত্রাবলী রয়েছে। যেমন গুহায় শিবের প্রতীক লিঙ্গ ও যোনি এবং গণেশের চিত্র রয়েছে। নদীর তীরে স্তূপ ও চৈত্য়ে রয়েছে মূর্তি, বৌদ্ধধর্মের চিত্রাবলী।[2] কোন এক সময়ে এখানকার প্রাথমিক প্রাণীর মূর্তি ছিল হাতীর, তাই একে ""এলিফ্যান্ট গুহা"" নামেও ডাকা হয়। এই স্থানটির নাম ১৩৬৫ সালে লিখিত জাভানিজ কবিতা ""দেসাওয়ারানা"" পাওয়া যায়। এখানে বিদ্যমান বৃহৎ স্নানাগারটিতে নির্মানের পর থেকে ১৯৫০ সাল পর্যন্ত কোন খননকাজ পরিচালনা করা হয়নি।[3] এটি অশুভ আত্মাকে তাড়ানোর উদ্দেশ্য প্রদর্শিত হয়।

বিশ্ব ঐতিহ্যের সম্মান লাভ

এই স্থানটি ১৯৯৫ সালের ১৯ অক্টোবর ইউনেস্কো সাংস্কৃতিক বিভাগে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করে।[4]

বহিঃ সংযোগ

টীকা

  1. Davison, J. et al. (2003)
  2. "Goa Gajah | Bedulu, Indonesia Attractions"www.lonelyplanet.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৫-০৬
  3. Pringle, R. (2004) p 61
  4. Elephant Cave - UNESCO World Heritage Centre

আরো দেখুন

তথ্যসূত্র

  • Elephant Cave - UNESCO World Heritage Centre Accessed 2009-03-06.
  • Pringle, Robert (২০০৪)। Bali: Indonesia's Hindu Realm; A short history of। Short History of Asia Series। Allen & Unwinআইএসবিএন 1-86508-863-3।
  • Davison, J. (২০০৩)। Introduction to Balinese ArchitectureTuttle Publishingআইএসবিএন 0-7946-0071-9। অজানা প্যারামিটার |coauthors= উপেক্ষা করা হয়েছে (|author= ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে) (সাহায্য)

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.