এম এ মতিন (রাজনীতিবিদ)
এম এ মতিন বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির রাজনীতিবিদ ও বাংলাদেশের সাবেক উপপ্রধানমন্ত্রী।[1]
এম এ মতিন | |
---|---|
বাংলাদেশের উপপ্রধানমন্ত্রী | |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
রাজনৈতিক দল | বাংলাদেশ জাতীয় দল |
প্রাথমিক জীবন
মতিন সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি একজন চক্ষু বিশেষজ্ঞ ছিলেন।[2]
রাজনীতি
এম এ মতিন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল ও বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির সদস্য ছিলেন। তিনি শাহজাদপুর থেকে একাধিকবার সাংসদ নির্বাচিত হয়ে প্রথমে জিয়াউর রহমান ও পরে এরশাদ সরকারের মন্ত্রিসভার সদস্য ছিলেন তিনি। দুই সরকারে তিনি স্বরাষ্ট্র, স্বাস্থ্য, যুব ও ক্রীড়া, বেসরকারি বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করেন।
কর্মজীবন
বাংলাদেশের মন্ত্রীত্বের দায়িত্বের পাশাপাশি তিনি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তিনি বাংলাদেশ চক্ষু চিকিৎসা সমিতির সভাপতি, বিএনএস চক্ষু হাসপাতাল ও নর্থ বেঙ্গল মেডিকেল কলেজের প্রতিষ্ঠাতা এবং বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (মতিন) সাবেক চেয়ারম্যান।[1]
পরিবার
এম এ মতিন ডা. তাসমিনা মতিনকে বিয়ে করেন। ডাঃ তাসনিমা সিরাজগঞ্জ নর্থ বেঙ্গল মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ছিলেন। এই দম্পতির দুইজন পুত্র সন্তান আছে। এম এ মতিন পাকিস্তান সরকারের শিল্পমন্ত্রী আব্দুল্লাহ আল মাহমুদের বড় জামাতা। [3]
মৃত্যু
এম এ মতিন ২০১২ সালের ১৩ই জুন হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা যান।[4]
তথ্যসূত্র
- "সাবেক মন্ত্রী ডা. এম এ মতিন আর নেই"। বিডিনিউজ.কম। ১ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৭।
- "সাবেক উপপ্রধানমন্ত্রী এম এ মতিন আর নেই"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০১-০৩।
- "সাবেক মন্ত্রী ডা. এম এ মতিন আর নেই | বিডি নিউজ | bdnews.com"। ২০১৮-০১-১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০১-০৩।
- "ডা. এম এ মতিনআর নেই"। যায়যায়দিন। ১৩ জুন ২০১২। ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৭।