এমান্ডা সাইফ্রেড
এমান্ডা মাইকেল সাইফ্রেড (/ˈsaɪfrɛd/ SY-fred;[1] (জন্মঃ ডিসেম্বর ৩, ১৯৮৫) হচ্ছেন একজন আমেরিকান অভিনেত্রী, গায়িকা এবং মডেল। তিনি ১১ বছর বয়সে মডেল হিসাবে তার ক্যরিয়ার শুরু করেন এবং ১৫ বছর বয়সে অভিনয় জীবনে পা রাখেন।
এমান্ডা সাইফ্রেড | |
---|---|
![]() সাইফ্রেড ২০০৯ এ “কলে” ছবির প্রিমিয়ার এ | |
জন্ম | এমান্ডা মাইকেল সাইফ্রেড ৩ ডিসেম্বর ১৯৮৫ এলেনটাউন, পেনিসিলবেনিয়া, যুক্তরাষ্ট্র |
পেশা |
|
কার্যকাল | ১৯৯৬-বর্তমান |
“মিন গার্লস” ছবিতে অভিনয়ের মাধ্যমে ২০০৪ সালে ছায়াছবিতে পদার্পণ করেন। তার পরবর্তী কাজগুলো ছিল সহ-অভিনেত্রী হিসাবে, যেমন নাটক “নাইন লাইভস” (২০০৫) কিংবা ক্রাইম ড্রামা “আলফা ডগ” (২০০৬)। ইউপিএন ড্রামা শো “ভেরোনিকা মার্সে” (২০০৪-২০০৬) একটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করেন। ২০০৬ এবং ২০১১ এর মধ্যে এইচবিওর ড্রামা সিরিজ “বিগ লাভে” মূল ভূমিকায় অভিনয় করেন এবং ২০০৮ সালে সংগীতধর্মী ছবি “মামা মিয়াতেও!” দেখা যায়।
এছাড়াও যেসকল ছবিতে সে বিভিন্ন ভূমিকায় অভিনয় করেছেন তার মধ্যে ভৌতিক ছবি “জেনিফার বডি” (২০০৯), থ্রিলার “কলে” (২০০৯) এ কল গার্ল হিসাবে, রোমান্টিক ড্রামা-ওয়ার ছবি “ডিয়ার জন” (২০১০), এবং রোমান্টিক ড্রামা “লেটারস টু জুলিয়েট” (২০১০) অন্যতম। মূল ভূমিকায় যে সকল ছবিতে অভিনয় করেছেন তার মধ্যে “রেড রাইডিং হুড” (২০১১), সাই-ফাই থ্রিলার “ইন টাইম” (২০১১), থ্রিলার “গন” (২০১২), সঙ্গীতধর্মী ছবি “লে মিরাবলস” (২০১২), আত্মজীবনীমূলক ছবি “লাভ লেক” (২০১৩) এবং কমেডি ছবি “এ মিলিয়ন ওয়েস টু ডাই ইন দা ওয়েস্ট” (২০১৪) আর “টেড ২” (২০১৫) অন্যতম।
প্রাথমিক জীবন
সাইফ্রেড পেনিসিলবেনিয়ার এলেনটাউন এ ১৯৮৫ সালের ৩রা ডিসেম্বর জন্মগ্রহণ করেন।[2][3] তার মা আন্নে সান্দের হচ্ছেন পেশায় একজন থেরাপিস্ট এবং বাবা জ্যাক সাইফ্রেড হচ্ছেন একজন ফার্মাসিস্ট। সে মূলত জার্মান বংশোদ্ভূত এবং কিছুটা স্কট-আইরিশ ও ওয়েলেশ এর ছাপ রয়েছে।[3][4] সাইফ্রেড এলেনটাউন এর উইলিয়াম এলেন হাই স্কুল থেকে ২০০৩ সালে স্নাতকোত্তর করেন।[5][6][7] তার একমাত্র বড় বোন জেনিফার সাইফ্রেড লাভ সিটি ব্যান্ড এর মিউজিসিয়ান।[3][8]
প্রাথমিক কাজ (১৯৯৬-২০০৬)
-মডেলিং ক্যারিয়ার সম্পর্কে সাইফ্রেড[8]
মডেলিং কালে সাইফ্রেডকে লিগটন মিস্টার এর সাথে “লিমিটেড টুল” সহ বিভিন্ন কাপড়ের কোম্পানির বিজ্ঞাপনে দেখা যায় এবং “সুইট ভেলী হাই” উপন্যাস সিরিজের তিনটি প্রচ্ছদে দেখা যায়।[3][9] সে তার মডেলিং থামিয়ে দেন যখন তার বয়স সতের এবং পরিচারিকা হিসাবে কাজ করেন।[10] তিনি অভিনয় জীবন শুরু করেন টেলিভিশন সিরিজ “গাইডিং লাইট” এর মাধ্যমে।[11] ২০০০ থেকে ২০০১ এ সিবিএস এর গীতিনাট্য “এজ দা ওয়ার্ল্ড টার্নস্” এ লুসি মন্টগোমারি ভূমিকায় অভিনয় করেন।[11] তিনি জনি স্ট্যাফোর্ড এর ভূমিকায় এবিসি এর গীতিনাট্য “অল মাই চিলড্রেন” এ ২০০২ থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত অভিনয় করেন।[12]
সাইফ্রেড ২০০৩ সালে “মিন গার্লস” এর অডিশনে যান রেজিনা জিওরেজ ভূমিকায় অভিনয়ের জন্য, কিন্তু এই রেজিনার ভূমিকাটা ‘লিন্ডসে লোহান’ পান এবং প্রযোজক সিদ্ধান্ত নেন যে সাইফ্রেড এর উচিত কেরিন স্মিত ভূমিকায় অভিনয় করা।[11][13] এই ছবিতে সাইফ্রেড এর অভিনয় এর জন্য “এমটিভি মুভি এওয়ার্ড” এ লোহান,[14] লেসি এবং ম্যাকডামস এর সাথে “বেস্ট অন স্ক্রিন টিম” ক্যাটাগরিতে পদক অর্জন করেন। সাইফ্রেড ইউপিএন এর টেলিভিশন সিরিজ “ভেরোনিকা মার্স” এ মূল ভূমিকায় অভিনয়ের জন্য অডিশনে যান। কিন্তু ভূমিকাটি ‘ক্রিস্টেন বেল’ এর কাছে যায় এবং সাইফ্রেড ভেরোনিকার খুন হওয়া সবচেয়ে ভাল বন্ধু ‘লিলি কেন’ এর ভূমিকায় অভিনয় করেন। তার চরিত্রটি শুধুমাত্র ফ্ল্যাশব্যাক এ দেখানো হত। সিরিজ নির্মাতা রব থমাস মনে করলেন যে, লিলি কেন হিসাবে সাইফ্রেড এর অভিনয় এতই অসাধারণ যে তিনি প্রথম সিজনে পরিকল্পনার চেয়েও বেশি সময় তাকে রাখলেন।[15] সাইফ্রেড ২০০৪ থেকে ২০০৫ পর্যন্ত ১০টি পর্বে এ অভিনয় করেন।[12]
