মহেশ বাবু
মহেশ বাবু একজন ভারতীয় অভিনেতা। তেলুগুভাষী চলচিত্রে অভিনয়ের জন্য তিনি সুবিখ্যাত। পারিবারিক নাম মহেশ ঘাট্টামানেনি। তিনি ১৯৭৪ সালের আগস্ট মাসে জন্ম গ্রহণ করেন। বাবা কৃষ্ণ ঘাট্টামানেনি অভিনেতা হওয়ার সুবাদে চার বছর বয়সেই মহেশ ক্যামেরার সামনে দাঁড়ানোর সুযোগ পায়। ১৯৭৯ সালে নিদ চলচিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে তার অভিনয় জীবনের সূত্রপাত হয়। ১৯৯৯ সালে মুক্তি পাওয়া রাজাকুমারুডু চলচিত্রে তিনি প্রথম নায়কের চরিত্রে অভিনয় করেন।[2]
মহেশ বাবু | |
---|---|
![]() মহেশ বাবু | |
জন্ম | মহেশ বাবু ঘাট্টামানেনি ৯ আগস্ট ১৯৭৫[1] |
জাতীয়তা | ভারতীয় |
অন্যান্য নাম | প্রিন্স, সুপারস্টার |
যেখানের শিক্ষার্থী | লয়োলা মহাবিদ্যালয়, চেন্নাই |
পেশা | অভিনেতা মডেল |
কার্যকাল | ১৯৭৯–১৯৯০ (শিশু অভিনেতা) ১৯৯৯–বর্তমান |
উচ্চতা | ৬ ফুট ২ ইঞ্চি |
দাম্পত্য সঙ্গী |
|
সন্তান | গৌতম কৃষ্ণ ঘাট্টামানেনি সিতারা ঘাট্টামানেনি |
পিতা-মাতা | কৃষ্ণ ঘাট্টামানেনি ইন্দিরা দেবী |
আত্মীয় |
|
২০০৩ সালে ব্লকবাস্টার হিট চলচিত্র ওক্কাডু’তে তিনি একজন তরুন কাবাডি খেলোয়ারের ভূমিকায় করেন। ওক্কাডু সমসাময়িককালে সর্বোচ্চ আয় করা চলচিত্র। চলচিত্রটি ভারতের অন্যান্য ভাষায় পুন:নির্মিত হয়। ২০০৫ সালে আতাডু চলচিত্রের মাধ্যমে আন্ত:র্জাতিক পরিচিতি লাভ করেন। আতাডু তেলুগু চলচিত্রশিল্পের আরেকটি সর্বোচ্চ মুনাফাকারী চলচিত্র।
চলচ্চিত্রটি পোল্যান্ডে মুক্তি দেয়ার জন্য পোলিশ ভাষায় ডাবিং করে পোসজুকিয়ানি নামে মুক্তি দেয়া হয়। পোল্যান্ডে মুক্তি পাওয়া এটাই প্রথম তেলুগুভাষী চলচ্চিত্র। চলচ্চিত্রটি ব্যাপক সাড়া জাগায় এবং সেই সময়ে ১০৪ লাখ আয় করতে সক্ষম হয়।[3][4]
২০০৬ সালে পকিরিতে অভিনয় করে। দুবাইয়ে ৭ম আইআইফা এওয়ার্ডসে ছবিটির প্রিমিয়ার শো প্রদর্শিত হয়।[5][6] এই ব্লকবাস্টার চলচ্চিত্রটি তামিল, হিন্দী এবং কানাড়া ভাষায় পুনর্নিমিত হয়।
২০১১ সালে তার অভিনিত দোকুদু চলচ্চিত্র প্রথম তেলুগু চলচ্চিত্র যা একই সাথে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মুক্তি দেয়া হয়।[7][8] উত্তর, পূর্ব এবং পশ্চিম ভারতের ২১ টি শহরে ছবিটি প্রদর্শিত হয়।[9] প্রথম তেলুগুভাষী চলচ্চিত্র হিসেবে দোকুদু একসাথে এক বিলিয়ন ভারতীয় রুপি আয় করে। ছবিটি সম্পর্কে লস এঞ্জেলস টাইমস পত্রিকার শিরোনাম ছিলো, "The biggest hit you've never heard of".[10]। ২০১৪ সালে তিনি মনস্তাত্বিক চলচ্চিত্র নেনোক্কাডিনে অভিনয় করেন। প্রথম সপ্তাহেই ছবিটি ১.২২৫ মিলিয়ন ডলার আয় করে।[11][12] তার অভিনীত বক্সঅফিসে সাড়া জাগানো চলচ্চিত্রগুলো হচ্ছে মুরারী (২০০১), বিজনেসম্যান (২০১২) এবং শিথামা ভকিতলো সিরিমাল্লে চেট্টু (২০১৩)।
তার অভিনীত শ্রীমানথুডু(২০১৫) সিনেমাটি তেলেগু সিনেমায় ২য় সর্বোচ্চ মুনাফাকারী চলচ্চিত্র।
তিনি সাতটি রাজ্য নন্দী পুরষ্কার, চারটি ফিল্মফেয়ার সেরা অভিনেতা-তেলুগু, তিনট সিনেমা পুরষ্কার এবং একটি দক্ষিণ ভারতীয় আন্তঃর্জাতিক চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেছেন। তিনি অন্ধ্র প্রদেশ এবং দক্ষিণ ভারতের বেশ কিছু পণ্যের শুভেচ্ছা দূত হিসেবে কাজ করেন। তিনি থামস আপের জাতীয় শুভেচ্ছা দূত।[13] ইন্ডিয়া টাইমস গ্রুপ পরিচালিত অনলাইন সমীক্ষা ‘টাইমস মোস্ট ডিজার্যা বল মেন ২০১৩’ তে তিনি সব থেকে আকর্ষণীয় পুরুষ হিসেবে নির্বাচিত হন।[14] ২০১৩ সালে ব্যবসা ম্যাগাজিন ফোর্বস পরিচালিত ‘ফোর্বস ইন্ডিয়াস ১০০ সেলিব্রেটি ১০০’ তে ৩১ তম নির্বাচিত হন।[15]
শুরুর কথা
মহেশ বাবু চেন্নাইয়ে ১৯৭৫ সালের ৯ আগস্ট জন্মগ্রহণ করেন।[16] তার পিতা তেলুগু চলচ্চিত্র অভিনেতা কৃষ্ণ ঘাট্টামানেনি এবং মা ইন্দিরা দেবী।[17] তার বড় ভাই চলচ্চিত্র অভিনেতা, প্রযোজক রমেশ বাবু ঘাট্টামানেনি।[18] মহেশ বাবুর থেকে বয়সে বড় দুই বোন আছে। পদ্মাবতী ঘাট্টামানেনি এবং অভিনেত্রী, চলচিত্র প্রযোজক মঞ্জুলা ঘাট্টামানেনি। তার কনিষ্ঠা বোন প্রিয়দর্শিনী ঘাট্টামানেনি।[19] মাহেশেরা সকল ভাই বোন ছোটবেলায় শিশু শিল্পী হিসেবে চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। মহেশ বাল্যকালের বেশীরভাগ সময় মাদ্রাজে তার নানীর কাছে কাটিয়েছেন।[20][21]
