গুপ্তচরবৃত্তি
গোপনীয় বলে বিবেচিত স্পর্শকাতর গুপ্ততথ্য তথ্যধারকের অজ্ঞাতসারে বা অনুমতি ব্যতীত সংগ্রহ করাকে গুপ্তচরবৃত্তি বলা হয়। গুপ্তচরবৃ্ত্তি কোন সরকার, কোম্পানি বা স্বাধীনভাবে সত্ত্বা হিসেবে কোন একক ব্যক্তি দ্বারা বা গুপ্তচর দলের ম্যাধমে সংঘটিত হতে পারে। এই চোরাগোপ্তা চর্চা স্বভাবতই বরাহুত দৃষ্টিতে দেখা হয় এবং প্রায়শই আইনের পরিপন্থী হয়ে থাকে। গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহের জন্য গণ-উন্মুক্ত তথ্যসূত্রে পাশাপাশি গুপ্তচরবৃত্তিও এর একটি মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
গুপ্তচরবৃত্তি প্রায়শই প্রাতিষ্ঠানিক ভিত্তিকে পরিচালিত হয়, যা কোন দেশের সরকার বা বাণিজ্যিক সত্ত্বা দ্বারা পরিচালিত হতে পারে। যদিও "গুপ্তচরবৃত্তি" শব্দটি সাধারণত সামরিক কারণে কোন রাষ্ট্র কর্তৃক তার সম্ভাব্য বা বাস্তব শত্রুর বিরুদ্ধে তথ্য সংগ্রহ করাকে বুঝিয়ে থাকে তথাপি এটি বাণিজ্যিক স্বার্থ পূরণেও ব্যবহার হতে পারে।