২০০৫ সালে সাইফ্রেড রদ্রিগ গারসিয়া এর “নাইন লাইভস” (২০০৫) এ প্রধান চরিত্র ‘সামান্তা’ ভূমিকায় অভিনয় করেন।[16] তার অভিনয়ের জন্য সাইফ্রেডসহ এ ছবির অন্যান্য অভিনেত্রীর সাথে দ্য লোখারনো ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিবাল এ সেরা অভিনেত্রী পদক লাভ করেন।[17] একই বছরে সহ-অভিনেত্রী হিসাবে “আমেরিকান গান”(২০০৫) এ মাউস ভূমিকায় অভিনয় করেন। ২০০৬ সালে সাইফ্রেড “ওয়াইল্ড ফায়ার” টিভি সিরিজের ৫টি পর্বে রেবেকা চরিত্রে অভিনয় করেন এবং প্রধান চরিত্রে লেখক-পরিচালক এন্ড্রা জানাকাস এর সর্ট-ফিল্ম “গিপেসিস, ট্রাম্পস এন্ড থিবস” এ ক্রিসি চরিত্রে অভিনয় করেন। সাইফ্রেড “আলফা ডগ” এ বেকেলি হিসাবে ছোট ভূমিকায় অংশগ্রহণ করেন। ২০০৪ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত অতিথি হিসাবে বিভিন্ন টিভি সিরিজে থাকে দেখা যায় এর মধ্যে “হাউজ”, “জাস্টিস”, “ল এন্ড অর্ডার: স্পেশাল ভিক্টিম ইউনিট”, “আমেরিকান ডেড”, এবং “সিএসআইঃ ক্রাইম সিন ইনভেস্টিগেশন” অন্যতম।[11]
২০০৬-২০১১
সাইফ্রেড এর মুখ পরিচিতি লাভ করে এইচবিও এর ড্রামা সিরিজ “বিগ লাভ” এ তার ভূমিকার জন্য। এটি দৃষ্টি দিয়েছিল ফিকশনাল মরমন ফান্ডামেন্টালিস্ট পরিবারে, যাতে সারাহ হেনরিকসন এর ভূমিকায় সাইফ্রেড অভিনয় করেন এতে বিল এবং বার্বস এর প্রথম কন্যা যে বিশ্বাসের সহিত পরিবারের সাথে লড়াই করে।[18] “বিগ লাভ” যুক্তরাষ্ট্রে ১২ই মার্চ ২০০৬ সালে প্রিমিয়ার হয়। ডিসেম্বর ২০০৯ এ এইচবিও ঘোষণা দেয় চতুর্থ সিজনে সাইফ্রেড আবার ফিরে আসবে তবে এটাই হবে এ ভূমিকায় তার শেষ অভিনয় কারণ সে এখন তার চিত্রনায়িকা হিসাবে আরও মনোযোগ দিতে চান।[19]
“বিগ লাভ” এর পর সহ-অভিনেত্রী হিসাবে জো ভূমিকায় ২০০৮ সালে “সলস্টিক” এবং মার্লি স্ট্রিপ এর সাথে “মামা মিয়া!” তে অভিনয় করেন।[20] “মামা মিয়া!” ছিল সাইফ্রেড এর প্রথম মূল ভূমিকায় অভিনয়। ছবিটি ২০০৮ সালের ৫ম সেরা আয় করা ছবি এবং জানুয়ারি ২০১৩ এর মধ্যে সর্বকালের সেরা আয় করা ছবির মাঝে ৭৩তম।[21] “মামা মিয়া!” ছবিতে তার গান আলাদা এ্যালবাম “মাম মিয়া! দা মুভি সাউন্ড-ট্রাক” হিসেবে প্রকাশ পেয়েছে, যাতে তিনি পাঁচটি গান গেয়েছেন।[22] ছবি এবং গানের প্রমোশনের জন্য তিনি একটি মিউজিক ভিডিও প্রকাশ করেছেন “গিমে! গিমে! গিমে!(এ ম্যান আফটার মিডনাইট)” নামে।
মার্চ ২০০৮ এ সাইফ্রেড হাস্যরসাত্মক ভৌতিক ছবি “জেনিফার বডি” এ অভিনয় করেন। ছবিতে সাইফ্রেড এর ভূমিকা ছিল জেনিফার এর সবচেয়ে ভাল বন্ধু আনিতা নিডি লেসনিকি নামে। এছাড়াও তাকে “পেনিক!” এ দেখা যায়, যাতে ছবির একটি গান “নিউ পার্সপেকটিভ” এ অংশ নেন।[23] ছবিটি “২০০৯ টরেন্টো ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভাল” এ দেখানো হয় এবং সেপ্টেম্বর ১৮, ২০০৯ এ যুক্তরাষ্ট্র এর হল গুলোতে মুক্তি পায়, এটি চলচিত্র বৌদ্ধাদের কাছ থেকে মিশ্র প্রতিক্রিয়া পায়।[24][25] একই বছর তিনি হাস্যরসাত্মক স্বাধীন ছবি “ভুগি-উগি”তে পেজি পেনহেইমার ভূমিকায় অভিনয়ে করেন। যেটি ২৬শে জুন ২০০৯ এ “এডিনভার্গ ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভাল” এ দেখানো হয় এবং যুক্তরাষ্ট্রের হলগুলোতে ২৫শে এপ্রিল ২০১০ এ মুক্তি পায়।[26] ২০০৯ এর শুরুর দিকে মার্চ মাসে পরিচালক জ্যাক সিন্ডার থাকে প্রধান অভিনেত্রী হিসাবে “সাকার পাঞ্চ” ছবিতে বেবি ডল ভূমিকায় অভিনয়ের আমন্ত্রণ জানান,[27] কিন্তু “বিগ লাভ” এর জন্য পূর্বনির্ধারিত সময়ের জন্য ছবিটিতে অভিনয় করতে পারেননি।[3][28]