তার বাবা সব সময় লক্ষ্য রাখতেন যাতে সন্তানেরা যথেষ্ট পরিমাণে তার সান্নিধ্য পায়। এজন্য ছুটির সময়গুলোতে তিনি বাচ্চাদেরকে শ্যুটিং লোকেশান এবং সেটে নিয়ে যেতেন। মহেশ অনেকবার জানিয়েছেন এর ফলেই তার চলচ্চিত্রে অভিনয়ের স্পৃহা জাগে।[22] চলচ্চিত্রের সেট ছিলো তার খেলাঘর। সেজন্য অল্প বয়সে তিনি ক্যামেরার সামনে দাড়াতে ভয় করেন নাই। তিনি তার বড় ভাই রমেশ বাবুর প্রথম চলচ্চিত্র ‘নিদ’ এ ছোট একটি চরিত্রে অভিনয় করেন। তখন তার বয়স মাত্র চার বছর।[22] তিনি তার পিতার পরিচালিত সাতটি চলচ্চিত্রে শিশু শিল্পী হিসেবে অভিনয় করেছেন।
মহেশ চেন্নাইয়ের সেন্ট বেড়েস বিদ্যালয়ে পড়াশুনা করেছেন। তামিল চলচিত্র অভিনেতা সুরিয়া (সিংঘামের নায়ক) তার সহপাঠী ছিলেন।[23] মহেশ চেন্নাইয়ের লয়োলা মহাবিদ্যালয় থেকে বাণিজ্যে সম্মান ডিগ্রি অর্জন করেন।[24]
পারিবারিক জীবন
মহেশ বলিউড অভিনেত্রী এবং সাবেক মিস ইন্ডিয়া নম্রতা শিরোদকর এর সাথে পাঁচ বছর প্রেম করেন।[25] নম্রতা ভামসি চলচ্চিত্রে মাহেষের সহ-শিল্পী হিসেবে কাজ করেন। ২০০৫ সালের ১০ ফেব্রুয়ারী মুম্বাই শহরে তারা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন।[26] তাদের দুটি সন্তান আছে। পূত্র গৌতম কৃষ্ণ(জন্ম ৩১ আগস্ট ২০০৬) এবং কন্যা সিতারা (জন্ম ২০ জুলাই ২০১২)।[27][28]
কর্মজীবন
১৯৭৯–১৯৯০
মহেশ বাবু তার বড় ভাই রমেশ বাবুর প্রথম চলচ্চিত্র নিদে একটি ছোট চরিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে ১৯৭৯ সালে মাত্র চারবছর বয়সের তার অভিনয় জীবন শুরু করেন। [29] ১৯৮৩ সালে ৮ বছর বয়সে কড়ি রামাকৃষ্ণা পরিচালিত ছবি পোরাতামে তিনি পূর্ণ অভিনয়ের সুযোগ পান। [30][31] মহেশ বাবু শিশু অভিনেতা হিসেবেও বিভিন্ন চলচ্চিত্রে সফলতা লাভ করেন। ১৯৮৭ সালে তিনি প্রথম তার বাবার পরিচালিত চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন।[32] ১৯৮৮ সালে মহেশ এবং রমেশ অভিনীত বাজার রাউডি মুক্তি পায়।[33] Mugguru Kodukulu (1988) saw him again team up with his brother and father, the father directing them all this time.[34] ১৯৮৯ সালে গুন্ডাচারী ১১৭ তে অভিনয় করেন। [35] কোদুকু দিদ্দিনা কাপুরামে মহেশ বাবু দ্বৈত চরিত্রে অভিনয় করেন।[36] বালাচন্দ্রুদু এবং আন্না তাম্মুদু(১৯৯০) তে কিশোর মহেশকে খুঁজে পাওয়া যাবে। এরপর নিজের পড়াশোনার জন্য মহেশ বাবু লোকচক্ষুর অন্তরালে চলে যান।[37]
১৯৯৯–২০০৪
১৯৯৯ সালে মহেশ বাবু মহা সাড়ম্বড়ে ফিরে আসেন। রাজু কুমারুডুতে(রাজপুত্র) নায়ক চরিত্রে অভিনয় করেন।[38] ছবিতে তিনি প্রীতি জিন্তার সহ-অভিনেতা ছিলেন। এই ছবিতে অভিনয়ের জন্য তিনি নন্দী পুরষ্কার- সেরা নবাগত অভিনেতা বাগিয়ে নেন।[39] ছবিটি মুক্তি পাওয়ার পরে ভক্ত এবং গণ মাধ্যম তাকে আদর করে “‘প্রিন্স মহেশ’” ডাকতে শুরু করে।[40] তার পরের চলচ্চিত্র যুবরাজু(২০০০ সাল)[41][42] একই বছরে ভামসি মুক্তি পায়। এই সিনেমায় নম্রতার সঙ্গে মহেশ কাজ করেন।[43] এই সিনেমার পরেই দুজন প্রেম করা শুরু করেন এবং শেষ পর্যন্ত বিয়ে করেন।[44] ২০০১ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত মুরারি তাকে সফলতা এনে দেয়। [45][46] এই ছবিতে অভিনয় করে তিনি নন্দী জ্যুরি পুরষ্কার জিতে নেন।[47] ২০০২ সালে মুক্তি পায় তাক্কারি দোংগা।[48][49] এই চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য আরেকটি নন্দী স্পেশাল জ্যুরি পুরষ্কার জিতে নেন।[50] ২০০২ সালে বব্বি মুক্তি পায়।[51] এর পরে ভূমিকা চাওলার সাথে অভিনীত চলচ্চিত্র ওক্কাদু মুক্তি পায়।[52] ২০০৩ সালে মুক্তিপাওয়া এই চলচ্চিত্র মহেশ বাবুর অভিনয় জীবনের একটি মাইলফলক। তিনি তার প্রথম ফিল্মফেয়ার পুরস্কার লাভ করেন।[53] এর পরে নিজাম মুক্তি পায়। [54] মহেশ এই ছবির জন্য নন্দী সেরা অভিনেতার পুরস্কার লাভ করেন।[55] ২০০৪ সালে আমিশা প্যাটেলের সাথে অভিইনীত ন্যানী মুক্তি পায়।[56] ছবিটির প্রযোজক ছিলেন তার বোন মঞ্জুলা।[57] একই বছর মাহেশের ভাই রমেশের প্রযোজিত ছবি অর্জুন মুক্তি পায়।[58] এই ছবিতে আবেগী অভিনয়ের জন্য তিনি নন্দী বিশেষ জ্যুরি পুরষ্কার লাভ করেন।[59]
