আঙুলের ছাপ
আঙুলের ছাপ (English: Fingerprint) হল আঙুলের ছাপ থেকে প্রাপ্ত তথ্য। যা কোন কঠিন পদার্থ আঙুলের মাধ্যমে স্পর্শ করলে সৃষ্ঠ হয়। মানুষের ত্বকের 'eccrine glands' থেকে নিঃসরিত ঘাম কোন কঠিন পদার্থ, যেমনঃ কাচ, পালিশ করা পাথর ইত্যাদির উপর আঙুলের ছাপ তৈরী করে। এর বৈজ্ঞানিক নাম dermatoglyphics।

ইতিহাস
১৮৮০ সাল থেকে গবেষনা শুরু করে ১৮৯২সালে ইংল্যান্ডে স্যার ফ্রান্সিস গোল্ট আবিষ্কার করেন। পৃথিবীতে এমন কোনো ব্যক্তি পাওয়া যাবে না যার আঙ্গুলে ছাপ অন্য কোনো ব্যক্তির সাথে হুবহু মিলে যাবে।
ব্যবহার

'ফিঙ্গারপ্রিন্ট রিডার' নামক যন্ত্রের মাধ্যমে আঙুলের ছাপকে ডিজিটাল ডাটায় রুপান্তর করা যায়। একেকজনের একেক রকম আঙ্গুলের ছাপ হওয়ায় এর ব্যবহার অনেক। যেমনঃ
ব্যক্তির স্বাক্ষর
- জতীয় পরিচয় পত্রে
- ভিসা আবেদনের জন্য[1]
- মোবাইল বা কম্পিউটারের ব্যক্তি শনাক্ত করন নিরাপত্তা!
- মোবাইল সংযোগ পেতে[2]
ফরেনসিক
আপরাধী সনাক্তকরন করতে আঙুলের ছাপ অন্যতম মাধ্যম।
উপস্থিতি নিশ্চিতকরণ
বর্তমানে অনেক স্কুলে ও অফিসে ছাত্র ও অফিসে কর্মরতদের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে ফিঙ্গারপ্রিন্ট বা আঙুলের ছাপ ব্যবহার করা হয়।
তথ্যসূত্র
- "ভিসা দিতে আঙুলের ছাপ নেবে কানাডা"। bdnews24.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৬-২৯।
- "ভারতে মোবাইল ফোনের সংযোগ নিতে আঙুলের ছাপ"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৬-২৯।