চানিং টাতুম এর বিপরীতে সাইফ্রেড “ডিয়ার জন” (২০১০) ছবিতে অভিনয় করেন যেটি নিকলাস স্পার্ক এর লেখা উপন্যাস “ডিয়ার জন” থেকে নির্মিত হয়[29][29][30][30]। ছবিটি সমালোচকদের কাছে থেকে নেতিবাচক সমালোচনা পায়। ছবির জন্য “লিটল হাউজ” নামে একটি গান সাইফ্রেড নিজে রচনা করেন এবং গান যা “ডিয়ার জন” এর অফিসিয়াল সাউন্ডট্রাক হিসাবে স্বীকৃতি দেয়া হয়।[31] সমালোচকদের অবজ্ঞার পরেও “ডিয়ার জন” বক্স অফিস বাজিমাত করে, এটি প্রথম ছবি যেটি “আবাতার”(২০০৯) এর বক্স অফিস রেকর্ড ভেঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র বক্স অফিসে প্রথম স্থান দখল করে এবং শুধুমাত্র যুক্তরাষ্ট্রে ৮০মিলিয়ন ইউএস ডলার এর আয় করে আর সারা বিশ্ব মিলিয়ে ১১৫ মিলিয়ন ইউএস ডলার এর আয় করে।[32][33]
সাইফ্রেড নামভূমিকায় “কলে” ছবিতে অভিনয় করেন যেটি হলগুলোতে ২৬শে মার্চ ২০১০ মুক্তি দেয় “সনি পিকচারস ক্লাসিক”।[34] সাইফ্রেড ছবিটিতে একজন পতিতার ভূমিকায় অভিনয় করেন যাতে তাকে ভাঁড়া করা হয় একজন স্বামী কে পরীক্ষা করার জন্য কারণ তার স্ত্রী, স্বামীর বিশ্বস্ততায় বিশ্বাসী নন।[35] ছবিটি সমালোচকদের প্রশংসা লাভ করে এবং এটি পরিচালক এটম এগয়ান এর সর্বোচ্চ আয় করা ছবি হিসাবে দাঁড়ায়।[36] যা সাইফ্রেডকে চলচিত্র ইন্ডাস্ট্রিতে পরিচিতি দেয় এবং আরও শৈল্পিক হিসাবে অভিনয় করার সুযোগ করে দেয়।[37]
২০১০ সালের শেষের দিকে তিনি রোমান্টিক-কমেডি ছবি “লেটারস টু জুলিয়েট” এ অভিনয় করেন, যেটি লিস এবং সেইল ফ্রেডম্যান এর বইয়ের উপর নির্মিত।[38] এটি সমালোচকদের মিশ্র প্রতিক্রিয়া পায় এবং বক্স অফিসে সফল ব্যবসা করে, সারা বিশ্বে প্রায় ৮০মিলিয়ন ইউএস ডলার এর ব্যবসা করে। এতে তার অনেক সুনাম অর্জন হয় এবং “শোয়েস্ট ব্রেকথ্র ফিমেল স্টার অভ দা ইয়ার” পুরুষ্কার অর্জন করেন। তিনি “জেনিফার বডি” এর অভিনয়ের জন্য “স্কেয়ারড-এজ-শি* ” পুরুষ্কার লাভ করেন। এছাড়াও “২০১০ এমটিভি মুভি এওয়ার্ড” এ “ডিয়ার জন” এ অভিনয়ের জন্য সেরা অভিনেত্রী পুরুষ্কার এর জন্য মনোনীত হন।[39][40] ২০১০এ সাইফ্রেড “ফরভেস দা সেভেন্টিন স্টার টু ওয়াচ” তালিকায় যুক্ত হন এবং “টিন চয়েস এওয়ার্ড” এ তিনটি মনোনয়ন লাভ করেন যার মধ্যে চানিং টাতুম এর সাথে “ডিয়ার জন” ছবির জন্য ‘চয়েস মুভি এক্ট্রেস ড্রামা’ এবং ‘চয়েস মুভি কেমেস্ট্রি’।[41][42] এছাড়াও “লেটারস টু জুলিয়েট” ছবির জন্য ‘চয়েস মুভি এক্ট্রেস রুমান্টিক কমেডি’ তে মনোনীত হন।
২০০৯ এর জানুয়ারির শেষের দিকে তিনি “মাইরিয়াদ পিকচারস” এর সাথে সংযুক্ত হন অস্কার উইল্ডের কমেডি “এ উমেন অভ নো ইম্পরটেন্স” এর জন্য।[43][43][44] ২০০৯ এ তিনি “আলবার্ট নবস্” এর জন্য সময় নির্ধারণ করলেও সময় জঠিলতার জন্য বাদ পড়েন এবং তার জায়গায় “মিয়া অয়াসিকস্কা” অভিনয় করেন।[45] ক্যাথরিন হার্ডউইকের ছবি “রেড রাইডিং হুড”(২০১১) এ প্রধান অভিনেত্রী হিসাবে ভালেরি ভূমিকায় অভিনয় করেন।[46] যেটি ১১ই মার্চ ২০১১ এ মুক্তি পায়। এটি সমালোচকদের নেতিবাচক সমালোচনা লাভ করলেও, ৪২ মিলিয়ন ইউএস ডলার এ নির্মিত এই ছবি সারা বিশ্বে ৯০ মিলিয়ন ইউএস ডলার ব্যবসা করে। এছাড়াও তিনি এন্ড্রু নিকল এর ছবি “ইন টাইম” এ মূল ভূমিকায় সিলভিয়া ওয়েইস চরিত্রে অভিনয় করেন। ছবিটি অক্টোবর ২০১১ এ মুক্তি লাভ করে এবং সমালোচকদের মিশ্র প্রতিক্রিয়াসহ সারাবিশ্বে ১৭২ মিলিয়ন ইউএস ডলার এর ব্যবসা করে। এছাড়াও সেফ্রেড ২০১১ সালে জাপানি রুপচর্যা পণ্য ‘ক্লে দে পিউ বিউটে’ এর মডেল হন।[47]
২০১২-বর্তমান