২০০৫–২০১০
আথাদুতে[60] তৃষা কৃষ্ণানের সাথে জুটি বেঁধে অভিনয় করে মহেশ তার অভিনয়ের জন্য সমালোচকদের প্রশংসা কুড়ান এবং দ্বিতীয় বারের মত নন্দী পুরষ্কার-সেরা অভিনেতা জিতে নেন।[61] ২০০৬ সালে তার বোন মঞ্জুলা এবং বৈষ্ণ একাডেমীর যৌথ প্রযোজনায় নির্মিত ছবি পোকিরিতে অভিনয় করেন। তেলুগু চলচ্চিত্র শিল্পের সকল রেকর্ড ভেঙে পোকিরি সর্বাধিক আয় করা চলচ্চিত্রের খ্যাতি অর্জন করতে সক্ষম হয়।[62][63] এই ছবিতে অভিনয়ের জন্য মহেশ দ্বিতীয় বারের মত ফিল্মফেয়ার সেরা অভিনেতা পুরষ্কার (তেলুগু) ব্যাগে ভরতে সমর্থ হন।[64] এই বছরে মুক্তি পাওয়া শাইনিকুডু ছবিতে মহেশের সহ অভিনেত্রী ছিলেন তৃষা।[65] ২০০৭ সালে মহেশ তেলুগু চলচ্চিত্র শিল্পে চলচ্চিত্র নির্মাণে সহায়তার লক্ষ্যে কাজ করেন।[66] তিনি তরুন পরিচালক সুরেন্দর রেড্ডির পরিচালনায় আথিধি সিনেমায় অভিনয় করেন।[67] এই ছবিতে তার সহ অভিনেত্রী ছিলেন অমৃতা রাও।[68] আথিধি মুক্তি পাওয়ার পরে মহেশ পরিবারকে অধিক সময় দিতে শুরু করেন। কারণ তার স্ত্রীর বাবা অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং মারা যান। এর কিছুদিন বাদেই তার শ্বাশুড়ী ক্যান্সার হয়ে মারা যান।[69] ২০০৮ সালে বন্ধু ত্রিবিক্রমের পরিচালিত ছবি জলসায় তিনি কন্ঠদান করেন।[70]
তিন বছরের দীর্ঘ বিরতির পরে তেলুগু চলচ্চিত্র শিল্পের এই সুপারস্টার ২০১০ সালে রূপালি পর্দায় খালেজা নিয়ে ফিরে আসেন।[71][72] তেলেজ্ঞানা আন্দোলনের কারণে ছবিটির নির্মাণ বারবার পিছিয়ে যেতে থাকে।[73] ছবিটি মুক্তি পাওয়ায় পর প্রথম তিন দিনেই আড়াইশো কোটি রুপি আয়ে সমর্থ হয়।[74] এই বছরেই মহেশ সামাজিক যোগাযোগ সাইট টুইটার এ ভক্তদের সাথে যোগাযোগ শুরু করেন।[75]
২০১১-২০১৭
খালেজা বক্স অফিসে প্রত্যাশিত সাড়া সাগাতে সমর্থ না হওয়ার মহেশ সামান্থা রুথ প্রভুর সাথে জুটি বেঁধে দোকুদু তে অভিনয় শুরু করেন।[76] এই চলচ্চিত্রে মহেশ বাবু একজন সৎ পুলিশ অফিসারের চরিত্রে অভিনয় করেন।[77] দোকুদু বেশ সাড়া জাগায়।[78] CNN-IBN তাকে ২০১১ সালের Actor of the Year ঘোষণা করে।[79] এই ছবিতে অভিনয়ের সুবাদে তিনি তৃতীয় বারের মত ফিল্মফেয়ার পুরস্কার থলেতে ভরতে সমর্থ হন।[80] কাজল আগরওয়ালের সাথে জুটি বেঁধে বিজনেসম্যান (২০১২) তে অভিনয় করেন।[81] এই ছবিতে তিনি খল চরিত্রে অভিনয় করেন। তার অভিনয় সম্পর্কে ভারতীয় পত্রিকা দ্যা হিন্দু লেখে, "The film has no frills, no vulgar wastage and the hero is practically in every frame; you hear only his voice, he looks good, sounds good, he also steals the comedian's job." এতে আরো লেখা হয়, "The thrills for the audience, amoral enjoyment arrives with every step that Surya (Mahesh) climbs, he has the uncanny ability to deceive, to lie convincingly on all scales, as though this was second nature. Yet he is compelling when he speaks the truth. Mahesh plays it straight."[82] এই ছবিটিকেও বিশ্বব্যাপী মুক্তি দেয়া হয়।[83] ছবিটি প্রথম দিনেই ১৮৭.৩ মিলিয়ন ভারতীয় রূপী আয় করে।[84] প্রথম সপ্তাহে বিজনেসম্যানের আয় ছিলো ₹ ৬২৯.৪ মিলিয়ন ভারতীয় রূপী।[85] এই ছবিতে মহেশ প্রথমবারের মত গানে কন্ঠ দেন।[86] দক্ষিণ ভারতে রজনীকান্ত এর পরে মহেশ বাবু সর্বাধিক পারিশ্রমিক পাওয়া অভিনেতা।[87]
তার পরবর্তী ছবি শিথাম্মা ভকিতলো শিরিমাল্লে।[88][89] এই ছবির জন্য তিনি চতুর্থবারের মত ফিল্মফেয়ার সেরা অভিনেতা পুরষ্কার জেতেন।[90][91]
১ বছর বিরতি দিয়ে তিনি ১:নেনোক্কাদিনে নিয়ে ফিরে আসেন।[92][93][94][95]
বর্তমানে তিনি তার পরবর্তী ছবি Brahmotsavam এর কাজ করছেন।
চলচ্চিত্র মাধ্যমে
শুভেচ্ছা দূত
