আয়ুমি হামাসাকি

আয়ুমি হামাসাকি (浜崎 あゆみ, Hamasaki Ayumi, also 浜崎 歩) একজন জাপানী কন্ঠশিল্পী ও সাবেক অভিনেত্রী। ভক্তদের কাছে হামাসাকি আয়ু নামেই বেশি পরিচিত। জাপানে তার জনপ্রিয়তা ও ব্যাপক প্রভাবের কারণে তাকে “পপ সম্রাজ্ঞী” খেতা দেয়া হয়েছে।[2][3] হামাসাকি জাপানের ফুকুওকা শহরে জন্মগ্রহণ করেছেন এবং সেখানেই তার বেড়ে ওঠা। সঙ্গীতশিল্পী হিসেবে কর্মজীবন শুরুর উদ্দেশ্যে ১৯৮৮ সালে চৌদ্দ বছর বয়সে তিনি টোকিওতে স্থানান্তরিত হন। ১৯৯৯ সালে তার প্রথম অ্যালবাম এ সং ফর ×× প্রকাশিত হয়। অ্যালবামটি সমগ্র জাপানব্যাপী দারুণ জনপ্রিয় হয় এবং তাকে খ্যাতি এনে দেয়।

আয়ুমি হামাসাকি
浜崎あゆみ
২০০৭ এর মার্চে তাইওয়ানে আয়ুমি হামাসাকি
প্রাথমিক তথ্য
জন্ম নাম浜崎 あゆみ, 浜崎歩[1] (Hamasaki Ayumi)
আরো যে নামে
পরিচিত
আয়ু, ক্রেয়া
উদ্ভবটোকিও, জাপান
ধরনপপ সঙ্গীত, ইলেকট্রনিক ড্যান্স, রক সঙ্গীত, ক্ল্যাসিকাল সঙ্গীত, আরএন্ডবি
পেশাসঙ্গীতশিল্পী, সঙ্গীতায়োজক, অভিনেত্রী, মডেল
কার্যকাল১৯৯৪–১৯৯৫, ১৯৯৮–বর্তমান
লেবেলনিপ্পন কলাম্বিয়া
অ্যাভেক্স ট্র্যাক্স
ড্রিজলি
ওয়েবসাইটwww.avexnet.or.jp/ayu

হামাসাকির জনপ্রিয়তা জাপান ছাড়িয়ে এশিয়াজুড়ে প্রসারিত হয়েছে। তার প্রচলিত ফ্যাশন ধারা জাপান ছাড়াও চীন, সিঙ্গাপুর, তাইওয়ানেও জনপ্রিয়। তিনি বেশ কিছু টেলিভিশন বিজ্ঞাপনে মডেল হয়েছেন। যদিও তিনি তার খ্যাতি বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করেছেন, পরবর্তিতে তিনি নিজেকে অ্যাভেক্সের পণ্য হিসেবে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন।[4]

১৯৯৮ সালে তার প্রথম অ্যালবাম পোকার ফেস থেকে শুরু করে এপর্যন্ত তিনি জাপানে ৫০মিলিয়নেরও বেশি সংখ্যক অ্যালবাম বিক্রয় করেছেন। হামাসাকি জাপানের সর্বাধিক বাণিজ্যিকভাবে সফল গায়িকা।[5]

তথ্যসূত্র

  1. (জাপানি) "Talent Directory: Hamasaki Ayumi"Sponichi AnnexMainichi Shimbun। ৬ মার্চ ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুন ২৪, ২০০৮
  2. Takeuchi Cullen, Lisa (মার্চ ২৫, ২০০২)। "Empress of Pop"Time। পৃষ্ঠা Splash। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ২৪, ২০০৮
  3. "Talk Asia — Program Descriptions"Turner International Asia Pacific। ৫ এপ্রিল ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১৯, ২০০৮
  4. Ayumi Hamasaki (interviewee) (২০০৪)। Hamasaki Ayumi: The Heartbreak and Decision in Light and Shadow (Television)। Japan: NTV
  5. "Japanese pop singer Ayumi Hamasaki deaf in left ear"BBC News Agency। জানুয়ারি ৭, ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ৭, ২০০৮

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.