২০১২সালের শুরুর দিকে “গন”(২০১২) ছবিতে সাইফ্রেড মূল ভূমিকায় অভিনয় করেন। সংগীত নির্ভর ছবি “লে মিরাবলস” এ ‘কসেথ’ চরিত্রে অভিনয় করেন। ছবি এবং তার অভিনয় সমালোচকদের প্রশংসা লাভ করে। “একাডেমী এওয়ার্ডস ফর বেস্ট পিকচার” এ মনোনয়ন পায়। সারাবিশ্বে এটি ৪৪০মিলিয়ন ইউএস ডলার এর ব্যবসা করে।[48][49][50] ২০১৩-এ সাইফ্রেডকে “দা বিগ ওয়েডিং” কমেডিতে দেখা যায় এবং সফল এনিমেশন ছবি “এপিক”(২০১৩) এ একটি চরিত্রে কন্ঠ দেন।[51] এছাড়াও আত্নজীবনীমুলক ছবি “লাভলেইস” এ লিন্ডা লাভলেইস চরিত্রে অভিনয় করেন।[52] এছাড়াও তিনি ২০১৩ এর ড্রামা “দা আন্ড অভ লাভ” এ তাকেও দেখা যায়। রবার্ট সি. অ’ব্রাইন এর উপন্যাস থেকে ছবি “জে ফর জাকারিয়া” তে অভিনয়ের জন্য চুক্তিবদ্ধ হন। ২০১৩ সালে তিনি ‘গিবেঞ্ছি’ এর জন্য মডেলিং শুরু করেন।[53]
২০১৫ সালে তিনি মার্ক ওহালবার্গ এবং সেথ ম্যকফারলিন এর সাথে “টেড ২” এ অভিনয় করেন এবং পিটার পেন এর মা হিসাবে “পেন” (২০১৫) ছবিতে অভিনয় করেন।[54]
ব্যক্তিগত জীবন
সাইফ্রেড স্বীকার করেছেন যে তিনি ‘দুশ্চিন্তা ব্যাধ্যি”তে এবং “আতঙ্কগ্রস্ততা” তে ভোগেন। এছাড়াও তার “মঞ্চভীতি” আছে। এজন্য তিনি এপ্রিল ২০১৫ পর্যন্ত থিয়েটার এ অভিনয় বন্ধ রাখেন যতক্ষন না তিনি ‘অফ-ব্রডওয়ে প্রডাকশনের’ সেকেন্ড স্টেজ থিয়েটার “দা ওয়ে উই গেট বাই” এ তারকিত না হন।[55][56][57]
সাইফ্রেড এর একটি চর্ম সংরক্ষণশালা আছে যাতে একটা ঘোড়ার বাচ্চা, একটি শেয়াল, একটি পেঁচা, একটি উত্তর আমেরিকার বিশেষ হরিণ, একটি ছাগল, একটি হাইব্রিড হরিণ এবং অসংখ্য প্রজাপতি আছে। টক শো “কনান” এ অংশ নেয়ার সময় ‘কনান অ’ব্রাইন’ থাকে একটি র্যাটকুন উপহার দেন তার সংরক্ষণশালার জন্য। সেফ্রেড এবং লং ২০১৫ এর সেপ্টেম্বরে তাদের সম্পর্ক ছিন্ন করেন।[58][59]
প্রশংসা
সাইফ্রেড অসংখ্য প্রশংসা পেয়েছেন “পিপল ম্যাগাজিন” থেকে, যেটি তাকে ২০১১ সালে “২৫ বিউটিস (এন্ড হটিস) এট ২৫” প্রবন্ধে থাকে প্রথম স্থান দিয়েছে; এছাড়াও ম্যাগাজিনটির বার্ষিক সুন্দরি তালিকা ২০০৯ এবং ২০১০ এও তাকে যুক্ত করেছে।[60][61][62] ম্যাগাজনটির ২০১২ সালের প্রবন্ধ “বিউটি এট এবরি এইজ” এও তাকে দেখা যায়।[63] ২০০৮ সালে “ভ্যান্টি ফেয়ার” ম্যাগাজিন এর “ব্রাইট ইয়াং হলিউড” প্রবন্ধে তাকে ফিচার করা হয় এবং ২০১০ সালে ম্যাগাজিনটির প্রচ্ছদে অন্যান্য অভিনেত্রীর সাথে তাকে দেখা যায়।[64][65]
চলচিত্রের তালিকা
চলচিত্র

বছর | নাম | ভূমিকা | টীকা |
---|---|---|---|
২০০৪ | “মিন গার্লস” | ক্যারেন স্মিত | |
২০০৫ | ‘‘নাইন লাইভাস’’ | সামান্তা | |
২০০৯ | আমেরিকান গান | মাউস | |
২০০৬ | আলফা ডগ | জুলি বেকেলি | |
২০০৬ | গিপেসিস, ট্রাম্পস এন্ড থিবস | ক্রিসি | শর্ট-ফিল্ম |
২০০৮ | সলস্টিক | জই | |
মাম মিয়া! | সফি সেরডিয়ান | ||
২০০৮ | অফিসিয়াল সিলেকশন | এমিলি | শর্ট-ফিল্ম |
২০০৯ | বোগি উগি | পেজি অপেনহেইমার | |
২০০৯ | জেনিফার’স বডি | আনিতা নিডি লেসনিকি | |
২০০৯ | কলে | কলে সুয়েনি | |
২০১০ | ডিয়ার জন | সাবানাহ লিন কারটিস | |
২০১০ | লেটারস টু জুলিয়েট | সুপি হল | |
২০১১ | রেড রাইডিং হুড | ভালেরি | |
২০১১ | এ ব্যাগ অভ হ্যামারস | এমান্ডা | |
২০১১ | ইন টাইম | সিলবিয়া ওয়েইস | |
২০১২ | গন | জিল কনওয়ে | |
২০১২ | লে মিরাবলস | কসেথ | |
২০১৩ | দা আন্ড অভ লাভ | নিজ | অতিথি |
২০১৩ | দা বিগ ওয়েডিং | মিসি অ’কনার | |
২০১৩ | এপিক | ম্যারি ক্যাথরিন (কণ্ঠ) | |
২০১৩ | লাভলেস | লিন্ডা লাভলেস | |
২০১৪ | এ মিলিয়ন ওয়েস টু ডাই ইন দা ওয়েস্ট | লোসি | |
২০১৪ | ডগ ফুড | ইভা | শর্ট-ফিল্ম |
২০১৫ | হয়াইল উই ওয়ের ইয়াং | ডার্বি | |
২০১৫ | টেড ২ | সামান্তা লেসি জ্যাকসন | |
২০১৫ | ইউনিটি | বর্ণনাকারী | প্রামাণ্যচিত্র |
২০১৫ | পেন | মেরি | |
২০১৫ | লাভ দা কুপার্স | রুবি | |