২০০৭ সালে মহেশ বাবু চিরঞ্জীবকে সরিয়ে পানীয় উৎপাদনকারী কোম্পানী থামস আপের সাথে পাঁচ বছরের দূতিয়ালি চুক্তি করেন। এর বিনিময়ে তিনি দশ কোটি ভারতীয় রুপী পান।[96] তিনি নবরত্ন তেল, রয়েল স্ট্যাগ, আমরুতাঞ্জন[97] প্রোভোগ[98] (অন্ধ্রপ্রদেশ) এবং ইউনিভার্সেল,[99] আইডিয়া সেলুলার, জোশ আলুক্কাস, TVS, Vivel,[100] মাহিন্দ্রা ট্রাক্টর,[101] সান্তুর সাবান এবং South India Shopping Mall[102] (দক্ষিণ ভারত) এর শুভেচ্ছা দূত। ২০১২ সালে বলিউড অভিনেতা অক্ষয় কুমার এর বদলে মহেশ বাবুকে থামস আপের জাতীয় ব্রান্ড এমব্যাসাডার ঘোষণা করা হয়।[103][104][105]
চলচ্চিত্র
বছর | চলচ্চিত্রের নাম | ভূমিকা | সহ-অভিনেতা | বর্ণনা |
---|---|---|---|---|
১৯৭৯ | নিদ | শিশু অভিনেতা হিসেবে অভিষেক | ||
১৯৮৩ | পোরাতাম | শিশু অভিনেতা | ||
১৯৮৭ | শংকারাভাম | রাজা | শিশু অভিনেতা | |
১৯৮৮ | বাজার রাউডি | মহেশ | শিশু অভিনেতা | |
১৯৮৮ | মুজ্ঞুরু কদুকুলি | সুরেন্দ্র | শিশু অভিনেতা | |
১৯৮৯ | গুন্ডাচারি ১১৭ | চিন্না | শিশু অভিনেতা | |
১৯৮৯ | কোদুকু দিদ্দিনা কাপুরাম | বিনোদ, প্রমদ |
শিশু অভিনেতা দ্বৈত চরিত্র | |
১৯৯০ | বালা চন্দ্রুদু | চান্দু | শিশু অভিনেতা | |
১৯৯০ | আন্না তাম্মুদু | মুরালি | শিশু অভিনেতা | |
১৯৯৯ | রাজা কুমারুদু | রাজা | প্রীতি জিন্তা | সেরাা অভিনেতা পুরুষ নন্দী পুরষ্কার (ডেব্যু) |
২০০০ | যুবারাজু | শ্রীনিবাস | সিমরান (নায়িকা), সাক্ষী শিবানন্দ | |
২০০০ | ভামসি | ভামসি | নম্রতা শিরোদকর (পরবর্তীতে মাহেশের জীবন সঙ্গীনি), কৃষ্ণ (অভিনেতা) | |
২০০১ | মুরারী | মুরারী | সোনালী বেন্দ্রে | নন্দী বিশেষ জ্যুরি পুরষ্কার |
২০০২ | তাক্কারি ডোংগা | রাজু | লিসা রায়, বিপাসা বসু | নন্দী বিশেষ জ্যুরি পুরষ্কার |
২০০২- | বব্বি | বব্বি | আরতি আগারওয়াল | |
২০০৩ | ওক্কাদু | অজয় ভার্মা | ভূমিকা চাওলা | সেরা অভিনেতা- ফিল্মফেয়ার পুরষ্কার – তেলুগু |
২০০৩ | নিজাম | জি. সিতারাম | রক্ষিতা | নন্দী পুরষ্কার - সেরাা অভিনেতা |
২০০৪ | ন্যানী | ন্যানী/বিজু | আমিশা প্যাটেল | |
২০০৪ | অর্জুন | উর্জুন | শ্রিয়া সরণ,কীর্থি রেড্ডি,রাজা আবেল | নন্দী বিশেষ জ্যুরি পুরষ্কার |
২০০৫ | আথাদু | নন্দ গোপাল/পার্থু | তৃষা | নন্দী পুরষ্কার -সেরাা অভিনেতা |
২০০৬ | পোকিরি | কৃষ্ণা মনোহর (পান্ডু) | ইলিনা ডি'ক্রুজ | সেরা অভিনেতা- ফিল্মফেয়ার পুরষ্কার – তেলুগু |
২০০৬ | শাইনিকুডু | সিদ্ধার্থ | তৃষা | |
২০০৭ | অথিধি | অথিধি | অমৃতা রাও | |
২০০৮ | জলসা | গল্পের বর্ণনাকারী | পাওয়ান কল্যাণ, ইলিনা ডি'ক্রুজ, পার্বতি মেলটন | চলচ্চিত্রে ধারাভাষ্যকার হিসেবে প্রথম |
২০১০ | খালেজা | শিতারাম রাজু | আনুশকা শেঠী | বাংলা, হিন্দী সহ বেশ কয়েকটি ভারতীয় ভাষায় ডাবিংকৃত |
২০১১ | দোকদু | অজয় কুমার | সামান্থা রুথ প্রভু | সেরা অভিনেতা -নন্দী পুরষ্কার সেরা অভিনেতা- ফিল্মফেয়ার পুরষ্কার – তেলুগু |
২০১২ | বিজনেসম্যান | সুরিয়া ভাই | কাজল আগরওয়াল | |
২০১৩ | সিথামা ভকিতলো সিরিমাল্লে চেট্টু | চিন্নডু | দাজ্ঞুবতি ভেংকাটেশ , অঞ্জলী, সামান্থা রুথ প্রভু | সেরা অভিনেতা- ফিল্মফেয়ার পুরষ্কার – তেলুগু |
২০১৩ | বাদশাহ | গল্পের বর্ণনাকারী | এন. টি. রামা রাও জুনিয়র,কাজল আগরওয়াল | |
২০১৪ | ১-নেনোক্কাদিনে | গৌতম | কৃতি শ্যানন | |
২০১৪ | আগাদু | এনকাউন্টার শংকর | তামান্না ভাটিয়া | |
২০১৫ | শ্রীমানথুডু | হার্সাবর্ধন | শ্রুতি হাসান | ইন্টারন্যাশনাল ইন্ডিয়ান ফিল্ম একাডেমী এ্যাওয়ার্ড- সেরা অভিনেতা (তেলেগু)
সেরা অভিনেতা- ফিল্মফেয়ার পুরষ্কার – তেলুগু সেরা অভিনেতা- শিমা এ্যাওয়ার্ডস |
২০১৬ | ব্রামোটসাভাম | অজয় | ||
২০১৭ | স্পাইডার | শিভা | ||
২০১৮ | ভারত আনে নেনু | ভারত রাম | কিয়ারা আদভানি |
মনোনয়ন এবং পুরষ্কারসমূহ
সাল | পুরষ্কার | বিভাগ | চলচ্চিত্র | ফলাফল |
---|---|---|---|---|
১৯৯৯ | নন্দী পুরষ্কার | নন্দী পুরষ্কার- সেরা ডেব্যু অভিনেতা | রাজা কুমারাডু | বিজয়ী |
২০০১ | নন্দী পুরষ্কার | নন্দী স্পেশ্যাল জ্যুরি পুরষ্কার | মুরারি' | বিজয়ী |
২০০২ | নন্দী পুরষ্কার | নন্দী স্পেশ্যাল জ্যুরি পুরষ্কার | তাক্কারি দোংগা | বিজয়ী |
২০০৩ | ফিল্মফেয়ার পুরষ্কার- দক্ষিণ | ফিল্মফেয়ার পুরষ্কার- সেরা অভিনেতা – তেলুগু | ওক্কাদু | বিজয়ী |
