কাঠিন্য মাত্রা

কাঠিন্য মাত্রা কোন বস্তু কি পরিমাণ শক্ত তা পরিমাপের একটি স্কেল হল কাঠিন্য মাত্রা(স্কেল)। কাঠিন্য মাত্রার প্রবর্তকের নামানুসারে এটিকে মোজ'এর মাত্রা বা মোজ স্কেলও (Mohs scale) বলা হয়ে থাকে।

এই মাত্রাটি প্রণয়ন করা হয়েছে কোন বস্তু অন্য কোন বস্তুতে আঁচড় কাটতে পারে, তার ভিত্তিতে। মোজ'এর কাঠিন্য মাত্রার কোনো একটি পদার্থ ক্রমানুসারে পূর্ববর্তী সব পদার্থের উপরে আঁচড় কাটতে পারে।

ট্যাজিকাফ্লুএফেকোটোকোডা=
১. ট্যালক
২. জিপসাম
৩. ক্যালসাইট
৪. ফ্লুওরাইট
৫. এপিটাইট
৬. ফেল্ডস্পার
৭. কোয়ার্টজ
৮. টোপাজ
৯. কোরান্বাডাম
১০. ডায়মন্ড

কাঠিন্য মাত্রার ১০টি পদার্থের তালিকা নিম্নের প্রদত্ত হলো।

Mohs hardness খনিজ পরম কাঠিন্য ছবি
1 ট্যালক (Mg3Si4O10(OH)2) 1
2 জিপসাম (CaSO4·2H2O) 3
3 ক্যালসাইট (CaCO3) 9
4 ফ্লুরাইট (CaF2) 21
5 অ্যাপাটাইট (Ca5(PO4)3(OH-,Cl-,F-)) 48
6 ফেল্ডস্পার (KAlSi3O8) 72
7 কোয়ার্জ (SiO2) 100
8 টোপাজ (Al2SiO4(OH-,F-)2) 200
9 কোরান্ডাম (Al2O3) 400
10 হীরা (C) 1600

এতে সবচেয়ে নরম হল ট্যালক এবং সবচেয়ে কঠিন হল ডায়মন্ড। আমাদের হাতের নখের কাঠিন্য হল ২।৫।

তথ্যসূত্র

    This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.