২০১৬ | ফাদার্স এন্ড ডটার্স | কেটি | সম্পূর্ণ |
২০১৬ | হিয়ারিং | আইএসএ এজেন্ট মেরি ডিবসন | নির্মাণ কাজ চলিতেছে |
টেলিভিশন
বছর | নাম | ভূমিকা | টীকা |
---|---|---|---|
১৯৯৯-২০০১ | এজ দা ওয়ার্ল্ড টার্নস | লুসিন্ডা ‘লুসি’ মন্টেগুমারি | সিরিজে নিয়িমিত |
২০০৩ | অল মাই চিল্ড্রেন | জনি স্ট্যাফোর্ড | ৩ পর্ব |
২০০৪ | ল এন্ড অর্ডারঃ স্পেশাল ভিক্টিম ইউনিট | টান্ডি ম্যাককেইন | আউটক্রাই নামক পর্বে |
২০০৪-০৬ | ভেরোনিকা মার্স | লিলি কেন | ১১ পর্ব |
২০০৫ | হাউজ | পেম | ডেটক্স নামক পর্বে |
২০০৬ | ওয়াইল্ড ফায়ার | রেবেকা | ৫ পর্ব |
২০০৬ | সিএসআইঃ ক্রাইম সিন ইনবেস্টিগেশন | লেসি ফিন | রাসমামা নামক পর্বে |
২০০৬ | জাস্টিস | আন ডিগস | প্রিটি ওমেন পর্বে |
২০০৬-১১ | বিগ লাভ | সারাহ হেনরিকসন | ৪৪ পর্ব |
২০০৮ | আমেরিকান ডেড! | এমি(কন্ঠ) | এস্কেপ ফ্রম দা পার্ল বেলি পর্বে |
২০০৮ | দা মিঃ ম্যান শো | লিটল মিস নটি (কণ্ঠ) | |
২০১৪ | কসমসঃ এ স্পেসটাইম ওডেসি | মেরি ত্রাপ(কন্ঠ) | দা লস্ট ওয়ার্ল্ড অভ প্লানেট আর্থ নামক পর্বে |
২০১৭ | টুইন পিকস |
ডিস্কোগ্রাফি
বছর | নাম | এ্যালবাম |
---|---|---|
২০০৮ | হানি,হানি | মাম মিয়া! দা মুভি সাউন্ডট্রাক |
আউয়ার লাস্ট সামার | ||
লে অল ইউর লাভ অন মি | ||
গিমি! গিমি! গিমি!(এ ম্যান আফটার মিড নাইট) | ||
দা নেম অভ দা গেম | ||
স্লিপিং ত্র মাই ফিংগার্স | ||
আই হেব এ ড্রিম | ||
থ্যাংক ইউ ফর দা মিউজিক | ||
২০১০ | এমান্ডা’স লাভ সং | পোস্ট দা লাভ |
লিটল হাউজ | ডিয়ার জন(২০১০) | |
২০১১ | লি’ল রেড রাইডিং হুড | রেড রাইডিং হুড |
২০১২ | ইন মাই লাইফ | লে মিরাবলসঃ হাইলাইট ফ্রম দা মোশন পিকচার সাউন্ডট্রাক |
এ হার্ট ফুল অভ লাভ | ||
ওয়ান ডে মোর | ||
এ হার্ট ফুল অভ লাভ-রিপ্রিস | ||
সাডেনলি-রিপ্রিস | ||
এপিলগ | ||
২০১৫ | মিন অল’ মুন | টেড ২ |
পদক ও মনোনয়ন
বছর | পদক | বিষয়শ্রেণী | কাজ | ফলাফল |
---|---|---|---|---|
২০০৫ | গোটাম এওয়ার্ড | বেস্ট এসেভল কাস্ট | নাইন লাইভস | মনোনীত |
২০০৫ | লোখারনো ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভাল | ব্রোঞ্জ লিওপার্ড | নাইন লাইভস | জয়ী |
২০০৫ | এমটিভি মুভি এওয়ার্ড | বেস্ট অন-স্ক্রিন টিম | মিন গার্লস | জয়ী |
২০০৯ | পিপলস চয়েস এওয়ার্ড | প্রিয় অভিনেত্রী | মামা মিয়া! | মনোনীত |
২০০৯ | এমটিভি মুভি এওয়ার্ড | ব্রেকথ্রু পারফর্মেন্স ফিমেল | মাম মিয়া! | মনোনীত |
২০১০ | শোওয়েস্ট | ব্রেকথ্রু ফিমেল স্টার অভ দা ইয়ার | জয়ী | |
২০১০ | টিন চয়েস এওয়ার্ড | চয়েস মুভি এক্ট্রেসঃ রোমান্টিক-কমেডি | লেটার্স টু জুলিয়েট | মনোনীত |
২০১০ | টিন চয়েস এওয়ার্ড | চয়েস মুভি এক্ট্রেসঃ ড্রামা | ডিয়ার জন | মনোনীত |
২০১০ | টিন চয়েস এওয়ার্ড | চয়েস মুভিঃ কেমেস্ট্রি | ডিয়ার জন | মনোনীত |
২০১০ | এমটিভি মুভি এওয়ার্ড | বেস্ট ফিমেল পারফর্মেন্স | ডিয়ার জন | মনোনীত |
২০১০ | এমটিভি মুভি এওয়ার্ড | বেস্ট স্কেয়ারড-এজ-শি* | জেনিফার বডি | জয়ী |
২০১২ | ন্যাশনাল বোর্ড অভ রিভিউ অভ মোশন পিকচার | বেস্ট এক্টিং বাই এন এন্সেম্বল | লে মিরাবলস | জয়ী |
২০১২ | ফনিক্স ফ্লিম ক্রিটিক সোসাইটি | বেস্ট এন্সেম্বল এক্টিং | লে মিরাবলস | মনোনীত |
২০১২ | সান দিয়াগো ফ্লিম ক্রিটিক সোসাইটি এওয়ার্ড | বেস্ট এন্সেম্বল পারফর্মেন্স | লে মিরাবলস | মনোনীত |
২০১২ | স্যাটেলাইট এওয়ার্ড | বেস্ট এন্সেম্বল, মোশন পিকচার | লে মিরাবলস | জয়ী |
২০১৩ | স্ক্রিন এক্টর গাইল্ড এওয়ার্ড | আউটস্টেন্ডিং পারফর্মেন্স বাই এ কাস্ট | লে মিরাবলস | মনোনীত |
২০১৩ | টিন চয়েস এওয়ার্ড | চয়েস মুভি এক্ট্রেসঃ রোমান্স | লে মিরাবলস | মনোনীত |
তথ্যসূত্র