সিনেমা এওয়ার্ডস | সিনেমা এওয়ার্ডস- সেরা অভিনেতা | বিজয়ী | ||
সন্তোষম চলচ্চিত্র পুরষ্কার | সন্তোষম সেরা তরুন অভিনেতা পুরষ্কার | বিজয়ী | ||
এপি সিনেগোর এসোসিয়েশান পুরষ্কার | সেরা অভিনেতা[106] | বিজয়ী | ||
নন্দী পুরষ্কার | নন্দী পুরষ্কার- সেরা অভিনেতা | নিজাম | বিজয়ী | |
২০০৪ | নন্দী পুরষ্কার | নন্দী স্পেশ্যাল জ্যুরি পুরষ্কার | অর্জুন | বিজয়ী |
২০০৫ | নন্দী পুরষ্কার | নন্দী পুরষ্কার- সেরা অভিনেতা | আথাদু | বিজয়ী |
ভামসি চলচ্চিত্র পুরষ্কার | সেরা অভিনেতা – এন টি আর স্বর্ণা কঙ্কানাম[107] | বিজয়ী | ||
২০০৬ | ফিল্মফেয়ার পুরষ্কার- দক্ষিণ | ফিল্মফেয়ার পুরষ্কার- সেরা অভিনেতা – তেলুগু | পোকিরি | বিজয়ী |
সিনেমা এওয়ার্ডস | সিনেমা এওয়ার্ডস- সেরা অভিনেতা | বিজয়ী | ||
সন্তোষম চলচ্চিত্র পুরষ্কার | সন্তোষম সেরা অভিনেতা পুরষ্কার | বিজয়ী | ||
ভামসি চলচ্চিত্র পুরষ্কার | সেরা অভিনেতা – এন টি আর স্বর্ণা কঙ্কানাম[107] | বিজয়ী | ||
২০০৭ | সিনেমা এওয়ার্ডস | সিনেমা এওয়ার্ডস- সেরা অভিনেতা | অথিধি | বিজয়ী |
সন্তোষম চলচ্চিত্র পুরষ্কার | সন্তোষম সেরা অভিনেতা পুরষ্কার | বিজয়ী | ||
২০০৮ | ভামসি চলচ্চিত্র পুরষ্কার | সেরা অভিনেতা – এন টি আর স্বর্ণা কঙ্কানাম [107] | বিজয়ী | |
২০১১ | নন্দী পুরষ্কার | নন্দী পুরষ্কার- সেরা অভিনেতা | দোখুদু | বিজয়ী |
ফিল্মফেয়ার পুরষ্কার- দক্ষিণ | ফিল্ম ফেয়ার পুরষ্কার- সেরা অভিনেতা – তেলুগু[108] | বিজয়ী | ||
সিনেমা এওয়ার্ডস | সিনেমা এওয়ার্ডস- সেরা অভিনেতা | বিজয়ী | ||
দ্যা হায়দ্রাবাদ টাইমস চলচ্চিত্র পুরষ্কার | সেরা অভিনেতা[109][110] | বিজয়ী | ||
১ম দক্ষিণ ভারতীয় আন্তঃর্জাতিক চলচ্চিত্র পুরষ্কার | SIIMA পুরষ্কার- সেরা অভিনেতা[111] | বিজয়ী | ||
২০১২ | ৬০ তম ফিল্মফেয়ার পুরষ্কার- দক্ষিণ | ফিল্মফেয়ার পুরষ্কার- সেরা অভিনেতা – তেলুগু[112] | বিজনেসম্যান | মনোনয়ন |
সন্তোষম চলচ্চিত্র পুরষ্কার | সেরা অভিনেতা[113] | বিজয়ী | ||
২য় দক্ষিণ ভারতীয় আন্তঃর্জাতিক চলচ্চিত্র পুরষ্কার | সেরা অভিনেতা | মনোনয়ন | ||
২০১৩ | ফিল্মফেয়ার পুরষ্কার- দক্ষিণ | ফিল্মফেয়ার পুরষ্কার- সেরা অভিনেতা – তেলুগু | শিথাম্মা ভকিতলো সিরিমাল্লে চেট্টু | বিজয়ী |
৩য় দক্ষিণ ভারতীয় আন্তঃর্জাতিক চলচ্চিত্র পুরষ্কার | SIIMA সেরা অভিনেতা পুরষ্কার | বিজয়ী |
তথ্য উৎস
- "Mahesh Babu"। Internet Movie Database।
- "Mahesh Babu turns 37, set for Dookudu's release"। India Today। সংগ্রহের তারিখ ৯ আগস্ট ২০১১।
- Athadu (2005) - Български субтитри
- "CineGoer.com - Box-Office Records And Collections - Maheshbabu's 175-Day Centres List"। ১০ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুলাই ২০১৪।
- "IIFA to showcase South films in Dubai"। ১৩ জানুয়ারি ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জানুয়ারি ২০০৯।
- "South films garnered limelight"। IIFA। ২ মে ২০০৭। ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জানুয়ারি ২০১১।
IIFA screens films from south and north
- "Winning combo"। Times of India। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ১৩, ২০১১।
- "'Oosaravelli' takes competition to the US"। The New Indian Express। সংগ্রহের তারিখ ১০ ডিসেম্বর ২০১১।
- "Dookudu touches the one billion mark"। Times of India। নভেম্বর ২০, ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ২৯ ডিসেম্বর ২০১১।
- "'Dookudu,' the biggest hit you've never heard of"। latimes। ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১১। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ২৭, ২০১১।
- '1: Nenokkadine' packs a punch at the US box-office - IBNLive
- Box Office Collection: 'Yevadu' Enters ₹40-crore Club; '1 Nenokkadine' Mints $1.2 Million in US - International Business Times
- Vora। "Mahesh Babu is national brand ambassador for Thums Up!"। 123telugu.com।
