আদমশুমারি

কোন দেশের বা কোন নির্দিষ্ট অঞ্চলের মানুষ গণনাকেই মূলত আদমশুমারি বলা হয়। পৃথিবীর প্রায় সব দেশেই নিজস্ব আদমশুমারির ব্যবস্থা রয়েছে। বাংলাদেশও এর ব্যতিক্রম নয়। বাংলাদেশেও প্রতি দশ (১০) বছর অন্তর অন্তর আদমশুমারি করা হয়।

আদমশুমারি

আদমশুমারি একটি দেশের জনসংখ্যার সরকারি গণনা হিসেবে গণ্য করা হয়। জাতিসংঘের সংজ্ঞা অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়ে আদমশুমারি একটি জনগোষ্ঠীর বা দেশের জনসংখ্যা গণনার সামগ্রিক প্রক্রিয়ায় তথ্য সংগ্রহ, তথ্য একত্রীকরণ এবং জনমিতিতে অর্থনৈতিক ও সামাজিক তথ্যাদি প্রকাশ করা বোঝায়। বাংলাদেশে প্রথম আদমশুমারি ১৯৭৪ সালে হয়েছিল। একটি দেশে আদমশুমারি সাধারণত দশ বছর পর পর হয়।

বৈশিষ্ট্যসমূহ

  • প্রতিটি ব্যক্তির তথ্য গণনা
  • একটি চিহ্নিত এলাকায় সামষ্টিক গণনা
  • একই সঙ্গে সারাদেশে কার্যক্রম পরিচালনা এবং
  • নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধানে অণুষ্ঠান।

[1][2][3]

তথ্যসূত্র

  1. "আদমশুমারি"http://bn.banglapedia.org। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জানুয়ারি ২০১৫ |ওয়েবসাইট= এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য)
  2. "রাষ্ট্রপতিকে গণনাভুক্ত করে পঞ্চম আদমশুমারি শুরু"। বিডিটুডেনিউজ। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জানুয়ারি ২০১৫
  3. "অনিয়ম ও দলীয়করণের মধ্যদিয়ে শুরু হচ্ছে আদমশুমারি"। সাপ্তাহিক সোনার বাংলা। সংগ্রহের তারিখ ১১ মার্চ ২০১১
This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.