- ইংরেজি উইকিপেডিয়া থেকে অনুবাদকৃত
- "Amanda Seyfried Exclusive: My Name's Not 'Siegfried'"। Hollywood.com। ৫ ডিসেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ৪, ২০১২।
- "Amanda Seyfried"। TVGuide.com। আগস্ট ২৬, ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ৩০, ২০১৫।
- Backrach, Judy (সেপ্টেম্বর ২০০৯)। "Wide Eyed Girl"। Allure।
- Longsdorf, Amy (জুলাই ১৩, ২০০৮)। "'It's just so RIDICULOUS.' ** With a star turn in 'MAMMA MIA!' Allentown native AMANDA SEYFRIED has sung her way onto the HOLLYWOOD A-LIST. She talks about her exciting life"। The Morning Call। Allentown, Pennsylvania। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ২৯, ২০১০।
- Stated on Live with Regis and Kelly, May 14, 2010; can be viewed at Amanda Seyfried wears her BODYAMR Interview On Live With Regis and Kelly
- "Ethnicity: German, Scotch-Irish, English"
- "Amanda Seyfried: From Soaps To Big Screen Stardom"। The Morning Call। Allentown, Pennsylvania। জুলাই ১৩, ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ৬, ২০১০। (সদস্যতা প্রয়োজনীয়)
- Lina Das (জুন ১৮, ২০০৮)। "'I'm just so open about things at this point in my life – and that can get you into trouble'"। Daily Mail। UK। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১, ২০১০।
- "Amanda Seyfried biography"। People। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ১৪, ২০১৫।
- Interview with David Letterman. The Letterman Show. January 2010
- "Amanda Seyfried Profile"। AskMen.com। ২৫ জানুয়ারি ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১, ২০১০।
- "Amanda Seyfried"। IMDb.com। ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১, ২০১০।
- Mean Girls at IMDb
- "Mean Girls (2004): Awards"। IMDb.com। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১, ২০১০।
- http://www.slaverats.com/files/DVD_Commentary.mp3
- Michael J. Lee (জুন ২১, ২০০৫)। "Amanda Seyfried on 'Nine Lives'"। Movies. RadioFree.com। Radio Free Entertainment। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ৫, ২০১০।
- "Nine Lives: Awards"। IMDb.com। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ৬, ২০১০।
- Rebecca Dana (মার্চ ১২, ২০০৬)। "Raise the Red-State Lantern"। New York Observer। ৭ জানুয়ারি ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ২, ২০১০।
- Jennifer Godwin (ডিসেম্বর ১৮, ২০০৯)। "This Just In: Amanda Seyfried Says Bye to Big Love"। E! Online। ১৩ জানুয়ারি ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১, ২০১০।
- "Mamma Mia! (2008)"। Box Office Mojo। ২ জানুয়ারি ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ২, ২০১০।
- "Box Office Mojo – All Time Worldwide Box Office"। Box Office Mojo। ২ জানুয়ারি ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ২, ২০১০।
- "Mamma Mia! [Soundtrack]"। Amazon.com। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ২, ২০১০।
- Borys Kit, Leslie Simmons (ফেব্রুয়ারি ৮, ২০০৮)। "Seyfried in 'Body' cast"। The Hollywood Reporter। ১০ জানুয়ারি ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১, ২০১০।
- "Jennifer's Body"। RottenTomatoes.com। সেপ্টেম্বর ২১, ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১, ২০১০।