- "Mahesh Babu is 2013's most desirable man - Times Of India"। articles.timesofindia.indiatimes.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০৫-২৩।
- "Five Telugu Heros in Forbes Top 100"। Maa Stars। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জানুয়ারি ২০১৩।
- http://www.greatandhra.com/viewnews.php?id=11066&cat=&scat=16
- "WWW.PRINCEMAHESH.COM :: Official Website for Superstar Mahesh"। princemahesh.com। ২০১৪-০১-২৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০১-২৫।
- "Living life to the fullest"। The Hindu। Chennai, India। ৬ ডিসেম্বর ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ৬ ডিসেম্বর ২০০৮।
- "Lights, camera, action"। The Times of India। সংগ্রহের তারিখ ৮ মে ২০১১।
- "Childhood"। Idlebrain। সংগ্রহের তারিখ ১০ নভেম্বর ২০১১।
- "Mahesh Babu Profile"। DesiCommunityGuide.com। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুলাই ২০১২।
- "Profile"। manamahesh.com।
- "Surya and Mahesh"। What's Latest। ২০১১-০৬-১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ আগস্ট ২০১৩।
- "Mahesh Babu – the Prince of Telugu Cinema"। Oneindia.in। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০০৯।
- "namrata interview"। glamsham। সংগ্রহের তারিখ ২০ ডিসেম্বর ২০১১।
- "Im completely love struck, says Namrata"। IndiaGlitz। ৮ মার্চ ২০০৫। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০১-২৮।
- "Mahesh Babu is a daddy!"। Sify.com। ২ সেপ্টেম্বর ২০০৬। ২০১৫-০৭-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০১-২৮।
- Kavirayani, Suresh (২২ জুলাই ২০১২)। "Mahesh Babu names his daughter Sitara"। The Times of India। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুলাই ২০১২।
- "needa"। bollywood। ২৫ এপ্রিল ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ নভেম্বর ২০১১।
- "poratam"। idlebrain। সংগ্রহের তারিখ ২১ নভেম্বর ২০১১।
- "dhoondy"। সংগ্রহের তারিখ ২১ নভেম্বর ২০১১।
- "shankaravam"। 16 reels। ৬ এপ্রিল ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ নভেম্বর ২০১১।
- "bazaar rowdy"। 16 reels। ৬ এপ্রিল ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ নভেম্বর ২০১১।
- "mugguru kodukulu"। 16 reels। ৬ এপ্রিল ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ নভেম্বর ২০১১।
- "gudachari 117"। 16 reels। ৬ এপ্রিল ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুলাই ২০১৪।
- "Koduku Didina Kaapuram"। one india। সংগ্রহের তারিখ ২১ নভেম্বর ২০১১।
- "mahesh child artist"। princemahesh। ৭ জুলাই ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুলাই ২০১৪।
- "rajakumarudu"। Internet Movie Database। সংগ্রহের তারিখ ৭ নভেম্বর ২০১১।
- "nandi awards 1999"। chithr। সংগ্রহের তারিখ ৭ নভেম্বর ২০১১।
- "Mahesh Babu – Telugu Film Actor"। ৩ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুলাই ২০১৪।
- "yuvaraju"। Internet Movie Database। সংগ্রহের তারিখ ৭ নভেম্বর ২০১১।
- "Yuvaraju 50 & 100 Days Centres"। andhraboxoffice.com/। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মে ২০১৩।
- "Vamsi"। Internet Movie Database। সংগ্রহের তারিখ ৭ নভেম্বর ২০১১।
- "Namrata's Interview"। indiaglitz.com। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মে ২০১৩।
- "Murari"। Internet Movie Database। সংগ্রহের তারিখ ৭ নভেম্বর ২০১১।
- "murari"। idlebrain।
- "Nandi Awards - 2001"। chithr.com। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মে ২০১৩।
- "takkari donga"। idlebrain।
- "Mosagallaku mosagadu completes 40 years!!"। filmics। ২৭ আগস্ট ২০১১। ২০১৪-১১-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০২-১১।