- Jennifer Kwan (সেপ্টেম্বর ১৪, ২০০৯)। "Cody exorcises demons from "Jennifer's Body""। Thomas Reuters। Reuters। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১, ২০১০।
- Boogie Woogie (2009) – IMDb
- "'Watchmen' director goes for 'Sucker Punch'"। Zap2it। মার্চ ৪, ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১, ২০১০।
- Nicole Sperling (মার্চ ২৩, ২০০৯)। "Amanda Seyfried out of Zack Snyder's 'Sucker Punch'"। Entertainment Weekly। ১১ জুলাই ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১, ২০১০।
- Schwartz, Terri (জানুয়ারি ১, ২০১০)। "So Long 2009! Here Are The Top 10 Movies And TV Shows We're Most Looking Forward To In 2010"। Viacom। ৭ জানুয়ারি ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ২, ২০১০।
- "Dear John"। IMDb। ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১, ২০১০।
- "Dear John — Original Motion Picture Soundtrack"। DearJohnSoundtrack.com। ১৬ জানুয়ারি ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১৮, ২০১০।
- Gray, Brandon (ফেব্রুয়ারি ৮, ২০১০)। "Weekend Report: 'Dear John' Delivers, 'Avatar' Flies High Again"। Box Office Mojo। সংগ্রহের তারিখ জুন ৭, ২০১০।
- "Dear John"। Box Office Mojo। IMDb Inc। ১৪ জুন ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুন ৭, ২০১০।
- "Chloe"। Box Office Mojo। IMDb Inc। ১৩ জুন ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুন ৭, ২০১০।
- Sharon Swart (অক্টোবর ৮, ২০০৯)। "Sony seduced by 'Chloe'"। Variety। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১, ২০১০।
- Pevere, Geoff (ডিসেম্বর ৭, ২০১০)। "The Digital Revolution: Part 1"। The Star। Toronto।
- Barshad, Amos (জুলাই ৩০, ২০১২)। "Star Market: Can Amanda Seyfried Live Out a Hollywood Fairy Tale? - Vulture"। Nymag.com। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ১৬, ২০১২।
- "Amanda Seyfried Named Showest Breakthrough Female Star of The Year" (PDF)। জুলাই ১৬, ২০১১ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ১৭, ২০১১।
- "MTV Movie Awards 2010: Winners"। Film-book.com। জুন ৬, ২০১০। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ২৮, ২০১০।
- "MTV Movie Awards 2010: Nominations"। Film-book.com। মে ১৩, ২০১০। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ২৮, ২০১০।
- Lauren-Leigh Frum, Dorothy Pomerantz and Lacey Rose (জুন ২২, ২০১০)। "In Pictures: 17 Stars To Watch — Amanda Seyfried"। Forbes। ২ জুলাই ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ২৮, ২০১০।
- Frum, Lauren-Leigh; Pomerantz, Dorothy; Rose, Lacey (জুন ২২, ২০১০)। "The Stars To Watch"। Forbes। ২৩ জুলাই ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ২৮, ২০১০।
- Dave McNary (জানুয়ারি ২৮, ২০০৯)। "Amanda Seyfried cast as Wilde lead"। Variety। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ২, ২০১০।
- Variety (জানুয়ারি ২৯, ২০০৯)। "Seyfried Is A Woman Of No Importance"। Empire। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ২৬, ২০১৪।
- "Beresford on "Peace, Love and Misunderstanding," and the Seyfried "A Woman of No Importance" – Frankly My Dear – Orlando Sentinel"। Blogs.orlandosentinel.com। ৮ সেপ্টেম্বর ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ১৭, ২০১১।
- "Mia Wasikowska Replacing Amanda Seyfried In Albert Nobbs, More Details"। Bleedingcool.com। নভেম্বর ১৪, ২০১০। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ১৭, ২০১১।
- "Cle de Peau Beaute Announces Amanda Seyfried as New Spokesperson"। Bloomberg। অক্টোবর ২৮, ২০১০। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ১৯, ২০১৫।
- Published Wednesday, January 11, 2012, 19:08 GMT (জানুয়ারি ১১, ২০১২)। "'Les Misérables' has an amazing cast, says Eddie Redmayne – video"। Digitalspy.co.uk। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ১৬, ২০১২।
- Jones, Kenneth (১৮ জানুয়ারি ২০১২)। "Catch Him If You Can: Aaron Tveit Will Play Enjolras in Les Miz Film"। playbill.com। ৩ সেপ্টেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ২৪, ২০১২।
- Kit, Borys (জানুয়ারি ১৭, ২০১২)। "'Les Miserables' Movie Casts 'Gossip Girl' Actor Aaron Tveit as Rebellion Leader"। hollywoodreporter.com। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ২৭, ২০১২।
- "Demi Moore and Adam Brody bone up for porn star biopic 'Lovelace' starring Amanda Seyfried"। HitFix। জানুয়ারি ২, ২০১১। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ৯, ২০১২।
- "Chris Pine, Amanda Seyfried and Chiwetel Ejiofor to star in 'Z For Zachariah'"। Variety। PMC। মে ১৫, ২০১৩।
- Lisa Niven (মে ১, ২০১৩)। "Amanda Seyfried's New Givenchy Campaign"। Vogue। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ১৯, ২০১৫।
- "Amanda Seyfried Joins Hugh Jackman in Warner's Peter Pan Movie"। Deadline। এপ্রিল ২৩, ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০৪-২৪।
- Seyfried, Amanda (ডিসেম্বর ১২, ২০১২)। "The Late Show with David Letterman" (সাক্ষাৎকার)। সাক্ষাত্কার গ্রহণ করেন Letterman, David।
- Amanda Seyfried Finally Admits She's Dating Ryan Phillippe - UsMagazine.com
- "Amanda Seyfried and Ryan Phillippe break up -- again"। Los Angeles Times। জুন ১, ২০১১।
- Van Meter, Jonathan (জুন ২০১৫)। "Amanda Seyfried Talks Family, Ted 2, and Finding Love on Instagram"। Vogue। Condé Nast। সেপ্টেম্বর ৬, ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ৩০, ২০১৫।
- "Amanda Seyfried and Justin Long Split After Two Years: Details - Us Weekly"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-১০-০১।
- "Most Beautiful 2009 Beautiful at Every Age"। People। Time Warner Inc। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১৭, ২০১০।
- "World's Most Beautiful 2010!"। People। এপ্রিল ২৮, ২০১০। ১ মে ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুন ৭, ২০১০।
- "25 Beauties (and Hotties) at 25 – Amanda Seyfried"। People। এপ্রিল ৭, ২০১১। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ১১, ২০১১।
- Karen J. Quan (এপ্রিল ২০, ২০১২)। "2012 Most Beautiful at Every Age - Amanda Seyfried"। People। সংগ্রহের তারিখ এপ্রিল ২৫, ২০১২।
- "Bright Young Hollywood"। Vanity Fair। ২২ জুলাই ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ২৮, ২০১০।
- Peretz, Evgenia (অক্টোবর ২০, ২০০৯)। "Evgenia Peretz on Hollywood It Girls"। Vanity Fair। ২৫ জুলাই ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ২৮, ২০১০।
বহিঃসংযোগ
![]() |
উইকিমিডিয়া কমন্সে এমান্ডা সাইফ্রেড সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে। |