- "Nandi Awards - 2002"। chithr.com। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মে ২০১৩।
- "Bobby"। Internet Movie Database। সংগ্রহের তারিখ ৭ নভেম্বর ২০১১।
- "okkadu imdb"। Internet Movie Database। সংগ্রহের তারিখ ৭ নভেম্বর ২০১১।
- "The Hindu : Telugu mid-year report"। Hinduonnet.com। ২৪ জুলাই ২০০৩। ২০১১-০৫-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০১-২৮।
- "nijam"। Internet Movie Database। সংগ্রহের তারিখ ৭ নভেম্বর ২০১১।
- "Nandi award winners list 2003"। Idlebrain.com। ২৯ সেপ্টেম্বর ২০০৪। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০২-১১।
- "Naani"। Internet Movie Database। সংগ্রহের তারিখ ৭ নভেম্বর ২০১১।
- "naani produced by manjula"। idlebrain।
- "Arjun"। Internet Movie Database। সংগ্রহের তারিখ ৭ নভেম্বর ২০১১।
- "Nandi Awards 2004"। idlebrain.com। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মে ২০১৩।
- "Athadu"। Internet Movie Database। সংগ্রহের তারিখ ৫ নভেম্বর ২০১১।
- "News Archives – January 2006"। CineGoer.com। ২০০৬-০৩-০২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০১-২৮।
- "Pokiri, Golden Jubilee"। bharatwaves। সংগ্রহের তারিখ ৭ নভেম্বর ২০১১।
- "Box-Office Records And Collections – Pokiri All India Records"। CineGoer.com। ১১ ডিসেম্বর ২০০৬। ২০১১-০৪-৩০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০১-২৮।
- "Mahesh wins Filmfare again!!"। Indiaglitz। সংগ্রহের তারিখ ৭ নভেম্বর ২০১১।
- "Sainikudu"। Internet Movie Database।
- "Corporate India eyes TFI"। The Hindu। সংগ্রহের তারিখ ৫ নভেম্বর ২০১১।
- "UTV signs Mahesh!!"। Business of Cinema। ১২ অক্টোবর ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ নভেম্বর ২০১১।
- "Athidi"। Internet Movie Database।
- "Mahesh Babu Interview"। AndhraLovers। ২৫ এপ্রিল ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ নভেম্বর ২০১১।
- "Mahesh speaks for Jalsa!"। Ragalahari। সংগ্রহের তারিখ ৫ নভেম্বর ২০১১।
- "Mahesh Babu is back with khaleja!"। Rediff। সংগ্রহের তারিখ ৫ নভেম্বর ২০১১।
- "Khaleja delayed!!"। Weekend Collections। সংগ্রহের তারিখ ৫ নভেম্বর ২০১১।
- "Attack on Khaleja Sets"। Ragalahari। সংগ্রহের তারিখ ৫ নভেম্বর ২০১১।
- "Khaleja collects 250k in 3 days in USA"। idlebrain.com। ২ জুন ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মে ২০১৩।
- "Mahesh on Twitter!!"। One India। সংগ্রহের তারিখ ৫ নভেম্বর ২০১১।
- "Mahesh Babu for a 'Dookudu'"। IndiaGlitz। ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- "Dookudu review: A bonanza to Mahesh fans"। Sify.com। ২৪ অক্টোবর ২০১১। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- "Celebrating Dookudu's enormity"। Indiaglitz। সংগ্রহের তারিখ ১২ নভেম্বর ২০১১।
- "2011 Year in Movies"। CNn-IBN। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০১১।
- "6 Awards for Dookudu at Filmfare | ifilmish : Experience Films"। ifilmish। ৮ জুলাই ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-১০-২৩।
- "Mahesh's 'Businessman' in Tamil and Malayalam too!"। telugucinema.com। ৫ নভেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ নভেম্বর ২০১১।
- Chowdhary, Y. Sunita (১৪ জানুয়ারি ২০১২)। "The Businessman: Back in form"। Chennai, India: The Hindu। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- "'Businessman' Mahesh Babu beats 'Bodyguard'"। Zee News India। ১৭ জানুয়ারি ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জানুয়ারি ২০১২।
- Pasupulate, Karthik (১৭ জানুয়ারি ২০১২)। "Mahesh wins the clash of the Titans"। The Times of India। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মে ২০১৩।
- "Businessman 1st Week Worldwide Collections"। 123 telugu। সংগ্রহের তারিখ ২০ জানুয়ারি ২০১২।
- "Mahesh Babu, Puri Jagan to sing TBM's theme song!"। 123telugu।
- "Mahesh Babu commands an eight figure pay cheque"। The Times of India। সংগ্রহের তারিখ ৬ ফেব্রু ২০১২।
- "Venkatesh-Mahesh's Multi-Starrer Launch on October 6"। Telugu.16reels.com। ২০১২-০১-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-১০-২৩।
- "Seetamma vakitlo Sirimalle Chettu film pooja ceremony"। idlebrain.com। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মে ২০১৩।
- "SVSC 4 days collection at Box Office"। Oneindia Entertainment। ১৬ জানুয়ারি ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জানুয়ারি ২০১৩। Authors list-এ
|প্রথমাংশ1=
এর|শেষাংশ1=
নেই (সাহায্য) - "Telugu Movie review - Seetamma Vakitlo Sirimalle Chettu (SVSC)"। Idlebrain। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০১৩। Authors list-এ
|প্রথমাংশ1=
এর|শেষাংশ1=
নেই (সাহায্য) - "Mahesh Babu – Sukumar film pooja held"। sify। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- "Mahesh Babu, Sukumar Movie from March"। Telugu One। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- "Mahesh Babu with Mike Ryan"। BharatOne। ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- "Movie Review : 1 Nenokkadine"। Sify.com। ১০ জানুয়ারি ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- "Maheshbabu gets 10 crore for ad!"। Bharathwaves। সংগ্রহের তারিখ ২১ জানুয়ারি ২০১৩।
- "Welcome to Amrutanjan"। Amrutanjan.com। ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১০। ২০১১-০২-০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০১-২৮।
- Prakash Upadhyaya। "Mahesh Babu is Provogue's brand ambassador"। Oneindia.in। সংগ্রহের তারিখ ১ অক্টোবর ২০১০।
- "UniverCell brand ambassador is Prince Mahesh – Telugu Movie News"। IndiaGlitz। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০১-২৮।
- "Tollywood's Mahesh Babu is new brand ambassador for ITC's Vivel"। The Hindu। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মার্চ ২০১১।
- "Mahindra ropes in Telugu star Mahesh Babu; to launch multimedia campaign for tractors – News – Marketing – Campaign India"। Campaignindia.in। ১৮ অক্টোবর ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-১০-২৩।
- Vora। "Mahesh as South India Shopping Mall brand ambassador"। bharatmovies.com। ১৮ নভেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুলাই ২০১৪।
- "Mahesh Babu Replaces Akshay Kumar"।
- "mahesh babu new endorsement with tvs"। ১৯ জুলাই ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুলাই ২০১৪।
- "Mahesh Babu is 5th 'most desirable man' in India!"।
- "cinegoer awards 2003"। idlebrain।
- "Vamsee Awards"। তেলুগুfilms। ৮ আগস্ট ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ নভেম্বর ২০১১।
- "Dookudu sweeps Filmfare awards for year 2011"। idlebrain। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০১২।
- "সেরা অভিনেতা Male 2011 – তেলুগু Results"। itimes.com। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুন ২০১২।
- "The Hyderabad Times চলচ্চিত্র পুরস্কার 2011"। The Times Of India। ২৪ জুন ২০১২।
- "Mahesh Babu Wins সেরা অভিনেতা at SIIMA"। তেলুগু One। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুন ২০১২।
- "60th Idea ফিল্মফেয়ার পুরষ্কার- 2013 (দক্ষিণ) Nominations"। Filmfare। সংগ্রহের তারিখ ৩১ আগস্ট ২০১৩।
- "Santosham Awards : Best actor Mahesh babu"। APLive। ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ আগস্ট ২০১৩।